প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে সাবেক ডেমোক্র্যাট তুলসী গ্যাবার্ডের নাম বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঘোষণা করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সিএনএন ও এপির প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুলসী কংগ্রেসে নির্বাচিত প্রথম হিন্দু প্রতিনিধি যিনি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হতে যাচ্ছেন।
কে এই তুলসি গ্যাবার্ড? গোয়েন্দাগিরির অভিজ্ঞতা না থাকলেও দুই দশকের বেশি সময় ধরে মার্কিন সামরিক বাহিনীতে ছিলেন তুলসি। কুয়েত ও ইরাক যুদ্ধে লড়েছেন তিনি। অবসরে যাওয়ার পর প্রথমে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির রাজনীতি করলেও, পরে যোগ দেন রিপাবলিকান পার্টিতে। দুই বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়বিষয়ক কমিটির সদস্যও ছিলেন তুলসি।
২০১৩ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ডেমোক্রেটিক পার্টির কংগ্রেস সদস্য ছিলেন তুলসি। ২০২০ সালে নিজ দল থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ করেও শেষ পর্যন্ত সরে দাঁড়ান। ‘যুদ্ধবাজদের’ আধিপত্যে ডেমোক্রেটিক পার্টি চলছে অভিযোগ করে ২০২২ সালে দল ছাড়েন তিনি। ওই বছরেই যোগ দেন রিপাবলিকান পার্টিতে।
এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রচার শিবিরের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তুলসি। গত সেপ্টেম্বরে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিতর্কের প্রস্তুতি নিতেও ট্রাম্পকে সহায়তা করেছিলেন তিনি।
তুলসি গ্যাবার্ড বিয়ে করেছেন আব্রাহাম উইলিয়ামস নামের একজন সিনেমাটোগ্রাফারকে। তার বাবার নাম মাইক গ্যাবার্ড। মেয়ের মতো বাবারও দলবদলের ইতিহাস রয়েছে। প্রথমে তিনি রিপাবলিকান পার্টি থেকে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে ডেমোক্রেটিক পার্টিতে যোগ দেন।
হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নামের কারণে তুলসি গ্যাবার্ডকে অনেকেই ভারতীয় বলে মনে করেন। তবে ভারতের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। তুলসির মা হিন্দু মতাদর্শে দীক্ষা নেন ও সব সন্তানের হিন্দু নাম দেন।
তুলসিও নিজেকে হিন্দু হিসেবে পরিচয় দেন। মার্কিন কংগ্রেসে তিনিই প্রথম হিন্দু সদস্য। আইনপ্রণেতা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার সময় তিনি ভগবত গীতা হাতে শপথ নিয়েছিলেন।
মার্কিন জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে সাবেক ডেমোক্র্যাট তুলসী গ্যাবার্ডের নাম বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঘোষণা করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সিএনএন ও এপির প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুলসী কংগ্রেসে নির্বাচিত প্রথম হিন্দু প্রতিনিধি যিনি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হতে যাচ্ছেন।
কে এই তুলসি গ্যাবার্ড? গোয়েন্দাগিরির অভিজ্ঞতা না থাকলেও দুই দশকের বেশি সময় ধরে মার্কিন সামরিক বাহিনীতে ছিলেন তুলসি। কুয়েত ও ইরাক যুদ্ধে লড়েছেন তিনি। অবসরে যাওয়ার পর প্রথমে ডেমোক্র্যাটিক পার্টির রাজনীতি করলেও, পরে যোগ দেন রিপাবলিকান পার্টিতে। দুই বছর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়বিষয়ক কমিটির সদস্যও ছিলেন তুলসি।
২০১৩ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ডেমোক্রেটিক পার্টির কংগ্রেস সদস্য ছিলেন তুলসি। ২০২০ সালে নিজ দল থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার জন্য দৌড়ঝাঁপ করেও শেষ পর্যন্ত সরে দাঁড়ান। ‘যুদ্ধবাজদের’ আধিপত্যে ডেমোক্রেটিক পার্টি চলছে অভিযোগ করে ২০২২ সালে দল ছাড়েন তিনি। ওই বছরেই যোগ দেন রিপাবলিকান পার্টিতে।
এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ট্রাম্পের প্রচার শিবিরের হয়ে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন তুলসি। গত সেপ্টেম্বরে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী কমলা হ্যারিসের বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিতর্কের প্রস্তুতি নিতেও ট্রাম্পকে সহায়তা করেছিলেন তিনি।
তুলসি গ্যাবার্ড বিয়ে করেছেন আব্রাহাম উইলিয়ামস নামের একজন সিনেমাটোগ্রাফারকে। তার বাবার নাম মাইক গ্যাবার্ড। মেয়ের মতো বাবারও দলবদলের ইতিহাস রয়েছে। প্রথমে তিনি রিপাবলিকান পার্টি থেকে সিনেট সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরে ডেমোক্রেটিক পার্টিতে যোগ দেন।
হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নামের কারণে তুলসি গ্যাবার্ডকে অনেকেই ভারতীয় বলে মনে করেন। তবে ভারতের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। তুলসির মা হিন্দু মতাদর্শে দীক্ষা নেন ও সব সন্তানের হিন্দু নাম দেন।
তুলসিও নিজেকে হিন্দু হিসেবে পরিচয় দেন। মার্কিন কংগ্রেসে তিনিই প্রথম হিন্দু সদস্য। আইনপ্রণেতা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার সময় তিনি ভগবত গীতা হাতে শপথ নিয়েছিলেন।
দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, কৃষি, বাগান ও খনি খাতসহ মোট ১৩টি উপখাতে বিদেশি শ্রমিক নিয়োগের আবেদন গ্রহণ করা হবে। এর মধ্যে সার্ভিস সেক্টরের হোলসেল এন্ড রিটেল, ল্যান্ড ওয়্যারহাউস, সিকিউরিটি গার্ডস, মেটাল এন্ড স্ক্রাপ ম্যাটেরিয়ালস, রেস্তোরাঁস, লন্ড্রি, কার্গো, এন্ড বিল্ডিং ক্লিনিং খাতে শ্রমিক নিয়
২১ ঘণ্টা আগেআগামী নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে চার মিলিয়ন ইউরো সহায়তা দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। আসছে নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে বলে প্রত্যাশা করি। সেপ্টেম্বরে আমাদের বিশেষজ্ঞ পর্যবেক্ষক দল বাংলাদেশে আসবে।
১ দিন আগেট্রাম্পের সঙ্গে সোমবারের এ বৈঠককে এখন পর্যন্ত ‘সেরা বৈঠক’ মন্তব্য করে জেলেনস্কি বলেছেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র শুধু সমন্বয়ই করবে না, নিরাপত্তা নিশ্চয়তার অংশীদারও হবে- স্পষ্ট এমন ইঙ্গিত দিচ্ছে। এটি বড় একটি অগ্রগতি বলে আমি মনে করি।’
১ দিন আগেএই বৈঠকেই গুরুত্ব পায় যুদ্ধবিরতি বা স্থায়ীভাবে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি। ট্রাম্প সেখানে বলেন- যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার আগে যুদ্ধবিরতি জরুরি নয়।
১ দিন আগে