প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি না জিতলে মধ্যপ্রাচ্যে আরও একটি বড় ধরনের যুদ্ধ লেগে যাবে। এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধও শুরু হতে পারে। তিনি বলেছেন, পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, আপনারা সবাই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছেন। কারণ, একদল অযোগ্য লোক আমাদের দেশ পরিচালনা করছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন অনুসারে, গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডায় অবস্থিত নিজ বাসভবন মার-এ-লাগোতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন ট্রাম্প। তার আগে তিনি নেতানিয়াহু ও তার স্ত্রী সারা নেতানিয়াহুকে নিজ বাসভবনে স্বাগত জানান।
বৈঠকের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, তার সঙ্গে নেতানিয়াহুর ভালো সম্পর্ক অনেক আগে থেকেই।
তিনি বলেন, আমি ইসরায়েলের প্রতি সব সময়ই ইতিবাচক ছিলাম যেকোনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের চেয়ে। আমি অনেকগুলো কাজ করেছি: গোলান মালভূমি (ইসরায়েলি বলে স্বীকৃতি দিয়েছি), জেরুসালেমকে রাজধানী করেছি—প্রকৃতপক্ষে আমরা সেখানে আমাদের দূতাবাস স্থাপন করেছি...এবং ইরানের পারমাণবিক চুক্তিও করেছিলাম।
ট্রাম্প আরও বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য, বাইডেন প্রশাসন ইরান ইস্যুতে কোনো কিছুই করেনি। আমরা ইরানের পারমাণবিক চুক্তি থেকে বেরও হয়ে এসেছিলাম, যা এক কথায় অসাধারণ একটি বিষয় ছিল। হয়তো ইসরায়েলের জন্য আমি যা করেছি তার মধ্যে সবচেয়ে সেরা কাজ ছিল এটি। কিন্তু বাইডেন প্রশাসন এই ইস্যুতে কোনো কিছুই করেনি।
সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, আমরা ইরানের সঙ্গে একটি চুক্তি করতে পারতাম এবং এটি হলে তা সবার জন্যই ভালো হতো। এমনকি ইরানের জন্যও...হয়তো এটিই মধ্যপ্রাচ্যকে রক্ষা করত।
তিনি আরও বলেন, কিন্তু তিনি (কমলা হ্যারিস) এখন (বাইডেনের) জায়গা নিয়েছেন এবং তিনি তাঁর চেয়েও খারাপ।
এ সময় তিনি নির্বাচিত না হলে মধ্যপ্রাচ্যকে কেন্দ্র করে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, যদি আমরা (রিপাবলিকান পার্টি ও ট্রাম্প) জিতি, তাহলে বিষয়টি হবে খুবই সহজ। কিন্তু আমরা যদি না জিতি, তাহলে আপনারা মধ্যপ্রাচ্যে একটি বড় ধরনের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বেন, এমনকি সেটা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধও হতে পারে।
সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, আসন্ন মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি না জিতলে মধ্যপ্রাচ্যে আরও একটি বড় ধরনের যুদ্ধ লেগে যাবে। এমনকি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধও শুরু হতে পারে। তিনি বলেছেন, পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, আপনারা সবাই তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছেন। কারণ, একদল অযোগ্য লোক আমাদের দেশ পরিচালনা করছে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন অনুসারে, গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডায় অবস্থিত নিজ বাসভবন মার-এ-লাগোতে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করেন ট্রাম্প। তার আগে তিনি নেতানিয়াহু ও তার স্ত্রী সারা নেতানিয়াহুকে নিজ বাসভবনে স্বাগত জানান।
বৈঠকের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প জানান, তার সঙ্গে নেতানিয়াহুর ভালো সম্পর্ক অনেক আগে থেকেই।
তিনি বলেন, আমি ইসরায়েলের প্রতি সব সময়ই ইতিবাচক ছিলাম যেকোনো মার্কিন প্রেসিডেন্টের চেয়ে। আমি অনেকগুলো কাজ করেছি: গোলান মালভূমি (ইসরায়েলি বলে স্বীকৃতি দিয়েছি), জেরুসালেমকে রাজধানী করেছি—প্রকৃতপক্ষে আমরা সেখানে আমাদের দূতাবাস স্থাপন করেছি...এবং ইরানের পারমাণবিক চুক্তিও করেছিলাম।
ট্রাম্প আরও বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য, বাইডেন প্রশাসন ইরান ইস্যুতে কোনো কিছুই করেনি। আমরা ইরানের পারমাণবিক চুক্তি থেকে বেরও হয়ে এসেছিলাম, যা এক কথায় অসাধারণ একটি বিষয় ছিল। হয়তো ইসরায়েলের জন্য আমি যা করেছি তার মধ্যে সবচেয়ে সেরা কাজ ছিল এটি। কিন্তু বাইডেন প্রশাসন এই ইস্যুতে কোনো কিছুই করেনি।
সাবেক এই মার্কিন প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, আমরা ইরানের সঙ্গে একটি চুক্তি করতে পারতাম এবং এটি হলে তা সবার জন্যই ভালো হতো। এমনকি ইরানের জন্যও...হয়তো এটিই মধ্যপ্রাচ্যকে রক্ষা করত।
তিনি আরও বলেন, কিন্তু তিনি (কমলা হ্যারিস) এখন (বাইডেনের) জায়গা নিয়েছেন এবং তিনি তাঁর চেয়েও খারাপ।
এ সময় তিনি নির্বাচিত না হলে মধ্যপ্রাচ্যকে কেন্দ্র করে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে উল্লেখ করে ট্রাম্প বলেন, যদি আমরা (রিপাবলিকান পার্টি ও ট্রাম্প) জিতি, তাহলে বিষয়টি হবে খুবই সহজ। কিন্তু আমরা যদি না জিতি, তাহলে আপনারা মধ্যপ্রাচ্যে একটি বড় ধরনের যুদ্ধে জড়িয়ে পড়বেন, এমনকি সেটা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধও হতে পারে।
গবেষণায় বলা হয়েছে, আগামী ৫০ বছরের মধ্যে ওই ফল্টলাইনে ৮ মাত্রা বা তার বেশি শক্তির ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১৫ শতাংশ। এতে উপকূলীয় ভূমি সাড়ে ৬ ফুট পর্যন্ত ধসে যেতে পারে।
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ দূতাবাস (লিবিয়া) বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
১ দিন আগেগাজায় খাদ্য, জ্বালানি ও ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া এবং লাগাতার সামরিক হামলার কারণে ভয়াবহ দুর্ভিক্ষ নেমে এসেছে। জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) সতর্ক করেছে, ইসরায়েলের অবরোধ চলায় গাজায় অপুষ্টি মারাত্মকভাবে বেড়ে যাচ্ছে। সংস্থাটি বলেছে, “এটি কেবল ক্ষুধা নয়, এটি হচ্ছে অনাহার।”
১ দিন আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্প মনে করেন এই 'সংঘাত' এর সমাধান করা 'কঠিন একটি কাজ'। তিনি এটিও স্বীকার করেছেন যে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট সম্ভবত সংঘাতের ইতি টানতে আগ্রহী নন।
২ দিন আগে