
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইরান-ইসরায়েলি হামলায় নিহত ইরানি শহীদদের জানাজায় অংশ নিতে তেহরানে জড়ো হয়েছেন লাখো মানুষ। শহীদদের মধ্যে ছিলেন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে বেসামরিক ও সাধারণ নাগরিক পর্যন্ত।
শনিবার (২৮ জুন) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজ।
প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, তেহরানের ঐতিহাসিক ইঙ্গেলাব স্কয়ার ও তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার রাস্তাগুলো ছিল শোকাহত মানুষের ভিড়ে পরিপূর্ণ। জাতীয় পতাকা দিয়ে মোড়ানো শহীদদের কফিন বহনের সময় মানুষের চোখে ছিল অশ্রু, হৃদয়ে ছিল শ্রদ্ধা আর কণ্ঠে উচ্চারিত হচ্ছিল ‘আল্লাহু আকবর’ ও ‘শহীদরা অমর’- এমন সব শোকাবহ স্লোগান।
এতে আরও জানানো হয়েছে, জানাজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হওয়ার পর থেকে পুরো এলাকায় এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। শোকাহত জনগণ শুধু তাদের প্রিয়জনকে বিদায় জানাতে আসেননি। তারা এসেছিলেন এই বার্তা দিতে- সরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইরান একতাবদ্ধ, আর শহীদদের রক্ত বৃথা যাবে না।
জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা বলেন, শহীদদের আত্মত্যাগ দেশের জন্য গৌরবের এবং এই ত্যাগ ইরানিদের মাঝে আরও সাহস ও প্রতিরোধের শক্তি জোগাবে। জানাজা শেষে শহীদদের মরদেহ বিভিন্ন শহরে পাঠিয়ে দেওয়া হয় তাদের নিজ নিজ এলাকায় দাফনের জন্য।
এর আগে, টানা ১২ দিনের ভয়াবহ সংঘাতের পর অবশেষে কাতারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
এদিকে, ইরান ‘ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি’ অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলা সত্ত্বেও কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়েছেন তিনি।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি জানিয়েছেন, কোনোভাবেই পরমাণু প্রযুক্তি পরিত্যাগ করবে না তেহরান। কারণ এটি অর্জনে মৃত্যুসহ বহু ত্যাগ-তিতীক্ষার শিকার হতে হয়েছে দেশটির পরমাণু বিজ্ঞানীদের।
ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইতিমধ্যে ইরানের ১৪ জন পরমাণু বিজ্ঞানি নিহত হয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি, তাদের হামলায় অন্তত দুই বছর পিছিয়ে গেছে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি। তবে এ প্রসঙ্গে কোনো মন্তব্য করেনি ইরান।

ইরান-ইসরায়েলি হামলায় নিহত ইরানি শহীদদের জানাজায় অংশ নিতে তেহরানে জড়ো হয়েছেন লাখো মানুষ। শহীদদের মধ্যে ছিলেন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে বেসামরিক ও সাধারণ নাগরিক পর্যন্ত।
শনিবার (২৮ জুন) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম মেহের নিউজ।
প্রতিবেদনে সংবাদমাধ্যমটি জানায়, তেহরানের ঐতিহাসিক ইঙ্গেলাব স্কয়ার ও তেহরান বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার রাস্তাগুলো ছিল শোকাহত মানুষের ভিড়ে পরিপূর্ণ। জাতীয় পতাকা দিয়ে মোড়ানো শহীদদের কফিন বহনের সময় মানুষের চোখে ছিল অশ্রু, হৃদয়ে ছিল শ্রদ্ধা আর কণ্ঠে উচ্চারিত হচ্ছিল ‘আল্লাহু আকবর’ ও ‘শহীদরা অমর’- এমন সব শোকাবহ স্লোগান।
এতে আরও জানানো হয়েছে, জানাজার আনুষ্ঠানিকতা শুরু হওয়ার পর থেকে পুরো এলাকায় এক আবেগঘন পরিবেশের সৃষ্টি হয়। শোকাহত জনগণ শুধু তাদের প্রিয়জনকে বিদায় জানাতে আসেননি। তারা এসেছিলেন এই বার্তা দিতে- সরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইরান একতাবদ্ধ, আর শহীদদের রক্ত বৃথা যাবে না।
জানাজায় অংশগ্রহণকারীরা বলেন, শহীদদের আত্মত্যাগ দেশের জন্য গৌরবের এবং এই ত্যাগ ইরানিদের মাঝে আরও সাহস ও প্রতিরোধের শক্তি জোগাবে। জানাজা শেষে শহীদদের মরদেহ বিভিন্ন শহরে পাঠিয়ে দেওয়া হয় তাদের নিজ নিজ এলাকায় দাফনের জন্য।
এর আগে, টানা ১২ দিনের ভয়াবহ সংঘাতের পর অবশেষে কাতারের মধ্যস্থতায় ইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়।
এদিকে, ইরান ‘ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি’ অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি। ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলা সত্ত্বেও কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়েছেন তিনি।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি জানিয়েছেন, কোনোভাবেই পরমাণু প্রযুক্তি পরিত্যাগ করবে না তেহরান। কারণ এটি অর্জনে মৃত্যুসহ বহু ত্যাগ-তিতীক্ষার শিকার হতে হয়েছে দেশটির পরমাণু বিজ্ঞানীদের।
ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইতিমধ্যে ইরানের ১৪ জন পরমাণু বিজ্ঞানি নিহত হয়েছেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের দাবি, তাদের হামলায় অন্তত দুই বছর পিছিয়ে গেছে ইরানের পরমাণু কর্মসূচি। তবে এ প্রসঙ্গে কোনো মন্তব্য করেনি ইরান।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
২ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
২ দিন আগে
অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ দাবি করেছে যে তারা উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রায় তিন হাজার কিলো বিস্ফোরক, বিস্ফোরণ ঘটানোর নানা রাসায়নিক, চারটি পিস্তল ও বন্দুক উদ্ধার করেছে। দুই চিকিৎসক সহ সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে – যারা জয়েশ-এ-মুহাম্মদ ও আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ নামে দুটি সংগঠনে
২ দিন আগে
ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
২ দিন আগে