
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

অভিবাসীদের গ্রেপ্তার ইস্যুতে উত্তাল আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস। এ ইস্যুতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমালোচনা করায় ট্রাম্পেরই তোপের মুখে পড়েছেন খোদ ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম। তাকে রীতিমতো গ্রেপ্তারের পরামর্শ দিয়েছেন ট্রাম্প।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, লস অ্যাঞ্জেলেসে আরও দুই হাজার ন্যাশনাল কার্ড ও ৭০০ মেরিন সেনা সদস্য পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (৯ জুন) এ নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
যে ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে এ ঘটনা, সেই ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম ন্যাশনাল গার্ড নামানোর সমালোচনা করেছিলেন। আর সে কারণেই তাকে গ্রেপ্তার করার আহ্বান জানিয়েছেন ট্রাম্প।
আমেরিকার অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলেস। বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ার পাশাপাশি একাধিক গাড়িতে আগুনও জ্বালিয়ে দেয়। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতেই সেখানে ন্যাশনাল গার্ড নামানোর সিদ্ধান্ত নেন ট্রাম্প, যা বিভিন্ন মহলে তীব্র সমালোচনার জন্ম দেয়।
এসব সমালোচনার জবাবে ট্রাম্প বলেন, সেখানে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা না হলে লস অ্যাঞ্জেলেস পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যেত। লস অ্যাঞ্জেলেসে চলা বিক্ষোভ কড়া হাতে দমন করবে তার প্রশাসন। প্রয়োজন হলে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করতে পিছুপা হবে না।
নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোস্যালের পোস্টে বিক্ষোভ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি, লস অ্যাঞ্জেলেসে যারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, তারা প্রতিবাদকারী নয়। যারা এই কাজ করছেন তারা ঝামেলা সৃষ্টিকারী ও বিদ্রোহী। সেখানে যে দাঙ্গা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য লস অ্যাঞ্জেলেসের বাসিন্দাদের কাছে নিউসম ও সেখানকার মেয়রের ক্ষমা চাওয়া উচিত।
ট্রাম্পের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসমও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি ট্রাম্পের প্রতি চ্যালেঞ্জও ছুঁড়ে দিয়েছেন।
নিউসম লেখেন, আমি আশা করেছিলাম যে এমন দিন আমেরিকায় কখনো দেখতে পাব না। আপনি ডেমোক্র্যাট বা রিপাবলিকান, যেই হন না কেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। জাতি হিসেবে আমরা এই সীমারেখা অতিক্রম করতে পারি না। কারণ এটি কর্তৃত্ববাদের দিকে একটি স্পষ্ট পদক্ষেপ।

অভিবাসীদের গ্রেপ্তার ইস্যুতে উত্তাল আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস। এ ইস্যুতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সমালোচনা করায় ট্রাম্পেরই তোপের মুখে পড়েছেন খোদ ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম। তাকে রীতিমতো গ্রেপ্তারের পরামর্শ দিয়েছেন ট্রাম্প।
রয়টার্সের খবরে বলা হয়েছে, লস অ্যাঞ্জেলেসে আরও দুই হাজার ন্যাশনাল কার্ড ও ৭০০ মেরিন সেনা সদস্য পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (৯ জুন) এ নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
যে ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে এ ঘটনা, সেই ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসম ন্যাশনাল গার্ড নামানোর সমালোচনা করেছিলেন। আর সে কারণেই তাকে গ্রেপ্তার করার আহ্বান জানিয়েছেন ট্রাম্প।
আমেরিকার অভিবাসন নীতির বিরুদ্ধে পথে নেমে বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলেস। বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ার পাশাপাশি একাধিক গাড়িতে আগুনও জ্বালিয়ে দেয়। এ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতেই সেখানে ন্যাশনাল গার্ড নামানোর সিদ্ধান্ত নেন ট্রাম্প, যা বিভিন্ন মহলে তীব্র সমালোচনার জন্ম দেয়।
এসব সমালোচনার জবাবে ট্রাম্প বলেন, সেখানে ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করা না হলে লস অ্যাঞ্জেলেস পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে যেত। লস অ্যাঞ্জেলেসে চলা বিক্ষোভ কড়া হাতে দমন করবে তার প্রশাসন। প্রয়োজন হলে ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করতে পিছুপা হবে না।
নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোস্যালের পোস্টে বিক্ষোভ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি, লস অ্যাঞ্জেলেসে যারা বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, তারা প্রতিবাদকারী নয়। যারা এই কাজ করছেন তারা ঝামেলা সৃষ্টিকারী ও বিদ্রোহী। সেখানে যে দাঙ্গা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, তার জন্য লস অ্যাঞ্জেলেসের বাসিন্দাদের কাছে নিউসম ও সেখানকার মেয়রের ক্ষমা চাওয়া উচিত।
ট্রাম্পের এমন বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসমও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি ট্রাম্পের প্রতি চ্যালেঞ্জও ছুঁড়ে দিয়েছেন।
নিউসম লেখেন, আমি আশা করেছিলাম যে এমন দিন আমেরিকায় কখনো দেখতে পাব না। আপনি ডেমোক্র্যাট বা রিপাবলিকান, যেই হন না কেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। জাতি হিসেবে আমরা এই সীমারেখা অতিক্রম করতে পারি না। কারণ এটি কর্তৃত্ববাদের দিকে একটি স্পষ্ট পদক্ষেপ।

জনবহুল শহরের তালিকায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে জাপানের রাজধানী টোকিও। তবে জাকার্তা এবং ঢাকার তুলনায় গত ২৫ বছরে শহরটির জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল রয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
হংকংয়ের উত্তরাঞ্চলীয় তাই পো জেলার ওয়াং ফুক কোর্ট নামের বৃহৎ আবাসিক এলাকায় একাধিক টাওয়ারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ায় পরিস্থিতি মুহূর্তেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়, আর এতে বহু হতাহতের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দমকল ও জরুরি সেবা বিভাগ আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে
১৮ ঘণ্টা আগে
থাইল্যান্ডে রেকর্ড বৃষ্টিপাতের কারণে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যায় কমপক্ষে ৩৩ জন নিহত হয়েছেন এবং লাখ লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়েছেন। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে এই দুর্যোগের ফলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং অনেক মানুষ গৃহহীন হয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বাধ্য হয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে
মন্ত্রণালয় আরও অভিযোগ করেছে, ফিলিস্তিনি নারীদের লক্ষ্যবস্তু বানাতে ইসরায়েল উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করছে এবং ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার মানুষ নিহত ও ১ লাখ ৭১ হাজার মানুষ আহত হয়েছে।
১ দিন আগে