ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
জি-সেভেন গোষ্ঠীর শীর্ষ কূটনীতিকরা শুক্রবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রবিরতি প্রস্তাব মেনে নিতে রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। জি-৭ দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা শুক্রবার (১৪ মার্চ) তারা রাশিয়াকে সতর্ক করে দিয়েছেন যে, যুদ্ধবিরতি মেনে না নিলে নতুন করে নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হবে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ট্রাম্পের নীতির কারণে জি-৭ দেশগুলোর মধ্যে বিভক্তি তৈরি হয়েছিল। জি-৭ কর্মকর্তারা আশঙ্কা করেছিলেন যে, বিশ্বজুড়ে ভূরাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে একটি সর্বসম্মত বিবৃতি তৈরি করা সম্ভব হবে না। তাদের মতে, এই বিভক্তি রাশিয়া ও চীনের স্বার্থে কাজ করতে পারে।
কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলি সাংবাদিকদের বলেন, আমি মনে করি আমরা একটি শক্তিশালী বিবৃতি দেওয়ার পথে আছি। আমি নিশ্চিত যে তা সম্ভব। ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন ইস্যুতে আমরা আলোচনা করেছি এবং আমাদের লক্ষ্য ছিল জি-৭-এর ঐক্য বজায় রাখা।
যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরাও কানাডার কুইবেকের পাহাড়ঘেরা লা মালবাই শহরে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বৈঠকে মিলিত হন। এই বৈঠকটি ঐতিহাসিকভাবে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের জন্য পরিচিত। তবে কানাডার সভাপতিত্বে প্রথম জি-৭ বৈঠকের আগে ইউক্রেন, মধ্যপ্রাচ্য এবং চীন সম্পর্কে কঠোর ভাষা ব্যবহারের যুক্তরাষ্ট্রের দাবি নিয়ে বিবৃতি তৈরিতে বেশ কিছু বাধার সম্মুখীন হয়েছিল।
চূড়ান্ত খসড়ায় জি-৭ দেশগুলো ইউক্রেনের ভূখণ্ডগত অখণ্ডতা, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অস্তিত্ব রক্ষায় তাদের অটল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে। আগের একটি খসড়ায় যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে নিরাপত্তা গ্যারান্টির কথা উল্লেখ করা হলেও চূড়ান্ত বিবৃতিতে তা ‘আশ্বাস’ শব্দ দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়েছে। তবে তারা মস্কোকে সতর্ক করে দিয়েছেন যে, যদি তারা কিয়েভের মতো যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হয়, তাহলে তেলের দাম সীমাবদ্ধ করাসহ নতুন নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হবে।
জি-৭ সদস্যরা রাশিয়াকে একই ধরনের শর্তে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার এবং তা পুরোপুরি বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে। তারা জোর দিয়ে বলেছে, যেকোনও যুদ্ধবিরতি মেনে চলতে হবে এবং ইউক্রেন যেন কোনও নতুন আগ্রাসন প্রতিহত ও প্রতিরোধ করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে শক্তিশালী ও বিশ্বাসযোগ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রয়োজন।
জি-সেভেন গোষ্ঠীর শীর্ষ কূটনীতিকরা শুক্রবার রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্রবিরতি প্রস্তাব মেনে নিতে রাশিয়ার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। জি-৭ দেশগুলোর পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা শুক্রবার (১৪ মার্চ) তারা রাশিয়াকে সতর্ক করে দিয়েছেন যে, যুদ্ধবিরতি মেনে না নিলে নতুন করে নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হবে। ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে।
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে ট্রাম্পের নীতির কারণে জি-৭ দেশগুলোর মধ্যে বিভক্তি তৈরি হয়েছিল। জি-৭ কর্মকর্তারা আশঙ্কা করেছিলেন যে, বিশ্বজুড়ে ভূরাজনৈতিক ইস্যু নিয়ে একটি সর্বসম্মত বিবৃতি তৈরি করা সম্ভব হবে না। তাদের মতে, এই বিভক্তি রাশিয়া ও চীনের স্বার্থে কাজ করতে পারে।
কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলি সাংবাদিকদের বলেন, আমি মনে করি আমরা একটি শক্তিশালী বিবৃতি দেওয়ার পথে আছি। আমি নিশ্চিত যে তা সম্ভব। ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন ইস্যুতে আমরা আলোচনা করেছি এবং আমাদের লক্ষ্য ছিল জি-৭-এর ঐক্য বজায় রাখা।
যুক্তরাজ্য, কানাডা, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিরাও কানাডার কুইবেকের পাহাড়ঘেরা লা মালবাই শহরে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার বৈঠকে মিলিত হন। এই বৈঠকটি ঐতিহাসিকভাবে সর্বসম্মত সিদ্ধান্তের জন্য পরিচিত। তবে কানাডার সভাপতিত্বে প্রথম জি-৭ বৈঠকের আগে ইউক্রেন, মধ্যপ্রাচ্য এবং চীন সম্পর্কে কঠোর ভাষা ব্যবহারের যুক্তরাষ্ট্রের দাবি নিয়ে বিবৃতি তৈরিতে বেশ কিছু বাধার সম্মুখীন হয়েছিল।
চূড়ান্ত খসড়ায় জি-৭ দেশগুলো ইউক্রেনের ভূখণ্ডগত অখণ্ডতা, স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও অস্তিত্ব রক্ষায় তাদের অটল সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে। আগের একটি খসড়ায় যুদ্ধবিরতি নিশ্চিত করতে নিরাপত্তা গ্যারান্টির কথা উল্লেখ করা হলেও চূড়ান্ত বিবৃতিতে তা ‘আশ্বাস’ শব্দ দিয়ে প্রতিস্থাপিত হয়েছে। তবে তারা মস্কোকে সতর্ক করে দিয়েছেন যে, যদি তারা কিয়েভের মতো যুদ্ধবিরতিতে সম্মত না হয়, তাহলে তেলের দাম সীমাবদ্ধ করাসহ নতুন নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হতে হবে।
জি-৭ সদস্যরা রাশিয়াকে একই ধরনের শর্তে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার এবং তা পুরোপুরি বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছে। তারা জোর দিয়ে বলেছে, যেকোনও যুদ্ধবিরতি মেনে চলতে হবে এবং ইউক্রেন যেন কোনও নতুন আগ্রাসন প্রতিহত ও প্রতিরোধ করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে শক্তিশালী ও বিশ্বাসযোগ্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রয়োজন।
ইসলামের তৃতীয় পবিত্রতম স্থান আল-আকসা মসজিদ ফিলিস্তিনিদের জন্য কেবল একটি ধর্মীয় স্থানই নয়, এটি তাদের রাজনৈতিক ও জাতীয় পরিচয়েরও এক গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) চার বিচারকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ জুন) এক লিখিত বিবৃতিতে এ ঘোষণা দেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও। বিবিসি, আল-জাজিরাসহ অন্য আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো এ তথ্য জানিয়েছে।
১ দিন আগে“আমি তার ওপর খুবই হতাশ। কারণ যে বিলটি নিয়ে ইলন আলোচনা-সমালোচনা করছেন— এখানে বসে থাকা যে কোনো ব্যক্তির চেয়ে তিনি এই বিলের কার্যকারিতা সম্পর্কে বেশি অবগত। এতে তার কোনো সমস্যা হওয়ার কথা ছিল না। কী কারণে সমস্যা হলো আমি বুঝতে পারছি না।”
১ দিন আগেমধ্য প্রাচ্যের দেশগুলোতে উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা। তবে এক বছরের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলের চালানো ধ্বংসযজ্ঞের কারণে ঈদের কোনো আমেজই নেই অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায়। তাছাড়া এমন দিনেও থেমে নেই ইসরায়েলি বর্বরতা।
১ দিন আগে