ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক আপিল আদালতের রায় ভয়েস অব আমেরিকা (ভিওএ) কর্মীদের কাজে ফেরার এবং এই সম্প্রচার মাধ্যমটির কার্যক্রম পুনরায় শুরুর পরিকল্পনাকে অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত মার্চে সরকারি এই সম্প্রচার মাধ্যমটি বন্ধ ঘোষণা করেন।
ওয়াশিংটন থেকে এএফপি জানায়, ভিওএ যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আন্তর্জাতিক সম্প্রচারের একটি প্রধান মাধ্যম। এটি ইউএস এজেন্সি ফর গ্লোবাল মিডিয়ার (ইউএসএজিএম) অধীনে পরিচালিত হয়, যা রেডিও ফ্রি এশিয়ার মতো অন্যান্য প্রচারমাধ্যমেও অর্থায়ন করে।
আদালতের রায়ে ট্রাম্প-নিযুক্ত দুই বিচারক নিওমি রাও এবং গ্রেগরি কাটসাস উল্লেখ করেন, নিম্ন আদালতের এই সংক্রান্ত বিষয়ে ‘বিষয়ভিত্তিক এখতিয়ার নেই’। তবে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা মনোনীত বিচারক কর্নেলিয়া পিলার্ড এ রায়ের বিরুদ্ধে ভিন্নমত পোষণ করেন।
রায় ঘোষণার আগে থেকেই কর্মীদের কাজে ফেরার প্রস্তুতির কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল। ভিওএ’র চিফ ন্যাশনাল করেসপন্ডেন্ট স্টিভ হারম্যান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ পোস্ট করে জানান, ‘বিচারবিভাগের একজন আইনজীবী আমাদের আইনজীবী ডেভিড সাইডকে জানিয়েছেন, ইউএসএজিএম আশা করছে ভিওএ কর্মীরা ধাপে ধাপে কাজে ফিরবেন এবং আগামী সপ্তাহেই সম্প্রচার আবার শুরু হবে।’
শনিবার দুইজন কর্মীও জানান, তাদের পূর্বে জব্দকৃত ইমেইল অ্যাকাউন্ট পুনরায় চালু করা হয়েছে। তবে এখনও অফিসিয়ালি কাজে ফেরার নির্দেশনা পাননি তারা।
ভিওএ ও ইউএসএজিএম তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকা ট্রাম্প-নিযুক্ত কট্টর ডানপন্থী সাবেক উপস্থাপক কারি লেক এ রায়কে ‘বড় জয়’ বলে অভিহিত করেন। এক্স-এ দেওয়া পোস্টে তিনি লেখেন, ‘ইউএসএজিএম ও ভয়েস অব আমেরিকা সংক্রান্ত আমাদের মামলায় বিশাল জয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও সংবিধানের ২ নম্বর অনুচ্ছেদের জন্য এটি বিশাল বিজয়।’
ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরেই ভিওএ’র স্বাধীন সম্পাদকীয় নীতিমালা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, কেন এই প্রচারমাধ্যমটি তার প্রশাসনের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরছে না।
এপ্রিলে এক বিচারক ভিওএ বন্ধের সিদ্ধান্তকে অবৈধ ঘোষণা করার পর, সাবেক ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান নির্বাহীরা যৌথভাবে কংগ্রেসের কাছে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানান।
এমন সময়ে এই রায় এলো, যখন ৩ মে বিশ্ব সংবাদমাধ্যম স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়েছে, যার লক্ষ্য হচ্ছে স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্ব তুলে ধরা এবং এর চ্যালেঞ্জগুলো সামনে আনা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এক আপিল আদালতের রায় ভয়েস অব আমেরিকা (ভিওএ) কর্মীদের কাজে ফেরার এবং এই সম্প্রচার মাধ্যমটির কার্যক্রম পুনরায় শুরুর পরিকল্পনাকে অনিশ্চয়তার মুখে ঠেলে দিয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত মার্চে সরকারি এই সম্প্রচার মাধ্যমটি বন্ধ ঘোষণা করেন।
ওয়াশিংটন থেকে এএফপি জানায়, ভিওএ যুক্তরাষ্ট্র সরকারের আন্তর্জাতিক সম্প্রচারের একটি প্রধান মাধ্যম। এটি ইউএস এজেন্সি ফর গ্লোবাল মিডিয়ার (ইউএসএজিএম) অধীনে পরিচালিত হয়, যা রেডিও ফ্রি এশিয়ার মতো অন্যান্য প্রচারমাধ্যমেও অর্থায়ন করে।
আদালতের রায়ে ট্রাম্প-নিযুক্ত দুই বিচারক নিওমি রাও এবং গ্রেগরি কাটসাস উল্লেখ করেন, নিম্ন আদালতের এই সংক্রান্ত বিষয়ে ‘বিষয়ভিত্তিক এখতিয়ার নেই’। তবে সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা মনোনীত বিচারক কর্নেলিয়া পিলার্ড এ রায়ের বিরুদ্ধে ভিন্নমত পোষণ করেন।
রায় ঘোষণার আগে থেকেই কর্মীদের কাজে ফেরার প্রস্তুতির কিছু ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছিল। ভিওএ’র চিফ ন্যাশনাল করেসপন্ডেন্ট স্টিভ হারম্যান সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এ পোস্ট করে জানান, ‘বিচারবিভাগের একজন আইনজীবী আমাদের আইনজীবী ডেভিড সাইডকে জানিয়েছেন, ইউএসএজিএম আশা করছে ভিওএ কর্মীরা ধাপে ধাপে কাজে ফিরবেন এবং আগামী সপ্তাহেই সম্প্রচার আবার শুরু হবে।’
শনিবার দুইজন কর্মীও জানান, তাদের পূর্বে জব্দকৃত ইমেইল অ্যাকাউন্ট পুনরায় চালু করা হয়েছে। তবে এখনও অফিসিয়ালি কাজে ফেরার নির্দেশনা পাননি তারা।
ভিওএ ও ইউএসএজিএম তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকা ট্রাম্প-নিযুক্ত কট্টর ডানপন্থী সাবেক উপস্থাপক কারি লেক এ রায়কে ‘বড় জয়’ বলে অভিহিত করেন। এক্স-এ দেওয়া পোস্টে তিনি লেখেন, ‘ইউএসএজিএম ও ভয়েস অব আমেরিকা সংক্রান্ত আমাদের মামলায় বিশাল জয়। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও সংবিধানের ২ নম্বর অনুচ্ছেদের জন্য এটি বিশাল বিজয়।’
ট্রাম্প দীর্ঘদিন ধরেই ভিওএ’র স্বাধীন সম্পাদকীয় নীতিমালা নিয়ে অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, কেন এই প্রচারমাধ্যমটি তার প্রশাসনের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরছে না।
এপ্রিলে এক বিচারক ভিওএ বন্ধের সিদ্ধান্তকে অবৈধ ঘোষণা করার পর, সাবেক ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান নির্বাহীরা যৌথভাবে কংগ্রেসের কাছে হস্তক্ষেপের আহ্বান জানান।
এমন সময়ে এই রায় এলো, যখন ৩ মে বিশ্ব সংবাদমাধ্যম স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত হয়েছে, যার লক্ষ্য হচ্ছে স্বাধীন সাংবাদিকতার গুরুত্ব তুলে ধরা এবং এর চ্যালেঞ্জগুলো সামনে আনা।
বিবিসি জানায়, ট্রাম্প প্রশাসনের কঠোর অভিবাসননীতি ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ওপর নজরদারির অংশ হিসেবেই এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। যদিও ‘সন্ত্রাসবাদে সহায়তা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে তা পরিষ্কার করেনি স্টেট ডিপার্টমেন্ট।
১৯ ঘণ্টা আগেগাজায় উদ্ধার প্রচেষ্টা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। অনেক ভুক্তভোগী এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকা পড়ে আছেন অথবা রাস্তায় পড়ে আছেন তবে ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ এবং সরঞ্জামের অভাবে জরুরি দল তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছে না।
১৯ ঘণ্টা আগেএ বৈঠকের দিন-তারিখ নিয়ে অবশ্য কোনো তরহ্য মেলেনি। নির্ধারণ হয়নি বৈঠকের স্থানও। তবে জার্মান চ্যান্সেলর ফ্রিডরিশ মের্ৎস আভাস দিয়েছেন, সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যেই ত্রিপাক্ষিক বৈঠকটি হতে পারে।
২১ ঘণ্টা আগেবৈঠকের আগে মার্কিন প্রেসিডেন্টের কার্যালয় ওভাল অফিসে সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছেন, যুদ্ধ বন্ধে অনেক অগ্রগতি হচ্ছে। এ সময় জেলেনস্কি বলেন, কূটনৈতিকভাবে যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় ইউক্রেনের সমর্থন আছে।
১ দিন আগে