ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
যুক্তরাষ্ট্রে আগে ‘এইচ-ফোর’ ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও সেখানে এই ভিসায় বসবাসকারীরা দুই বছর সময় পেতেন। সেই সময়ের মধ্যে নতুন ভিসার জন্য আবেদন করার সুযোগ পেতেন। চাকরির চেষ্টাও করতে পারতেন। নতুন অভিবাসন নীতির কারণে সেই সুযোগ বন্ধ হতে চলেছে।
এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে থেকে যাওয়ার সুযোগও আগের তুলনায় কঠিন হয়ে উঠছে। ট্রাম্প প্রশাসন দায়িত্ব নেওয়ার পর অভিবাসন নীতিতে পরিবর্তনের কারণেই এ পরিস্থিতির উদ্ভব। কীভাবে? আসুন জেনে নেওয়া যাক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা ক্যাটাগরির মধ্যে একটি ‘এইচ-ফোর’ ভিসা। যুক্তরাষ্ট্রে ‘এইচ-ওয়ান-বি’, ‘এইচ-ওয়ান-বি-ওয়ান’, ‘এইচ-টু-এ’, ‘এইচ-টু-বি’ ও ‘এইচ-থ্রি’ ভিসাধারীদের সঙ্গে যারা নির্ভরশীল, বিশেষ করে নাবালক, তাদের জন্য এই ভিসা ইস্যু করা হয়। প্রধান ভিসাধারী যিনি, তার সঙ্গে যেন পরিবারের নির্ভরশালী সদস্যও যুক্তরাষ্ট্র সফর করতে পারেন, সে উদ্দেশ্যেই এই ভিসা দেওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতির কারণে এবার এই ‘এইচ-ফোর’ ভিসাপ্রাপ্তরা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে যাচ্ছেন। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ২১ বছর বয়স হলেই ‘এইচ-ফোর’ ভিসায় থাকা ব্যক্তিদের যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হবে।
অবৈধ অভিবাসী ফেরানো ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি ছিল। সে অনুযায়ী, গত ২০ জানুয়ারি বৈধ কাগজপত্রহীন অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেছ হোয়াইট হাউজ। পাশাপাশি ‘এইচ-ফোর’ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তের মতো এমন আরও অনেক সিদ্ধান্ত নেবে যুক্তরাষ্ট্র সরকার।
নতুন নীতি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত অবৈধ বাংলাদেশিদেরও দেশে ফিরে আসতে হবে। তবে বাংলাদেশিদের চেয়ে চেয়ে অনেক বেশি বিপদে পড়তে যাচ্ছে ভারত।
২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ের হিসাব দিয়ে সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, এক লাখ ৩৪ হাজার ভারতীয় তরুণ-তরুণী ‘ডিপেন্ডেন্ট ভিসা’ বা ‘এইচ-ফোর’ ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। অভিভাবকরা ‘গ্রিন কার্ড’ হাতে পাওয়ার আগেই নির্ভরশীল এসব তরুণ ২১ বছরে পা দিয়েছেন। ফলে নতুন নিয়মে তাদের যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হবে।
এ পরিস্থিতিতে এসব তরুণদের অনেকেই এখন কানাডা ও যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করছেন। তাদের কেউ কেউ যুক্তরাষ্ট্রে কোনোভাবে টিকে গেলেও ‘গ্রিন কার্ড’ পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। কারণ ‘গ্রিন কার্ড’ নামের এই সোনার হরিণ কবে হাতে আসবে, কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারে না।
২০২৬ অর্থবছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ‘এইচ-ওয়ান-বি’ ভিসার নিবন্ধন শুরু হয়েছে আজ শুক্রবার (৭ মার্চ)। এই ভিসার মাধ্যমেই দেশটি বিদেশি দক্ষ কর্মীদের নিয়োগ দেয়। বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে এই ক্যাটাগরির ভিসা বেশি দেওয়া হয়। প্রতি বছর ৬৫ হাজার ‘এইচ-ওয়ান-বি’ ভিসা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে যারা স্নাতকোত্তর পড়াশোনা শেষ করেছেন— এমন ২০ হাজার ব্যক্তিকেও এই ভিসা দেওয়া হয়, যেন তারা দেশটিতে চাকরি করতে পারেন।
এই ‘এইচ-ওয়ান-বি’ ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়াতেও পরিবর্তন এনেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘সিটিজেনশিপ ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস’। তাদের দাবি, জালিয়াতি বন্ধ করতেই প্রক্রিয়াটিকে জটিল করা হয়েছে।
সূত্র: এনডিটিভি ও নিউজ এইটিন
যুক্তরাষ্ট্রে আগে ‘এইচ-ফোর’ ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে গেলেও সেখানে এই ভিসায় বসবাসকারীরা দুই বছর সময় পেতেন। সেই সময়ের মধ্যে নতুন ভিসার জন্য আবেদন করার সুযোগ পেতেন। চাকরির চেষ্টাও করতে পারতেন। নতুন অভিবাসন নীতির কারণে সেই সুযোগ বন্ধ হতে চলেছে।
এর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে থেকে যাওয়ার সুযোগও আগের তুলনায় কঠিন হয়ে উঠছে। ট্রাম্প প্রশাসন দায়িত্ব নেওয়ার পর অভিবাসন নীতিতে পরিবর্তনের কারণেই এ পরিস্থিতির উদ্ভব। কীভাবে? আসুন জেনে নেওয়া যাক।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা ক্যাটাগরির মধ্যে একটি ‘এইচ-ফোর’ ভিসা। যুক্তরাষ্ট্রে ‘এইচ-ওয়ান-বি’, ‘এইচ-ওয়ান-বি-ওয়ান’, ‘এইচ-টু-এ’, ‘এইচ-টু-বি’ ও ‘এইচ-থ্রি’ ভিসাধারীদের সঙ্গে যারা নির্ভরশীল, বিশেষ করে নাবালক, তাদের জন্য এই ভিসা ইস্যু করা হয়। প্রধান ভিসাধারী যিনি, তার সঙ্গে যেন পরিবারের নির্ভরশালী সদস্যও যুক্তরাষ্ট্র সফর করতে পারেন, সে উদ্দেশ্যেই এই ভিসা দেওয়া হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের নতুন ভিসা নীতির কারণে এবার এই ‘এইচ-ফোর’ ভিসাপ্রাপ্তরা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়তে যাচ্ছেন। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, ২১ বছর বয়স হলেই ‘এইচ-ফোর’ ভিসায় থাকা ব্যক্তিদের যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হবে।
অবৈধ অভিবাসী ফেরানো ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনি প্রতিশ্রুতি ছিল। সে অনুযায়ী, গত ২০ জানুয়ারি বৈধ কাগজপত্রহীন অভিবাসীদের ফেরত পাঠাতে একটি নির্বাহী আদেশ জারি করেছ হোয়াইট হাউজ। পাশাপাশি ‘এইচ-ফোর’ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্তের মতো এমন আরও অনেক সিদ্ধান্ত নেবে যুক্তরাষ্ট্র সরকার।
নতুন নীতি অনুযায়ী যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত অবৈধ বাংলাদেশিদেরও দেশে ফিরে আসতে হবে। তবে বাংলাদেশিদের চেয়ে চেয়ে অনেক বেশি বিপদে পড়তে যাচ্ছে ভারত।
২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত সময়ের হিসাব দিয়ে সংবাদমাধ্যমগুলো বলছে, এক লাখ ৩৪ হাজার ভারতীয় তরুণ-তরুণী ‘ডিপেন্ডেন্ট ভিসা’ বা ‘এইচ-ফোর’ ভিসায় যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন। অভিভাবকরা ‘গ্রিন কার্ড’ হাতে পাওয়ার আগেই নির্ভরশীল এসব তরুণ ২১ বছরে পা দিয়েছেন। ফলে নতুন নিয়মে তাদের যুক্তরাষ্ট্র ছাড়তে হবে।
এ পরিস্থিতিতে এসব তরুণদের অনেকেই এখন কানাডা ও যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করছেন। তাদের কেউ কেউ যুক্তরাষ্ট্রে কোনোভাবে টিকে গেলেও ‘গ্রিন কার্ড’ পাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। কারণ ‘গ্রিন কার্ড’ নামের এই সোনার হরিণ কবে হাতে আসবে, কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারে না।
২০২৬ অর্থবছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ‘এইচ-ওয়ান-বি’ ভিসার নিবন্ধন শুরু হয়েছে আজ শুক্রবার (৭ মার্চ)। এই ভিসার মাধ্যমেই দেশটি বিদেশি দক্ষ কর্মীদের নিয়োগ দেয়। বিশেষ করে তথ্যপ্রযুক্তি খাতে এই ক্যাটাগরির ভিসা বেশি দেওয়া হয়। প্রতি বছর ৬৫ হাজার ‘এইচ-ওয়ান-বি’ ভিসা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রে যারা স্নাতকোত্তর পড়াশোনা শেষ করেছেন— এমন ২০ হাজার ব্যক্তিকেও এই ভিসা দেওয়া হয়, যেন তারা দেশটিতে চাকরি করতে পারেন।
এই ‘এইচ-ওয়ান-বি’ ভিসা দেওয়ার প্রক্রিয়াতেও পরিবর্তন এনেছে যুক্তরাষ্ট্রের ‘সিটিজেনশিপ ইমিগ্রেশন সার্ভিসেস’। তাদের দাবি, জালিয়াতি বন্ধ করতেই প্রক্রিয়াটিকে জটিল করা হয়েছে।
সূত্র: এনডিটিভি ও নিউজ এইটিন
মুতাকি বলেন, এত আন্তরিক অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি আশাবাদী, ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে। আমরা নতুন কূটনীতিক পাঠাব এবং আশা করি আপনাদের কেউ কেউও কাবুল সফরে যাবেন। দিল্লিতে যেভাবে আমাকে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে, তাতে আমি ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সম্ভাবনা দেখছি।
১৩ ঘণ্টা আগেভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের আপসহীন নেত্রীকে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় হোয়াইট হাউজ বলেছে, শান্তির বদলে রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়ে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্প নোবেল না জিতলেও তিনি শান্তির জন্য কাজ করে যাবেন।
১ দিন আগে