
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

‘আমেরিকার সোনালি যুগের ভোর’ শিরোনাম দিয়ে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি একটি মানচিত্র শেয়ার করেছেন যেখানে কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে।
ট্রাম্প তার নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, ট্রুথ সোশ্যালে মানচিত্রটি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখেন, ‘ওহ কানাডা!’
পোস্টটি করার কয়েক ঘণ্টা আগেই, তিনি কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্যে পরিণত করার প্রস্তাব দেন এবং এটি বাস্তবায়নের জন্য ‘অর্থনৈতিক শক্তি’ ব্যবহার করার হুমকিও দেন।
এর আগে নির্বাচনী বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পর নিজ বাড়ি ফ্লোরিডার মার-আ-লাগোতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন, আপনি সেই ‘কৃত্রিমভাবে আঁকা রেখাটি’ মুছে ফেলুন এবং দেখুন এটি কেমন দেখায়। এটি আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও ভালো হবে।
ট্রাম্প আরও বলেন, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে হলে সেটি অসাধারণ কিছু হবে। পাশাপাশি, তিনি কানাডার সামরিক ব্যয় নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তার মতে, কানাডার সামরিক বাহিনী ছোট এবং তারা মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপর নির্ভরশীল। তিনি বলেন, এটি ঠিক আছে, (মার্কিন বাহিনীর উপর নির্ভরশীলতা) কিন্তু তাদের এজন্য অর্থ প্রদান করতে হবে।
যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে কানাডাকে নিয়ন্ত্রণে সামরিক শক্তি ব্যবহার করবেন কিনা, তিনি সরাসরি বলেন, ‘না, অর্থনৈতিক শক্তি। ’
ট্রাম্প আশ্বাস দেন যে তিনি আমেরিকার অর্থনীতি খুব দ্রুত পরিবর্তন করবেন এবং বলেন, আমরা আমেরিকার সোনালি যুগের ভোরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।
ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায়, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সাফ জানিয়ে দেন যে কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে এমন কোনো সম্ভাবনা নেই। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখেন, কানাডা কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে না। উভয় দেশের মানুষ ও সম্প্রদায় তাদের বৃহত্তম বাণিজ্য ও নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব থেকে উপকৃত হচ্ছে।
২০১৭ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন, ট্রাম্প ও ট্রুডোর সম্পর্ক তেমন মসৃণ ছিল না। এবার, মার-আ-লাগোতে ট্রুডোর সঙ্গে ৫ নভেম্বর এক বৈঠকের সময় ট্রাম্প আবারও কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্যে পরিণত করার প্রস্তাব দেন। যা তিনি একাধিকবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উল্লেখ করেছেন।
ট্রাম্প দাবি করেন, কানাডার অনেক মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হতে চাইবে। আমরা কানাডার বাণিজ্য ঘাটতি আর ভর্তুকি সহ্য করতে পারি না। ট্রুডো তা জানতেন এবং পদত্যাগ করেছেন।

‘আমেরিকার সোনালি যুগের ভোর’ শিরোনাম দিয়ে নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি একটি মানচিত্র শেয়ার করেছেন যেখানে কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হিসেবে দেখানো হয়েছে।
ট্রাম্প তার নিজস্ব সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম, ট্রুথ সোশ্যালে মানচিত্রটি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখেন, ‘ওহ কানাডা!’
পোস্টটি করার কয়েক ঘণ্টা আগেই, তিনি কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্যে পরিণত করার প্রস্তাব দেন এবং এটি বাস্তবায়নের জন্য ‘অর্থনৈতিক শক্তি’ ব্যবহার করার হুমকিও দেন।
এর আগে নির্বাচনী বিজয় নিশ্চিত হওয়ার পর নিজ বাড়ি ফ্লোরিডার মার-আ-লাগোতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেছিলেন, আপনি সেই ‘কৃত্রিমভাবে আঁকা রেখাটি’ মুছে ফেলুন এবং দেখুন এটি কেমন দেখায়। এটি আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার জন্যও ভালো হবে।
ট্রাম্প আরও বলেন, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্র একসঙ্গে হলে সেটি অসাধারণ কিছু হবে। পাশাপাশি, তিনি কানাডার সামরিক ব্যয় নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
তার মতে, কানাডার সামরিক বাহিনী ছোট এবং তারা মার্কিন সামরিক বাহিনীর উপর নির্ভরশীল। তিনি বলেন, এটি ঠিক আছে, (মার্কিন বাহিনীর উপর নির্ভরশীলতা) কিন্তু তাদের এজন্য অর্থ প্রদান করতে হবে।
যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয় যে কানাডাকে নিয়ন্ত্রণে সামরিক শক্তি ব্যবহার করবেন কিনা, তিনি সরাসরি বলেন, ‘না, অর্থনৈতিক শক্তি। ’
ট্রাম্প আশ্বাস দেন যে তিনি আমেরিকার অর্থনীতি খুব দ্রুত পরিবর্তন করবেন এবং বলেন, আমরা আমেরিকার সোনালি যুগের ভোরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।
ট্রাম্পের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায়, কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সাফ জানিয়ে দেন যে কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে এমন কোনো সম্ভাবনা নেই। তিনি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখেন, কানাডা কখনোই যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হবে না। উভয় দেশের মানুষ ও সম্প্রদায় তাদের বৃহত্তম বাণিজ্য ও নিরাপত্তা অংশীদারিত্ব থেকে উপকৃত হচ্ছে।
২০১৭ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন, ট্রাম্প ও ট্রুডোর সম্পর্ক তেমন মসৃণ ছিল না। এবার, মার-আ-লাগোতে ট্রুডোর সঙ্গে ৫ নভেম্বর এক বৈঠকের সময় ট্রাম্প আবারও কানাডাকে যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম রাজ্যে পরিণত করার প্রস্তাব দেন। যা তিনি একাধিকবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উল্লেখ করেছেন।
ট্রাম্প দাবি করেন, কানাডার অনেক মানুষ যুক্তরাষ্ট্রের অংশ হতে চাইবে। আমরা কানাডার বাণিজ্য ঘাটতি আর ভর্তুকি সহ্য করতে পারি না। ট্রুডো তা জানতেন এবং পদত্যাগ করেছেন।

অ্যাপার্টমেন্টগুলোর জানালা দিয়ে আগুনের শিখা বেরোতে দেখা গেছে। গোটা এলাকা ঢেকে গেছে ঘন কালো ধোঁয়ায়। দমকলকর্মীরা উঁচু মই ব্যবহার করে আগুন নেভানোর চেষ্টা করেন। দমকল বাহিনীর চেষ্টায় আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হলেও এখনও পুরোপুরি নেভানো যায়নি।
১৬ ঘণ্টা আগে
জনবহুল শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে জাপানের রাজধানী টোকিও। তবে জাকার্তা এবং ঢাকার তুলনায় গত ২৫ বছরে শহরটির জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে।
১ দিন আগে
হংকংয়ের উত্তরাঞ্চলীয় তাই পো জেলার ওয়াং ফুক কোর্ট নামের বৃহৎ আবাসিক এলাকায় একাধিক টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় পরিস্থিতি মুহূর্তেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, আর এতে বহু হতাহতের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দমকল ও জরুরি সেবা বিভাগ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে
১ দিন আগে
থাইল্যান্ডে রেকর্ড বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় কমপক্ষে ৩৩ জন নিহত হয়েছেন এবং লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়েছেন। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে এই দুর্যোগের ফলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
১ দিন আগে