
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

অতীতের নজির ভেঙে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর বোর্ডের অন্যতম সদস্য লিসা কুককে বরখাস্ত করছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। লিসার বিরুদ্ধে মর্টগেজ বা বন্ধকি ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ তুলে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বাধীন সংস্থা হিসেবে কাজ করে। সত্তরের দশক থেকেই মার্কিন প্রেসিডেন্টরা এই সংস্থাকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার চেষ্টা করে আসছেন। গুরুতর অভিযোগে ফেড গভর্নরকে বরখাস্তের বিধান থাকলেও এ পদক্ষেপ আগে কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নেননি।
বিশ্লেষকরাও বলছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য এ ধরনের পদক্ষেপ নজিরবিহীন। বিষয়টি আদালতে গড়ালে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার সীমা পরীক্ষা হতে পারে। লিসা ফেডের পরিচালনা বোর্ডে স্থান পাওয়া প্রথম কোনো আফ্রিকান আমেরিকান সদস্য।
কুককে লেখা চিঠিতে ট্রাম্প বলেছেন, ২০২১ সালে মিশিগান ও জর্জিয়ার দুটি বাড়ির ওপর আলাদা বন্ধকি ঋণ নেন লিসা কুক। উভয় ক্ষেত্রেই কাগজপত্রে বাড়ি দুটিকে নিজের ‘প্রধান বাসস্থান’ হিসেবে দেখান তিনি। এ ঘটনাকে লিসার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ হিসেবে তুলে ধরেছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প চিঠিতে লিসার বিরুদ্ধে ‘প্রতারণা ও অপরাধমূলক আর্থিক আচরণে’র অভিযোগ তোলেন। বলেন, এ ঘটনায় আর্থিক লেনদেনে অবহেলার প্রমাণ পাওয়া যায়, যা একজন আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে আপনার দক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
ট্রাম্প বলেন, লিসার সততা ও যোগ্যতার ওপর তার আস্থা নেই। তাই যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ ও ১৯১৩ সালের ফেডারেল রিজার্ভ আইনের অধীন তাকে বরখাস্তের ক্ষমতা তার আছে।
ফেডারেল রিজার্ভ গভর্নরদের মেয়াদ দীর্ঘ হয়, যা কোনো প্রেসিডেন্টের মেয়াদের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। লিসার মেয়াদ ২০৩৮ সাল পর্যন্ত চলার কথা। লিসা কুক বা ফেডারেল রিজার্ভ কর্তৃপক্ষের কেউই এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি।
লিসা কুককে ২০২২ সালে ফেডের গভর্নর বোর্ডে নিয়োগ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এর মধ্যে গত সপ্তাহে কুকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল হাউজিং ফাইন্যান্স এজেন্সির পরিচালক উইলিয়াম পুলটে তদন্তের জন্য অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডির কাছে পাঠান। এর পর থেকেই বিষয়টি আলোচনায় আসে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে লিসা বা ফেড আদালতে গেলে নানা জটিল প্রশ্ন উঠবে। কুক আসলেই আইন ভেঙেছেন কি না, তা নিয়ে বিতর্ক হবে। প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার সীমা, ফেডের বিশেষ কাঠামো, ইতিহাস ইত্যাদি নিয়েও আলোচনা উঠবে।
পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক পিটার কন্টি-ব্রাউন বলেন, লিসার মর্টগেজ-সংক্রান্ত লেনদেন ছিল ফেডে যোগদান করার আগে। তার নিয়োগ সিনেটের অনুমোদন প্রক্রিয়ায় থাকার সময় লেনদেনের বিষয়টি নথিবদ্ধ ছিল। প্রেসিডেন্ট বা সিনেটের অনুমোদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেসব কর্মকর্তা ফেডে আসেন, তাদের ব্যক্তিগত জীবনের সব তথ্য খতিয়ে দেখা হয়। তাই অতীতে গুরুতর অনিয়ম সংঘটনের অভিযোগ তুলে তাদের এখন অপসারণ করাটা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
এদিকে গত সপ্তাহে লিসার অনিয়মের বিষয়টি প্রকাশ্যে এলে তাকে পদত্যাগ করতে বলেন ট্রাম্প। তবে লিসা তাতে রাজি হননি। তিনি বলেন, শুধু একটি টুইটের কারণে আমি পদ ছাড়ব না। তবে আমার আর্থিক লেনদেন নিয়ে প্রশ্ন উঠলে সেগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করব এবং যথাযথ তথ্য দিয়ে উত্তর দেবো।
গত সপ্তাহে বিবিসিকে পাঠানো এক বিবৃতিতে লিসা কুক জানিয়েছিলেন, তিনি গণমাধ্যমের খবর থেকে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো বিষয়ে জানতে পেরেছেন। যে বন্ধকি ঋণের আবেদনের কথা উল্লেখ করে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, সেটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যোগদানের চার বছর আগে করেছিলেন বলেও জানান তিনি।
১৯৫১ সালের ঘোষণা অনুযায়ী, ফেডারেল রিজার্ভ একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। ফলে প্রতিষ্ঠানটি ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করতে পারে, যেমনটি দেখা গেছে সুদের হার কমানোর জন্য ট্রাম্পের আহ্বানের ক্ষেত্রে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, সুদের হার কমানোর ব্যাপারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট যে আহ্বান জানিয়েছেন, তাতে সাড়া না দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলকে "একগুঁয়ে নির্বোধ" বলে অভিহিত করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাকে কয়েকবার বরখাস্ত করার হুমকিও দিয়েছেন। এবার গভর্নর লিসা কুককে অপসারণের মধ্য দিয়ে ফেডারেল রিজার্ভের বিরুদ্ধে যুদ্ধ তীব্র করার বার্তা দিলেন ট্রাম্প।
গত সপ্তাহে অবশ্য সুদের হার নিয়ে পাওয়েলের কণ্ঠে কিছুটা নমনীয়ভাব দেখা গেছে। আগামী সেপ্টেম্বরে সুদের হার কিছুটা কমতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। এমনকি জ্যাকসন হোলের ওয়াইমিংয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক সভায় তাকে এমন যুক্তিও তুলে ধরতে দেখা গেছে, ট্রাম্পের বাড়তি শুল্ক ঘোষণার ফলে সৃষ্ট মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব বেশিদিন স্থায়ী নাও হতে পারে।

অতীতের নজির ভেঙে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের গভর্নর বোর্ডের অন্যতম সদস্য লিসা কুককে বরখাস্ত করছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। লিসার বিরুদ্ধে মর্টগেজ বা বন্ধকি ঋণ নেওয়ার ক্ষেত্রে অনিয়মের অভিযোগ তুলে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বাধীন সংস্থা হিসেবে কাজ করে। সত্তরের দশক থেকেই মার্কিন প্রেসিডেন্টরা এই সংস্থাকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার চেষ্টা করে আসছেন। গুরুতর অভিযোগে ফেড গভর্নরকে বরখাস্তের বিধান থাকলেও এ পদক্ষেপ আগে কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট নেননি।
বিশ্লেষকরাও বলছেন, মার্কিন প্রেসিডেন্টের জন্য এ ধরনের পদক্ষেপ নজিরবিহীন। বিষয়টি আদালতে গড়ালে প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার সীমা পরীক্ষা হতে পারে। লিসা ফেডের পরিচালনা বোর্ডে স্থান পাওয়া প্রথম কোনো আফ্রিকান আমেরিকান সদস্য।
কুককে লেখা চিঠিতে ট্রাম্প বলেছেন, ২০২১ সালে মিশিগান ও জর্জিয়ার দুটি বাড়ির ওপর আলাদা বন্ধকি ঋণ নেন লিসা কুক। উভয় ক্ষেত্রেই কাগজপত্রে বাড়ি দুটিকে নিজের ‘প্রধান বাসস্থান’ হিসেবে দেখান তিনি। এ ঘটনাকে লিসার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ হিসেবে তুলে ধরেছেন ট্রাম্প।
ট্রাম্প চিঠিতে লিসার বিরুদ্ধে ‘প্রতারণা ও অপরাধমূলক আর্থিক আচরণে’র অভিযোগ তোলেন। বলেন, এ ঘটনায় আর্থিক লেনদেনে অবহেলার প্রমাণ পাওয়া যায়, যা একজন আর্থিক খাতের নিয়ন্ত্রক হিসেবে আপনার দক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
ট্রাম্প বলেন, লিসার সততা ও যোগ্যতার ওপর তার আস্থা নেই। তাই যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ ও ১৯১৩ সালের ফেডারেল রিজার্ভ আইনের অধীন তাকে বরখাস্তের ক্ষমতা তার আছে।
ফেডারেল রিজার্ভ গভর্নরদের মেয়াদ দীর্ঘ হয়, যা কোনো প্রেসিডেন্টের মেয়াদের সঙ্গে সম্পর্কিত নয়। লিসার মেয়াদ ২০৩৮ সাল পর্যন্ত চলার কথা। লিসা কুক বা ফেডারেল রিজার্ভ কর্তৃপক্ষের কেউই এ ব্যাপারে তাৎক্ষণিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি।
লিসা কুককে ২০২২ সালে ফেডের গভর্নর বোর্ডে নিয়োগ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এর মধ্যে গত সপ্তাহে কুকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল হাউজিং ফাইন্যান্স এজেন্সির পরিচালক উইলিয়াম পুলটে তদন্তের জন্য অ্যাটর্নি জেনারেল পাম বন্ডির কাছে পাঠান। এর পর থেকেই বিষয়টি আলোচনায় আসে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে লিসা বা ফেড আদালতে গেলে নানা জটিল প্রশ্ন উঠবে। কুক আসলেই আইন ভেঙেছেন কি না, তা নিয়ে বিতর্ক হবে। প্রেসিডেন্টের ক্ষমতার সীমা, ফেডের বিশেষ কাঠামো, ইতিহাস ইত্যাদি নিয়েও আলোচনা উঠবে।
পেনসিলভানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক পিটার কন্টি-ব্রাউন বলেন, লিসার মর্টগেজ-সংক্রান্ত লেনদেন ছিল ফেডে যোগদান করার আগে। তার নিয়োগ সিনেটের অনুমোদন প্রক্রিয়ায় থাকার সময় লেনদেনের বিষয়টি নথিবদ্ধ ছিল। প্রেসিডেন্ট বা সিনেটের অনুমোদন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে যেসব কর্মকর্তা ফেডে আসেন, তাদের ব্যক্তিগত জীবনের সব তথ্য খতিয়ে দেখা হয়। তাই অতীতে গুরুতর অনিয়ম সংঘটনের অভিযোগ তুলে তাদের এখন অপসারণ করাটা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
এদিকে গত সপ্তাহে লিসার অনিয়মের বিষয়টি প্রকাশ্যে এলে তাকে পদত্যাগ করতে বলেন ট্রাম্প। তবে লিসা তাতে রাজি হননি। তিনি বলেন, শুধু একটি টুইটের কারণে আমি পদ ছাড়ব না। তবে আমার আর্থিক লেনদেন নিয়ে প্রশ্ন উঠলে সেগুলো গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করব এবং যথাযথ তথ্য দিয়ে উত্তর দেবো।
গত সপ্তাহে বিবিসিকে পাঠানো এক বিবৃতিতে লিসা কুক জানিয়েছিলেন, তিনি গণমাধ্যমের খবর থেকে তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগগুলো বিষয়ে জানতে পেরেছেন। যে বন্ধকি ঋণের আবেদনের কথা উল্লেখ করে অভিযোগ তোলা হচ্ছে, সেটি কেন্দ্রীয় ব্যাংকে যোগদানের চার বছর আগে করেছিলেন বলেও জানান তিনি।
১৯৫১ সালের ঘোষণা অনুযায়ী, ফেডারেল রিজার্ভ একটি স্বাধীন প্রতিষ্ঠান। ফলে প্রতিষ্ঠানটি ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করতে পারে, যেমনটি দেখা গেছে সুদের হার কমানোর জন্য ট্রাম্পের আহ্বানের ক্ষেত্রে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, সুদের হার কমানোর ব্যাপারে মার্কিন প্রেসিডেন্ট যে আহ্বান জানিয়েছেন, তাতে সাড়া না দেওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলকে "একগুঁয়ে নির্বোধ" বলে অভিহিত করেছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাকে কয়েকবার বরখাস্ত করার হুমকিও দিয়েছেন। এবার গভর্নর লিসা কুককে অপসারণের মধ্য দিয়ে ফেডারেল রিজার্ভের বিরুদ্ধে যুদ্ধ তীব্র করার বার্তা দিলেন ট্রাম্প।
গত সপ্তাহে অবশ্য সুদের হার নিয়ে পাওয়েলের কণ্ঠে কিছুটা নমনীয়ভাব দেখা গেছে। আগামী সেপ্টেম্বরে সুদের হার কিছুটা কমতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি। এমনকি জ্যাকসন হোলের ওয়াইমিংয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক সভায় তাকে এমন যুক্তিও তুলে ধরতে দেখা গেছে, ট্রাম্পের বাড়তি শুল্ক ঘোষণার ফলে সৃষ্ট মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব বেশিদিন স্থায়ী নাও হতে পারে।

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধসহ সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্বেষ চলছে, তা গভীর উদ্বেগের বিষয়। আমরা ময়মনসিংহে এক হিন্দু যুবকের সাম্প্রতিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই এবং এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার প্রত্যাশা করি।’
২ দিন আগে
বহুল আলোচিত রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ তহবিল ১এমডিবি কেলেঙ্কারি–সংক্রান্ত আরও একটি দুর্নীতির মামলায় মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ৭২ বছর বয়সী নাজিব রাজাককে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) কুয়ালালামপুর হাইকোর্ট এ রায় দেন।
২ দিন আগে
২০২৪ সালের নভেম্বরের যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ইসরাইল ও ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের অবসান হওয়ার কথা থাকলেও, ইসরাইল লেবাননে হামলা অব্যাহত রেখেছে এবং কৌশলগত বলে বিবেচিত পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন রেখেছে।
২ দিন আগে
দীর্ঘ দিন ধরেই জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ দাবি করে আসছে রাশিয়া। দেশটি বলছে, বর্তমানে ইউক্রেনের আইনি ক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের হাতে রয়েছে। ফলে ‘অবৈধভাবে’ ক্ষমতায় থাকা জেলেনস্কিই শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে ‘বড় বাধা’ বলে মনে করছে মস্কো।
২ দিন আগে