
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপরে অত্যাচারের অভিযোগ এনে ভারতে আন্দোলন গড়ে তুলতে চায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ‘অনুসারী’ সংগঠন ‘স্বদেশী জাগরণ মঞ্চ’। মিটিং-মিছিল না করে জাগরণ মঞ্চ চায় বাংলা তথা দেশের মানুষ বাংলাদেশের যাবতীয় পণ্য বয়কট করতে। এ জন্য বাড়ি বাড়ি প্রচারের পরিকল্পনা আছে মঞ্চের। সূত্র, আনন্দবাজার
আনন্দবাজারের তথ্য অনুযায়ী, স্বদেশী জাগরণ মঞ্চ প্রথমে বিজেপি-সহ সঙ্ঘ মনোভাবাপন্ন সব সংগঠনের সদস্যদের বয়কট শুরু করতে আহ্বান জানাতে চায়। এরপরে একই আর্জি জানানো হবে ভারতের সাধারণ মানুষকে।
বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের পাশাপাশি- দেশের জিআই ট্যাগ রয়েছে এমন পণ্য যেমন, ঢাকাই মসলিন, জামদানি ও টাঙ্গাইল শাড়ি, কাটারিভোগ বা কালিজিরা চাল, শীতলপাটি, নকশিকাঁথা, বিভিন্ন ধরনের আম এমনকি, পদ্মার ইলিশের উপরেও বয়কট চায় মঞ্চ। ইতিমধ্যে সেই তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।
সাধারণ মানুষের কাছে মঞ্চের আর্জি, কেউ যেন বাংলাদেশের পণ্য না কেনেন। প্রতিবেশী এবং স্থানীয় বিক্রেতাদের সেই সব পণ্য দোকানে না রাখতেও বলেন। শুধু পণ্যই নয়, বাংলাদেশের সিনেমা, নাটক, ওয়েব সিরিজ দেখা থেকে বিরত থাকতেও আবেদন জানানো হবে। ইউটিউবে বাংলাদেশের চ্যানেল বয়কট করার পাশাপাশি কেউ যেন ‘অনুপ্রবেশকারীদের’ কাজ না দেন, সেই প্রচারও চালাতে চায় মঞ্চ।
এদিকে প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, শুধু সাধারণ মানুষই নয়, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছেও এক গুচ্ছ দাবি জানাতে চলেছে মঞ্চ। আগেই বাংলাদেশ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগ চেয়েছেন সঙ্ঘপ্রধান মোহন ভাগবত। এ বার মঞ্চের দাবি, সব রকম বাংলাদেশি পণ্য আমদানি ও বিক্রয় বন্ধ করা হোক। ওই দেশে তুলো-সহ অন্যান্য সামগ্রীর রপ্তানি বন্ধ রাখা হোক।
মঞ্চের লক্ষ্য, বাংলাদেশের বস্ত্রশিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার বন্ধ করা। এমনকি, সাময়িক ভাবে হলেও বাংলাদেশিদের ভারতে চিকিৎসার ভিসা দেওয়া বন্ধ রাখা হোক বলে কেন্দ্রের কাছে দাবি জানাতে চায় মঞ্চ।
দেশব্যাপী বয়কট আন্দোলন করতে চাইলেও তা শুরু হবে বাংলা থেকেই। কারণ, পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত লাগোয়া বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আন্দোলনের জন্য সব চেয়ে ভাল ‘জমি’ এ রাজ্য বলেই মনে করেন মঞ্চের নেতারা।

বাংলাদেশে হিন্দু সম্প্রদায়ের উপরে অত্যাচারের অভিযোগ এনে ভারতে আন্দোলন গড়ে তুলতে চায় রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের ‘অনুসারী’ সংগঠন ‘স্বদেশী জাগরণ মঞ্চ’। মিটিং-মিছিল না করে জাগরণ মঞ্চ চায় বাংলা তথা দেশের মানুষ বাংলাদেশের যাবতীয় পণ্য বয়কট করতে। এ জন্য বাড়ি বাড়ি প্রচারের পরিকল্পনা আছে মঞ্চের। সূত্র, আনন্দবাজার
আনন্দবাজারের তথ্য অনুযায়ী, স্বদেশী জাগরণ মঞ্চ প্রথমে বিজেপি-সহ সঙ্ঘ মনোভাবাপন্ন সব সংগঠনের সদস্যদের বয়কট শুরু করতে আহ্বান জানাতে চায়। এরপরে একই আর্জি জানানো হবে ভারতের সাধারণ মানুষকে।
বাংলাদেশে তৈরি পণ্যের পাশাপাশি- দেশের জিআই ট্যাগ রয়েছে এমন পণ্য যেমন, ঢাকাই মসলিন, জামদানি ও টাঙ্গাইল শাড়ি, কাটারিভোগ বা কালিজিরা চাল, শীতলপাটি, নকশিকাঁথা, বিভিন্ন ধরনের আম এমনকি, পদ্মার ইলিশের উপরেও বয়কট চায় মঞ্চ। ইতিমধ্যে সেই তালিকা তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।
সাধারণ মানুষের কাছে মঞ্চের আর্জি, কেউ যেন বাংলাদেশের পণ্য না কেনেন। প্রতিবেশী এবং স্থানীয় বিক্রেতাদের সেই সব পণ্য দোকানে না রাখতেও বলেন। শুধু পণ্যই নয়, বাংলাদেশের সিনেমা, নাটক, ওয়েব সিরিজ দেখা থেকে বিরত থাকতেও আবেদন জানানো হবে। ইউটিউবে বাংলাদেশের চ্যানেল বয়কট করার পাশাপাশি কেউ যেন ‘অনুপ্রবেশকারীদের’ কাজ না দেন, সেই প্রচারও চালাতে চায় মঞ্চ।
এদিকে প্রতিবেদনে আরও জানা যায়, শুধু সাধারণ মানুষই নয়, কেন্দ্রীয় সরকারের কাছেও এক গুচ্ছ দাবি জানাতে চলেছে মঞ্চ। আগেই বাংলাদেশ নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের উদ্যোগ চেয়েছেন সঙ্ঘপ্রধান মোহন ভাগবত। এ বার মঞ্চের দাবি, সব রকম বাংলাদেশি পণ্য আমদানি ও বিক্রয় বন্ধ করা হোক। ওই দেশে তুলো-সহ অন্যান্য সামগ্রীর রপ্তানি বন্ধ রাখা হোক।
মঞ্চের লক্ষ্য, বাংলাদেশের বস্ত্রশিল্পের আন্তর্জাতিক বাজার বন্ধ করা। এমনকি, সাময়িক ভাবে হলেও বাংলাদেশিদের ভারতে চিকিৎসার ভিসা দেওয়া বন্ধ রাখা হোক বলে কেন্দ্রের কাছে দাবি জানাতে চায় মঞ্চ।
দেশব্যাপী বয়কট আন্দোলন করতে চাইলেও তা শুরু হবে বাংলা থেকেই। কারণ, পশ্চিমবঙ্গের সীমান্ত লাগোয়া বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আন্দোলনের জন্য সব চেয়ে ভাল ‘জমি’ এ রাজ্য বলেই মনে করেন মঞ্চের নেতারা।

মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সম্প্রতি মেরামত হওয়া বিমানটি পরীক্ষামূলক উড্ডয়নে ছিল। সামরিক বিমানবন্দর থেকে উড্ডয়নের অল্প সময় পরই বিমানটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ইভানোভো জেলার একটি নির্জন স্থানে আছড়ে পড়ে, তবে দুর্ঘটনাস্থল জনবসতিহীন হওয়ায় বেসামরিক হতাহতের আশঙ্কা নেই।
১ দিন আগে
সুশাত্যো জানান, ভবনের ভেতরে কেউ আটকে আছে কি না, তা জানতে দমকল কর্মীরা এখনও তল্লাশি চালাচ্ছে। আমরা বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহ করছি। তবে সবার চেয়ে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে মরদেহের পরিচয় নিশ্চিত করার বিষয়টি।
২ দিন আগে
বিরোধপূর্ণ সীমান্ত অঞ্চল জুড়ে নতুন করে সংঘর্ষে জড়িয়েছে থাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়া। এতে দুই দেশের কমপক্ষে সাতজন নিহত হয়েছেন৷ এ সীমান্তে নিজেদের ভূখণ্ড থেকে কম্বোডীয় বাহিনীকে সরিয়ে দিতে অভিযান চালাবে বলে জানিয়েছে থাইল্যান্ড।
২ দিন আগে
ইসরাইল দাবি করেছে সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর অবকাঠামো লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে তারা। এসব অবকাঠামো হিজবুল্লাহর এলিট রাদওয়ান ফোর্স ব্যবহার করত।
২ দিন আগে