কূটনৈতিক প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অংশীদার হতে পেরে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত বলে জানিয়েছেন মার্কিন সেক্রেটারি অভ স্টেট এন্টনি জে. ব্লিঙ্কেন।
আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি এ কথা বলেন।
স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে মার্কিন সেক্রেটারি অভ স্টেট তাঁর প্রেরিত বার্তায় বলেন, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণকে আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই।
মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের ওয়েবসাইটে বিদ্যমান এই বার্তায় ব্লিঙ্কেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, রোহিঙ্গা সংকটে সাড়া দেওয়া, বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সহায়তা এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাসহ আজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদার হতে পেরে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত।
আমাদের এই অংশীদারিত্ব একটি মুক্ত, উন্মুক্ত, নিরাপদ এবং সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে' উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার আরেকটি বছর উদযাপন করছে, তখন আমরা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা এবং মানবাধিকার রক্ষায় আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি এবং এই প্রচেষ্টাসমূহ বাংলাদেশকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
দুই দেশ ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধিতে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তরিকতার কথাও তুলে ধরেন মার্কিন সেক্রেটারি অভ স্টেট। তিনি বলেন, আমি এই বিশেষ দিনে সকল বাংলাদেশিকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই এবং আগামী বছরে আমাদের দুই দেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধির জন্য আমরা উন্মুখ।
বাংলাদেশের সঙ্গে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে অংশীদার হতে পেরে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত বলে জানিয়েছেন মার্কিন সেক্রেটারি অভ স্টেট এন্টনি জে. ব্লিঙ্কেন।
আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্রের এক শুভেচ্ছা বার্তায় তিনি এ কথা বলেন।
স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে মার্কিন সেক্রেটারি অভ স্টেট তাঁর প্রেরিত বার্তায় বলেন, ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উদযাপন উপলক্ষে বাংলাদেশের জনগণকে আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে অভিনন্দন জানাই।
মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের ওয়েবসাইটে বিদ্যমান এই বার্তায় ব্লিঙ্কেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা, অর্থনৈতিক উন্নয়ন, রোহিঙ্গা সংকটে সাড়া দেওয়া, বিশ্বব্যাপী শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে সহায়তা এবং বৈশ্বিক স্বাস্থ্য চ্যালেঞ্জ মোকাবিলাসহ আজ অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে অংশীদার হতে পেরে যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত।
আমাদের এই অংশীদারিত্ব একটি মুক্ত, উন্মুক্ত, নিরাপদ এবং সমৃদ্ধ ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চল নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে' উল্লেখ করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ যখন স্বাধীনতার আরেকটি বছর উদযাপন করছে, তখন আমরা গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা এবং মানবাধিকার রক্ষায় আমাদের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছি এবং এই প্রচেষ্টাসমূহ বাংলাদেশকে আরও সমৃদ্ধ করবে।
দুই দেশ ও জনগণের মধ্যে সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধিতে যুক্তরাষ্ট্রের আন্তরিকতার কথাও তুলে ধরেন মার্কিন সেক্রেটারি অভ স্টেট। তিনি বলেন, আমি এই বিশেষ দিনে সকল বাংলাদেশিকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই এবং আগামী বছরে আমাদের দুই দেশের মধ্যে অংশীদারিত্ব এবং জনগণের মধ্যে সম্পর্ক উত্তরোত্তর বৃদ্ধির জন্য আমরা উন্মুখ।
তার এই সফরে বাণিজ্য, অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে কী আলোচনা হবে এ নিয়ে যেমন হিসাবনিকাশ চলছে, তেমনি একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা ও পাকিস্তানের ক্ষমা চাওয়ার প্রসঙ্গটিও সামনে আসছে।
১ দিন আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্বভার নেওয়ার পর থেকে তার প্রশাসন সামরিক বাহিনীসহ সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় কর্মকর্তাদের একের পর এক বরখাস্ত করে যাচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২২ আগস্ট) পেন্টাগনের গোয়েন্দাপ্রধানসহ তিন কর্মকর্তা বরখাস্ত হলেন।
২ দিন আগেঅমর্ত্য সেন বলেন, বাংলায় কথা বললে নাকি বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। আমি ফরাসি জানি না। জানলে কি আমাকে ফ্রান্সে পাঠিয়ে দেওয়া হতো? এটা চিন্তার বিষয়।
২ দিন আগে