ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
এডিসন রিসার্চের প্রাথমিক বুথফেরত জরিপের ফল অনুযায়ী, প্রায় তিন চতুর্থাংশ ভোটার মনে করেন মার্কিন গণতন্ত্র গুরুতর হুমকির মুখে রয়েছে। আজ বুধবার এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
বিশ্লেষকদের মতে, জরিপের ফলে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারণা ও দেশের ভবিষ্যত নিয়ে সাধারণ মানুষের উদ্বেগ উৎকণ্ঠার প্রতিফলন ঘটেছে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে ভোটাররা গণতন্ত্র ও অর্থনীতির কথা উল্লেখ করেছেন। প্রায় এক তৃতীয়াংশ ভোটার উভয় বিষয়ের কথা উল্লেখ করেছেন। পরের জায়গাগুলোতে ১৪ ও ১১ শতাংশ ভোট নিয়ে আছে গর্ভপাত ও অভিবাসন।
৭৩ শতাংশ ভোটার মনে করেন গণতন্ত্র হুমকির মুখে রয়েছে। ২৫ শতাংশ মনে করেন এটি সুরক্ষিত আছে। তবে এই সংখ্যাটি লাখো মার্কিন ভোটারের একটি ছোট অংশের প্রতিনিধিত্ব করছে। যত দিন গড়াবে, এই তথ্যে আরও পরিবর্তন আসবে।
বুথফেরত জরিপ মতে, মোট ভোটারদের ৫৩ শতাংশ নারী। ২০২০ সালের জরিপে এই সংখ্যা ছিল ৫২ শতাংশ। কলেজ ডিগ্রিবিহীন ভোটারের সংখ্যা ৫৭ শতাংশ। সংখ্যাটি ২০২০ এর ৫৯ শতাংশের চেয়ে কম। ধারণা করা হয়, এই গোষ্ঠীর ভোটাররা ট্রাম্পকে ভোট দেবেন।
এডিসন রিসার্চের প্রাথমিক বুথফেরত জরিপের ফল অনুযায়ী, প্রায় তিন চতুর্থাংশ ভোটার মনে করেন মার্কিন গণতন্ত্র গুরুতর হুমকির মুখে রয়েছে। আজ বুধবার এই তথ্য জানিয়েছে রয়টার্স।
বিশ্লেষকদের মতে, জরিপের ফলে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও কমলা হ্যারিসের নির্বাচনী প্রচারণা ও দেশের ভবিষ্যত নিয়ে সাধারণ মানুষের উদ্বেগ উৎকণ্ঠার প্রতিফলন ঘটেছে।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হিসেবে ভোটাররা গণতন্ত্র ও অর্থনীতির কথা উল্লেখ করেছেন। প্রায় এক তৃতীয়াংশ ভোটার উভয় বিষয়ের কথা উল্লেখ করেছেন। পরের জায়গাগুলোতে ১৪ ও ১১ শতাংশ ভোট নিয়ে আছে গর্ভপাত ও অভিবাসন।
৭৩ শতাংশ ভোটার মনে করেন গণতন্ত্র হুমকির মুখে রয়েছে। ২৫ শতাংশ মনে করেন এটি সুরক্ষিত আছে। তবে এই সংখ্যাটি লাখো মার্কিন ভোটারের একটি ছোট অংশের প্রতিনিধিত্ব করছে। যত দিন গড়াবে, এই তথ্যে আরও পরিবর্তন আসবে।
বুথফেরত জরিপ মতে, মোট ভোটারদের ৫৩ শতাংশ নারী। ২০২০ সালের জরিপে এই সংখ্যা ছিল ৫২ শতাংশ। কলেজ ডিগ্রিবিহীন ভোটারের সংখ্যা ৫৭ শতাংশ। সংখ্যাটি ২০২০ এর ৫৯ শতাংশের চেয়ে কম। ধারণা করা হয়, এই গোষ্ঠীর ভোটাররা ট্রাম্পকে ভোট দেবেন।
তদন্ত প্রতিবেদকদের আন্তর্জাতিক সংগঠন আইসিআইজে জানায়, তারা ‘আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিনির্মাণ’ শিরোনামে যুক্তরাষ্ট্রের সেন্ট্রাল কমান্ডের এক গোপন নথি হাতে পায়, যাতে দেখা যায় আরব নেতারা গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার সময় গোপনে দেশটির সঙ্গে সামরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখে। গোপন নথিটি তৈরি হয় ২০২২ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে
২০ ঘণ্টা আগেবেসামরিক জনগণের ওপর আফগান বাহিনীর গুলিবর্ষণ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন। পাকিস্তানের সাহসী বাহিনী দ্রুত ও কার্যকর জবাব দিয়েছে। কোনো উসকানি সহ্য করা হবে না।
১ দিন আগেইসরায়েলি বাহিনীর গত ২ বছরের অভিযানে গাজার ৯০ শতাংশ ভবন সম্পূর্ণ ধ্বস হয়ে গেছে। বাকি ১০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত। ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর একটি বড় অংশই ঘরবাড়ি।
১ দিন আগে