
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে আবারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। আজ বৃহস্পতিবার এক্সে শি জিনপিং লেখেন, ‘চীন জানে যে মহাশক্তিগুলো তাদের যুদ্ধযন্ত্রের কারণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।’ তিনি পূর্বেকার রাজবংশের ধ্বংসের ইতিহাস স্মরণ করেন।
শি লিখেন, খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে শক্তিশালী কিন রাজবংশ যুদ্ধরত রাজ্যগুলোকে একত্র করে। তারা মহান প্রাচীর নির্মাণ করে এবং চীনের প্রথম সম্রাটের কাছে টেরাকোটা সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর করে। কিন্তু সৈন্যদের অবিরাম যুদ্ধে বাধ্য করে এবং সাম্রাজ্যের গৌরবের জন্য জনগণের রক্ত শুষে নেওয়ার পর এই রাজবংশ মাত্র ১৫ বছরের মধ্যে ধ্বংস হয়ে যায়।
অষ্টম শতাব্দীতে পরাক্রমশালী তাং রাজবংশ বিশ্বের দূরবর্তী প্রান্ত থেকে কর আদায় করত। কিন্তু বিজয়ের নেশায় মত্ত হয়ে এর সেনাবাহিনী মধ্য এশিয়ার গভীরে অভিযান চালায়। ফলে সামরিক দলগুলো নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বৃদ্ধি পায়। যখন দুর্বল রাষ্ট্র আর তাদের ক্ষুধা মেটাতে পারেনি তখন আন লুশানের বিদ্রোহ রাজধানী চাংআনকে পুড়িয়ে দেয় এবং সাম্রাজ্যকে অপরিবর্তনীয় পতনের দিকে ঠেলে দেয়।
১৩ শতাব্দীতে চেঙ্গিস খানের অজেয় অশ্বারোহী বাহিনী ইউরোপ থেকে প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত বিজয় তাড়া করে। কিন্তু অবিরাম সম্প্রসারণ সাম্রাজ্যকে যত দ্রুত বিজয় এনে দেয়, তত দ্রুত তা ক্ষয়প্রাপ্ত করে। এটিকে সবচেয়ে স্বল্পস্থায়ী রাজবংশগুলোর একটিতে পরিণত করে।
৫০০০ বছরের ইতিহাস আমাদের শিখিয়েছে, যা আমেরিকা শিখতে অস্বীকার করে। সাম্রাজ্য শত্রুর কারণে পতন হয় না, তারা তাদের যুদ্ধযন্ত্রের অতৃপ্ত ক্ষুধার নিচে ভেঙে পড়ে।
৭৫০টি সামরিক ঘাঁটি দিয়ে বিশ্বকে ঘিরে রাখা এবং প্রতি বছর প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার ধোঁয়ায় উড়ে যাওয়ার সঙ্গে... আপনি (মার্কিন সাম্রাজ্য) কি এরমধ্যে আপনার প্যারেডে সেই প্রেতাত্মার পদধ্বনি শুনতে পাচ্ছেন?

যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে আবারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং। আজ বৃহস্পতিবার এক্সে শি জিনপিং লেখেন, ‘চীন জানে যে মহাশক্তিগুলো তাদের যুদ্ধযন্ত্রের কারণে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।’ তিনি পূর্বেকার রাজবংশের ধ্বংসের ইতিহাস স্মরণ করেন।
শি লিখেন, খ্রিষ্টপূর্ব তৃতীয় শতাব্দীতে শক্তিশালী কিন রাজবংশ যুদ্ধরত রাজ্যগুলোকে একত্র করে। তারা মহান প্রাচীর নির্মাণ করে এবং চীনের প্রথম সম্রাটের কাছে টেরাকোটা সেনাবাহিনীকে হস্তান্তর করে। কিন্তু সৈন্যদের অবিরাম যুদ্ধে বাধ্য করে এবং সাম্রাজ্যের গৌরবের জন্য জনগণের রক্ত শুষে নেওয়ার পর এই রাজবংশ মাত্র ১৫ বছরের মধ্যে ধ্বংস হয়ে যায়।
অষ্টম শতাব্দীতে পরাক্রমশালী তাং রাজবংশ বিশ্বের দূরবর্তী প্রান্ত থেকে কর আদায় করত। কিন্তু বিজয়ের নেশায় মত্ত হয়ে এর সেনাবাহিনী মধ্য এশিয়ার গভীরে অভিযান চালায়। ফলে সামরিক দলগুলো নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বৃদ্ধি পায়। যখন দুর্বল রাষ্ট্র আর তাদের ক্ষুধা মেটাতে পারেনি তখন আন লুশানের বিদ্রোহ রাজধানী চাংআনকে পুড়িয়ে দেয় এবং সাম্রাজ্যকে অপরিবর্তনীয় পতনের দিকে ঠেলে দেয়।
১৩ শতাব্দীতে চেঙ্গিস খানের অজেয় অশ্বারোহী বাহিনী ইউরোপ থেকে প্রশান্ত মহাসাগর পর্যন্ত বিজয় তাড়া করে। কিন্তু অবিরাম সম্প্রসারণ সাম্রাজ্যকে যত দ্রুত বিজয় এনে দেয়, তত দ্রুত তা ক্ষয়প্রাপ্ত করে। এটিকে সবচেয়ে স্বল্পস্থায়ী রাজবংশগুলোর একটিতে পরিণত করে।
৫০০০ বছরের ইতিহাস আমাদের শিখিয়েছে, যা আমেরিকা শিখতে অস্বীকার করে। সাম্রাজ্য শত্রুর কারণে পতন হয় না, তারা তাদের যুদ্ধযন্ত্রের অতৃপ্ত ক্ষুধার নিচে ভেঙে পড়ে।
৭৫০টি সামরিক ঘাঁটি দিয়ে বিশ্বকে ঘিরে রাখা এবং প্রতি বছর প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলার ধোঁয়ায় উড়ে যাওয়ার সঙ্গে... আপনি (মার্কিন সাম্রাজ্য) কি এরমধ্যে আপনার প্যারেডে সেই প্রেতাত্মার পদধ্বনি শুনতে পাচ্ছেন?

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
২ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
২ দিন আগে
অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ দাবি করেছে যে তারা উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রায় তিন হাজার কিলো বিস্ফোরক, বিস্ফোরণ ঘটানোর নানা রাসায়নিক, চারটি পিস্তল ও বন্দুক উদ্ধার করেছে। দুই চিকিৎসক সহ সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে – যারা জয়েশ-এ-মুহাম্মদ ও আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ নামে দুটি সংগঠনে
২ দিন আগে
ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
৩ দিন আগে