
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় হেরাত প্রদেশে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ শিশুসহ অন্তত ৭১ জন নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় হেরাতের গুজারা শহরে একটি যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক এবং মোটরসাইকেলের মধ্যে এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে।
হেরাত প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র আব্দুল্লাহ মুত্তাকি এবং প্রাদেশিক পুলিশের কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইউসুফ সাইদি এ খবর নিশ্চিত করেছেন।
হেরাত প্রাদেশিক পুলিশের কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইউসুফ সাইদি জানিয়েছেন, বাসটি ইরান থেকে কাবুলের দিকে আসছিল; যাত্রীরা সবাই আফগান নাগরিক। বাসটির বেপরোয়া গতি এবং চালকের অসতর্কতার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন সাইদি।
গত শতকের আশির দশকে আফগানিস্তানে সাবেক সোভিয়েত বাহিনীর সামরিক অভিযানের সময় হাজার হাজার আফগান ইরানে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছিলেন। চলতি বছরের শুরুর দিকে ইরানের সরকার এসব শরণার্থীদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। সেই নির্দেশ মেনে জানুয়ারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত আফগানিস্তানে ফিরে এসেছেন ১০ লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি আফগান।
মঙ্গলবার দুর্ঘটনার শিকার বাসটির যাত্রীরাও শরণার্থী হিসেবে ইরানে বসবাস করছিলেন। সরকারি আদেশের পর তারা আফগানিস্তানে ফিরে আসছিলেন।
ইউসুফ সাঈদি জানান, বেপরোয়া গতিতে চলতে থাকা বাসটির সঙ্গে প্রথমে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয় এবং তার কয়েক মিনিটের মধ্যে একটি জ্বালানিবাহী ট্রাককে আঘাত করে বাসটি। এতে বিস্ফোরণ ঘটে এবং নিহতদের অনেকে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
নিহতদের মধ্যে ট্রাকের চালক, তার সহকারী এবং মোটর সাইকেলের চালক এবং যাত্রী— এই চারজন ব্যতিত বাকি ৬৭ জনই বাসযাত্রী ছিলেন।
সাঈদি জানিয়েছেন, বাসটির মাত্র তিন যাত্রী বেঁচে আছেন।
আফগানিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনা বিরল নয়। দুর্বল সড়ক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক, পাহাড়ি পথ এবং চালকদের অসতর্কতার জন্য প্রায়েই বড় দুর্ঘটনা ঘটে দেশটিতে। গত ডিসেম্বরে একটি জ্বালানি ট্যাংকার ট্রাকের সঙ্গে বাসের সংঘর্ষে ৫২ জন নিহত হয়েছিলেন।

আফগানিস্তানের পশ্চিমাঞ্চলীয় হেরাত প্রদেশে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ শিশুসহ অন্তত ৭১ জন নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) সন্ধ্যায় হেরাতের গুজারা শহরে একটি যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক এবং মোটরসাইকেলের মধ্যে এই ভয়াবহ সংঘর্ষ ঘটে।
হেরাত প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র আব্দুল্লাহ মুত্তাকি এবং প্রাদেশিক পুলিশের কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইউসুফ সাইদি এ খবর নিশ্চিত করেছেন।
হেরাত প্রাদেশিক পুলিশের কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইউসুফ সাইদি জানিয়েছেন, বাসটি ইরান থেকে কাবুলের দিকে আসছিল; যাত্রীরা সবাই আফগান নাগরিক। বাসটির বেপরোয়া গতি এবং চালকের অসতর্কতার কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন সাইদি।
গত শতকের আশির দশকে আফগানিস্তানে সাবেক সোভিয়েত বাহিনীর সামরিক অভিযানের সময় হাজার হাজার আফগান ইরানে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছিলেন। চলতি বছরের শুরুর দিকে ইরানের সরকার এসব শরণার্থীদের নিজ দেশে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। সেই নির্দেশ মেনে জানুয়ারির শুরু থেকে এ পর্যন্ত আফগানিস্তানে ফিরে এসেছেন ১০ লাখ ৬০ হাজারেরও বেশি আফগান।
মঙ্গলবার দুর্ঘটনার শিকার বাসটির যাত্রীরাও শরণার্থী হিসেবে ইরানে বসবাস করছিলেন। সরকারি আদেশের পর তারা আফগানিস্তানে ফিরে আসছিলেন।
ইউসুফ সাঈদি জানান, বেপরোয়া গতিতে চলতে থাকা বাসটির সঙ্গে প্রথমে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয় এবং তার কয়েক মিনিটের মধ্যে একটি জ্বালানিবাহী ট্রাককে আঘাত করে বাসটি। এতে বিস্ফোরণ ঘটে এবং নিহতদের অনেকে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
নিহতদের মধ্যে ট্রাকের চালক, তার সহকারী এবং মোটর সাইকেলের চালক এবং যাত্রী— এই চারজন ব্যতিত বাকি ৬৭ জনই বাসযাত্রী ছিলেন।
সাঈদি জানিয়েছেন, বাসটির মাত্র তিন যাত্রী বেঁচে আছেন।
আফগানিস্তানে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতের ঘটনা বিরল নয়। দুর্বল সড়ক যোগাযোগ নেটওয়ার্ক, পাহাড়ি পথ এবং চালকদের অসতর্কতার জন্য প্রায়েই বড় দুর্ঘটনা ঘটে দেশটিতে। গত ডিসেম্বরে একটি জ্বালানি ট্যাংকার ট্রাকের সঙ্গে বাসের সংঘর্ষে ৫২ জন নিহত হয়েছিলেন।

ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
২ দিন আগে
এর আগে ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকান সিনেটররা আলোচনায় বসলেও শনিবার দিনভর বৈঠক শেষে কোনো অগ্রগতি হয়নি। শেষ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় রোববার রাতে এ নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে সমঝোতা বৈঠকের পর ভোটের সিদ্ধান্ত হয়।
২ দিন আগে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সরকারের রেকর্ড ৪০ দিন ধরে চলা শাটডাউন বা অচলাবস্থা শেষ হওয়ার সম্ভাবনার দ্বার খুলে গেছে। মার্কিন সিনেট রিপাবলিকান পার্টি প্রস্তাবিত একটি বিলের পক্ষে ভোট দিতে যাচ্ছে, যা দেশটির ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘ সময়ের সরকারি অচলাবস্থা অবসানের পথ খুলে দিতে পারে।
২ দিন আগে
রোববার এক বিবৃতিতে লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, বিনত জবাইল অঞ্চলের আল-সাওয়ানে ও খিরবেত সেলেম এলাকার মাঝামাঝি স্থানে এক হামলায় একজন নিহত হয়েছেন। রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা এনএনএ জানায়, ওই এলাকায় একটি পিকআপ ট্রাক লক্ষ্য করে ইসরায়েলি ড্রোন তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।
২ দিন আগে