প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের ফোনালাপ হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন জ্যাক সুলিভান। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ ফোনালাপ হয়। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণের পর সাড়ে চার মাসে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। দেশ এরইমধ্যে অর্থনীতিতে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য এবং গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক, নির্বাচন ও অন্যান্য সংস্কার শুরু করার জন্য যে অগ্রগতি হয়েছে, সেসব বিষয় উল্লেখ করে এ প্রশংসা করা হয়।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সম্ভাব্য নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান এবং তিনি দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য মার্কিন সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রস্তাব দেন। ফোনালাপে তারা দেশের সার্বিক উন্নয়ন পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেন।
অধ্যাপক ড. ইউনূস বলেছেন, তিনি জানুয়ারির মধ্যে ছয়টি বড় সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট আশা করছেন। এর পর সংস্কার ও নির্বাচনের জন্য জাতিকে প্রস্তুত করতে ঐকমত্য-নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু হবে।
এ ছাড়া তিনি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সমস্যা কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশকে উদার সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান। জ্যাক সুলিভান ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার এবং একটি সমৃদ্ধ, স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য মার্কিন সমর্থন পুনঃনিশ্চিত করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের জন্য এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি তিনি সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্ক সফরের সময় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং সেক্রেটারি অব স্টেট অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে তার বৈঠকের কথা স্মরণ করেন।
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভানের ফোনালাপ হয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন অব্যাহত রাখার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন জ্যাক সুলিভান। সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এ ফোনালাপ হয়। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) সকালে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব গ্রহণের পর সাড়ে চার মাসে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। দেশ এরইমধ্যে অর্থনীতিতে ঘুরে দাঁড়ানোর জন্য এবং গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক, নির্বাচন ও অন্যান্য সংস্কার শুরু করার জন্য যে অগ্রগতি হয়েছে, সেসব বিষয় উল্লেখ করে এ প্রশংসা করা হয়।
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা সম্ভাব্য নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান এবং তিনি দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার জন্য মার্কিন সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রস্তাব দেন। ফোনালাপে তারা দেশের সার্বিক উন্নয়ন পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা করেন।
অধ্যাপক ড. ইউনূস বলেছেন, তিনি জানুয়ারির মধ্যে ছয়টি বড় সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট আশা করছেন। এর পর সংস্কার ও নির্বাচনের জন্য জাতিকে প্রস্তুত করতে ঐকমত্য-নির্মাণ প্রক্রিয়া শুরু হবে।
এ ছাড়া তিনি উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত সমস্যা কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশকে উদার সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান। জ্যাক সুলিভান ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার এবং একটি সমৃদ্ধ, স্থিতিশীল ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের জন্য মার্কিন সমর্থন পুনঃনিশ্চিত করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের জন্য এই চ্যালেঞ্জিং সময়ে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি তিনি সেপ্টেম্বরে নিউইয়র্ক সফরের সময় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং সেক্রেটারি অব স্টেট অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে তার বৈঠকের কথা স্মরণ করেন।
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, কৃষি, বাগান ও খনি খাতসহ মোট ১৩টি উপখাতে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করা হবে। এর মধ্যে সার্ভিস সেক্টরের হোলসেল এন্ড রিটেল, ল্যান্ড ওয়্যারহাউস, সিকিউরিটি গার্ডস, মেটাল এন্ড স্ক্রাপ ম্যাটেরিয়ালস, রেস্তোরাঁস, লন্ড্রি, কার্গো, এন্ড বিল্ডিং ক্লিনিং খাতে শ্রমিক নিয়
১ দিন আগেআগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
২ দিন আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
২ দিন আগেএই বৈঠকেই গুরুত্ব পায় যুদ্ধবিরতি বা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি। ট্রাম্প সেখানে বলেন- যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি জরুরি নয়।
২ দিন আগে