ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
যুক্তরাষ্ট্রের এবারের নির্বাচনে অভিবাসী ইস্যু বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। নির্বাচনি প্রচারণায় অভিবাসীদের নিয়ে নিজের কঠোর অবস্থান বারবার পরিষ্কার করেছেন নবনির্বাচিত রিপাবলিকান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি ক্ষমতায় এলে অবৈধ অভিবাসীদের বিতাড়িত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এমনকি, পাকাপোক্তভাবে জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব পাওয়ার বিষয়টিও বন্ধ করে দেবেন। তাই ট্রাম্পের বিজয়ের পর নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন মার্কিন অভিবাসীরা, যাদের কয়েক লাখই ভারতীয়। ভারতের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এই খবর জানিয়েছে।
তীব্র অভিবাসীবিরোধী হিসেবেই পরিচিত ট্রাম্প। দ্বিতীয় দফায় প্রেসিডেন্ট হয়েই দেশটিতে অনুপ্রবেশ ও অভিবাসন রুখতে কড়া নীতি গ্রহণ করতে চলেছেন তিনি। ট্রাম্পের নীতির ফলে গ্রিন কার্ডের অপেক্ষায় থাকা মার্কিন অভিবাসীদের সন্তানরাও আগামী দিনে জন্মসূত্রে আমেরিকার নাগরিক হওয়ার সুযোগ পাবে না।
রিপাবলিকান প্রার্থীদের নির্বাচনি ওয়েবসাইটে লেখা রয়েছে, দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই এ বিষয়ক একটি নির্দেশিকায় স্বাক্ষর করবেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের নির্দেশিকায় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেতে বেঁধে দেওয়া হয়েছে কিছু কড়া শর্ত, যেগুলোর প্রথম ধাপেই বাদ পড়বেন অবৈধ অভিবাসীরা।
সেই নির্দেশিকায় বলা থাকবে, শুধু আমেরিকায় জন্মেছে বলেই কোনও শিশুকে আর নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না। ওই সন্তানের মা-বাবার মধ্যে যেকোনও একজন যদি মার্কিন নাগরিক হয় তবে তাকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
অথবা বাবা-মায়ের যদি গ্রিন কার্ড বা স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি থাকে তবে তাদের সন্তানরা আগামী দিনে আমেরিকার নাগরিকত্ব পাবে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, নতুন এই নীতির ফলে বিপাকে পড়বেন আমেরিকায় বসবাসকারী অভিবাসীরা। এর মধ্যে ভারতীয় অভিবাসী রয়েছেন কয়েক লাখ।
২০২২ সালের মার্কিন আদমশুমারি অনুযায়ী, আমেরিকায় বসবাসকারী ৪৮ লাখ ভারতীয়ের মধ্যে ১৬ লাখেরই জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে।
ট্রাম্পের নতুন নীতির মাপকাঠিতে, তাদের কেউই মার্কিন নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্য নয়।
যুক্তরাষ্ট্রের এবারের নির্বাচনে অভিবাসী ইস্যু বেশ গুরুত্ব পেয়েছে। নির্বাচনি প্রচারণায় অভিবাসীদের নিয়ে নিজের কঠোর অবস্থান বারবার পরিষ্কার করেছেন নবনির্বাচিত রিপাবলিকান মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তিনি ক্ষমতায় এলে অবৈধ অভিবাসীদের বিতাড়িত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। এমনকি, পাকাপোক্তভাবে জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব পাওয়ার বিষয়টিও বন্ধ করে দেবেন। তাই ট্রাম্পের বিজয়ের পর নিজেদের ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছেন মার্কিন অভিবাসীরা, যাদের কয়েক লাখই ভারতীয়। ভারতের সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এই খবর জানিয়েছে।
তীব্র অভিবাসীবিরোধী হিসেবেই পরিচিত ট্রাম্প। দ্বিতীয় দফায় প্রেসিডেন্ট হয়েই দেশটিতে অনুপ্রবেশ ও অভিবাসন রুখতে কড়া নীতি গ্রহণ করতে চলেছেন তিনি। ট্রাম্পের নীতির ফলে গ্রিন কার্ডের অপেক্ষায় থাকা মার্কিন অভিবাসীদের সন্তানরাও আগামী দিনে জন্মসূত্রে আমেরিকার নাগরিক হওয়ার সুযোগ পাবে না।
রিপাবলিকান প্রার্থীদের নির্বাচনি ওয়েবসাইটে লেখা রয়েছে, দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই এ বিষয়ক একটি নির্দেশিকায় স্বাক্ষর করবেন ট্রাম্প।
ট্রাম্পের নির্দেশিকায় যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব পেতে বেঁধে দেওয়া হয়েছে কিছু কড়া শর্ত, যেগুলোর প্রথম ধাপেই বাদ পড়বেন অবৈধ অভিবাসীরা।
সেই নির্দেশিকায় বলা থাকবে, শুধু আমেরিকায় জন্মেছে বলেই কোনও শিশুকে আর নাগরিকত্ব দেওয়া হবে না। ওই সন্তানের মা-বাবার মধ্যে যেকোনও একজন যদি মার্কিন নাগরিক হয় তবে তাকে নাগরিকত্ব দেওয়া হবে।
অথবা বাবা-মায়ের যদি গ্রিন কার্ড বা স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি থাকে তবে তাদের সন্তানরা আগামী দিনে আমেরিকার নাগরিকত্ব পাবে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, নতুন এই নীতির ফলে বিপাকে পড়বেন আমেরিকায় বসবাসকারী অভিবাসীরা। এর মধ্যে ভারতীয় অভিবাসী রয়েছেন কয়েক লাখ।
২০২২ সালের মার্কিন আদমশুমারি অনুযায়ী, আমেরিকায় বসবাসকারী ৪৮ লাখ ভারতীয়ের মধ্যে ১৬ লাখেরই জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে।
ট্রাম্পের নতুন নীতির মাপকাঠিতে, তাদের কেউই মার্কিন নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্য নয়।
বেসামরিক জনগণের ওপর আফগান বাহিনীর গুলিবর্ষণ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন। পাকিস্তানের সাহসী বাহিনী দ্রুত ও কার্যকর জবাব দিয়েছে। কোনো উসকানি সহ্য করা হবে না।
১৯ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বাহিনীর গত ২ বছরের অভিযানে গাজার ৯০ শতাংশ ভবন সম্পূর্ণ ধ্বস হয়ে গেছে। বাকি ১০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত। ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর একটি বড় অংশই ঘরবাড়ি।
২০ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়রা জানান, হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে বহু নারী ও শিশু অবস্থান করছিলেন।
২১ ঘণ্টা আগেমুতাকি বলেন, এত আন্তরিক অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি আশাবাদী, ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে। আমরা নতুন কূটনীতিক পাঠাব এবং আশা করি আপনাদের কেউ কেউও কাবুল সফরে যাবেন। দিল্লিতে যেভাবে আমাকে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে, তাতে আমি ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সম্ভাবনা দেখছি।
১ দিন আগে