ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে শেষকৃত্য আয়োজন করে শেষ বিদায় জানানো হয়েছে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারকে। বর্তমান ও সাবেক মিলিয়ে পাঁচজন মার্কিন প্রেসিডেন্ট সেই শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন। পরে সেখান থেকে জিমি কার্টারের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয়েছে তার নিজ রাজ্য জর্জিয়াতে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে স্ত্রীর পাশে তাকে সমাহিত করা হয়েছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্য পালন করা হয়েছে বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি)। দিনটিতে জাতীয় শোক দিবসও পালিত হয়।
ওয়াশিংটন ন্যাশনাল ক্যাথেড্রালে কার্টারের রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তার উত্তরসূরি হিসেবে ১০ দিন পর দায়িত্ব নিতে যাওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্পও উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন কার্টারের প্রেসিডেন্সিয়াল উত্তরসূরী বিল ক্লিনটন, জর্জ ডব্লিউ বুশ ও বারাক ওবামা। অনুষ্ঠানে বাইডেন শোকবার্তা পাঠ করেন।
বাইডেন বলেন, স্বাধীনতা আর ক্ষমতা চরিত্রের চেয়ে বড় কিছু নয়। কার্টার তার জীবন দিয়ে সেটি প্রমাণ করে গেছেন। তিনি সবার জন্য অনুকরণীয়।
ওয়াশিংটনের ন্যাশনাল ক্যাথেড্রালে মার্কিন প্রেসিডেন্টরা ছাড়াও জিমি কার্টারকে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাতে সাধারণ মানুষের ঢল নামে। এ সময় তাকে স্মরণ করা হয় একজন মহৎ নেতা হিসেবে।
এর আগে মঙ্গলবার থেকে ইউএস ক্যাপিটলে পতাকা মোড়ানো কফিনে চিরনিদ্রায় শায়িত ছিলেন কার্টার। শোকার্ত জনতা তার কফিনে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে।
গত ২৯ জানুয়ারি নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে জিমি কার্টার। তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর। তিনি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি বয়সী সাবেক প্রেসিডেন্ট। তার স্ত্রী রোজালিন কার্টার ২০২৩ সালের শেষ দিকে মারা যান।
ওয়াশিংটনে শেষকৃত্য শেষে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মরদেহ তার নিজের রাজ্য জর্জিয়াতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে তার স্ত্রী রোজালিন কার্টারের পাশে একটি পারিবারিক কবরে সমাহিত করা হয়েছে তাকে।
রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে রাষ্ট্রীয়ভাবে শেষকৃত্য আয়োজন করে শেষ বিদায় জানানো হয়েছে সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারকে। বর্তমান ও সাবেক মিলিয়ে পাঁচজন মার্কিন প্রেসিডেন্ট সেই শেষকৃত্যে অংশ নিয়েছেন। পরে সেখান থেকে জিমি কার্টারের মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয়েছে তার নিজ রাজ্য জর্জিয়াতে। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে স্ত্রীর পাশে তাকে সমাহিত করা হয়েছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর খবরে বলা হয়েছে, সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্য পালন করা হয়েছে বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারি)। দিনটিতে জাতীয় শোক দিবসও পালিত হয়।
ওয়াশিংটন ন্যাশনাল ক্যাথেড্রালে কার্টারের রাষ্ট্রীয় শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তার উত্তরসূরি হিসেবে ১০ দিন পর দায়িত্ব নিতে যাওয়া ডোনাল্ড ট্রাম্পও উপস্থিত ছিলেন। ছিলেন কার্টারের প্রেসিডেন্সিয়াল উত্তরসূরী বিল ক্লিনটন, জর্জ ডব্লিউ বুশ ও বারাক ওবামা। অনুষ্ঠানে বাইডেন শোকবার্তা পাঠ করেন।
বাইডেন বলেন, স্বাধীনতা আর ক্ষমতা চরিত্রের চেয়ে বড় কিছু নয়। কার্টার তার জীবন দিয়ে সেটি প্রমাণ করে গেছেন। তিনি সবার জন্য অনুকরণীয়।
ওয়াশিংটনের ন্যাশনাল ক্যাথেড্রালে মার্কিন প্রেসিডেন্টরা ছাড়াও জিমি কার্টারকে শেষবারের মতো শ্রদ্ধা জানাতে সাধারণ মানুষের ঢল নামে। এ সময় তাকে স্মরণ করা হয় একজন মহৎ নেতা হিসেবে।
এর আগে মঙ্গলবার থেকে ইউএস ক্যাপিটলে পতাকা মোড়ানো কফিনে চিরনিদ্রায় শায়িত ছিলেন কার্টার। শোকার্ত জনতা তার কফিনে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে।
গত ২৯ জানুয়ারি নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে জিমি কার্টার। তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর। তিনি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বেশি বয়সী সাবেক প্রেসিডেন্ট। তার স্ত্রী রোজালিন কার্টার ২০২৩ সালের শেষ দিকে মারা যান।
ওয়াশিংটনে শেষকৃত্য শেষে সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের মরদেহ তার নিজের রাজ্য জর্জিয়াতে ফিরিয়ে নেওয়া হয়। সেখানে তাকে তার স্ত্রী রোজালিন কার্টারের পাশে একটি পারিবারিক কবরে সমাহিত করা হয়েছে তাকে।
ইসরায়েলি বাহিনীর গত ২ বছরের অভিযানে গাজার ৯০ শতাংশ ভবন সম্পূর্ণ ধ্বস হয়ে গেছে। বাকি ১০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত। ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর একটি বড় অংশই ঘরবাড়ি।
১৩ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়রা জানান, হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে বহু নারী ও শিশু অবস্থান করছিলেন।
১৪ ঘণ্টা আগেমুতাকি বলেন, এত আন্তরিক অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি আশাবাদী, ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে। আমরা নতুন কূটনীতিক পাঠাব এবং আশা করি আপনাদের কেউ কেউও কাবুল সফরে যাবেন। দিল্লিতে যেভাবে আমাকে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে, তাতে আমি ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সম্ভাবনা দেখছি।
১ দিন আগেভেনেজুয়েলার বিরোধী দলের আপসহীন নেত্রীকে পুরস্কার দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় হোয়াইট হাউজ বলেছে, শান্তির বদলে রাজনীতিকে প্রাধান্য দিয়ে পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ট্রাম্প নোবেল না জিতলেও তিনি শান্তির জন্য কাজ করে যাবেন।
১ দিন আগে