
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইসরায়েল দাবি করেছে, ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। অবশ্য, এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দেয়নি দেশটি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই বিষয়টি দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ইরানের এই তথাকথিত হামলার কঠোর জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, কাৎজ বলেছেন, তিনি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে (আইডিএফ) নির্দেশ দিয়েছেন যেন তেহরানের কেন্দ্রে অবস্থিত ইরানি শাসকগোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুতে ‘তীব্র হামলা চালিয়ে’ যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জবাব দেওয়া হয়।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও ইরান থেকে ইসরায়েলের দিকে দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। তবে উভয় ক্ষেপণাস্ত্রই সফলভাবে ভূপাতিত করা হয়েছে।
এদিকে, ইসরায়েলি আইনপ্রণেতারা তেহরানের বিরুদ্ধে পাল্টা হামলার আহ্বান জানিয়েছেন। ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সদস্য বেজালেল স্মতরিচ এক টুইট বার্তায় বলেন, ‘তেহরান কেঁপে উঠবে।’
অন্যদিকে, ওৎজমা ইয়াহুদিত দলের এমপি লিমোর সন হার-মেলেখ টুইটে লেখেন, ‘নিঃশব্দের জবাব নিঃশব্দ, আর ক্ষেপণাস্ত্রের জবাব কী?’ বিরোধী দল ইসরায়েল বেইতেনু পার্টির প্রধান আভিগদর লাইবারম্যান বলেন, ‘আমেরিকার প্রেসিডেন্ট যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেওয়ার সাড়ে ৩ ঘণ্টা পরই ইরান থেকে উত্তর ইসরায়েলের দিকে গোলাবর্ষণ করা হয়েছে। আমরা এটা মেনে নিতে পারি না, উপেক্ষাও করতে পারি না। অবিলম্বে এর জবাব দিতে হবে।’
ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির এমপি টালি গৎলিভ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘ (ইরানের) যেকোনো লঙ্ঘনের উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।’ তাঁরই দলের আরেক এমপি আভিখাই বো-অরন বলেন, ‘ইরানি শাসকগোষ্ঠীর প্রতীকী স্থাপনাগুলোতে সম্পূর্ণ শক্তি দিয়ে হামলা চালাতে হবে।’

ইসরায়েল দাবি করেছে, ইরান যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার ঘণ্টা তিনেকের মধ্যে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। অবশ্য, এই দাবির পক্ষে কোনো প্রমাণ দেয়নি দেশটি। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এই বিষয়টি দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ইরানের এই তথাকথিত হামলার কঠোর জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের খবরে বলা হয়েছে, কাৎজ বলেছেন, তিনি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে (আইডিএফ) নির্দেশ দিয়েছেন যেন তেহরানের কেন্দ্রে অবস্থিত ইরানি শাসকগোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুতে ‘তীব্র হামলা চালিয়ে’ যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জবাব দেওয়া হয়।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম দাবি করেছে, যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার কথা থাকলেও ইরান থেকে ইসরায়েলের দিকে দুটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়া হয়। তবে উভয় ক্ষেপণাস্ত্রই সফলভাবে ভূপাতিত করা হয়েছে।
এদিকে, ইসরায়েলি আইনপ্রণেতারা তেহরানের বিরুদ্ধে পাল্টা হামলার আহ্বান জানিয়েছেন। ইসরায়েলের কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নিরাপত্তা মন্ত্রিসভার সদস্য বেজালেল স্মতরিচ এক টুইট বার্তায় বলেন, ‘তেহরান কেঁপে উঠবে।’
অন্যদিকে, ওৎজমা ইয়াহুদিত দলের এমপি লিমোর সন হার-মেলেখ টুইটে লেখেন, ‘নিঃশব্দের জবাব নিঃশব্দ, আর ক্ষেপণাস্ত্রের জবাব কী?’ বিরোধী দল ইসরায়েল বেইতেনু পার্টির প্রধান আভিগদর লাইবারম্যান বলেন, ‘আমেরিকার প্রেসিডেন্ট যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেওয়ার সাড়ে ৩ ঘণ্টা পরই ইরান থেকে উত্তর ইসরায়েলের দিকে গোলাবর্ষণ করা হয়েছে। আমরা এটা মেনে নিতে পারি না, উপেক্ষাও করতে পারি না। অবিলম্বে এর জবাব দিতে হবে।’
ক্ষমতাসীন লিকুদ পার্টির এমপি টালি গৎলিভ হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘ (ইরানের) যেকোনো লঙ্ঘনের উপযুক্ত জবাব দেওয়া হবে।’ তাঁরই দলের আরেক এমপি আভিখাই বো-অরন বলেন, ‘ইরানি শাসকগোষ্ঠীর প্রতীকী স্থাপনাগুলোতে সম্পূর্ণ শক্তি দিয়ে হামলা চালাতে হবে।’

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
২ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
২ দিন আগে
অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ দাবি করেছে যে তারা উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রায় তিন হাজার কিলো বিস্ফোরক, বিস্ফোরণ ঘটানোর নানা রাসায়নিক, চারটি পিস্তল ও বন্দুক উদ্ধার করেছে। দুই চিকিৎসক সহ সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে – যারা জয়েশ-এ-মুহাম্মদ ও আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ নামে দুটি সংগঠনে
২ দিন আগে
ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
২ দিন আগে