
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

মিয়ানমারের সামরিক জান্তা দেশটিতে দীর্ঘ চার বছর ছয় মাস পর জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করেছে। এছাড়া চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। তবে ডিসেম্বরের কত তারিখে নির্বাচন সে বিষয়ে কিছু জানায়নি। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করে জরুরি অবস্থা জারি করে, যা দেশটিতে এক গৃহযুদ্ধের সূচনা করে— এই সংঘাতে ইতিমধ্যেই হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।
এই জরুরি অবস্থা জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইংকে আইনসভা, নির্বাহী এবং বিচার বিভাগের সর্বময় ক্ষমতা দিয়েছিল। তবে সম্প্রতি তিনি নির্বাচনকে সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসার একটি পথ হিসেবে তুলে ধরছেন।
কিন্তু অভ্যুত্থানে উৎখাত হওয়া সাবেক সংসদ সদস্যসহ বিরোধী দলগুলো এরই মধ্যে এই নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে।
গত মাসে এক জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ এই নির্বাচনকে ‘প্রতারণা’ হিসেবে অভিহিত করেন— যার উদ্দেশ্য সামরিক শাসনের বৈধতা নিশ্চিত করা।
জান্তার মুখপাত্র জাও মিন তুন সাংবাদিকদের পাঠানো এক ভয়েস বার্তায় জানান, একাধিক দলের গণতান্ত্রিক পথে দেশকে এগিয়ে নিতে আজ জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, নির্বাচন শেষে মিন অং হ্লাইং হয়তো রাষ্ট্রপতি অথবা সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে ক্ষমতা ধরে রাখবেন, ফলে তার কার্যত শাসন অব্যাহত থাকবে।
নাইপিদোতে জান্তার প্রশাসনিক কাউন্সিলের এক সম্মাননা অনুষ্ঠানে মিন অং হ্লাইং বলেন, আমরা ইতিমধ্যেই প্রথম অধ্যায় অতিক্রম করেছি। এখন আমরা দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু করছি।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে এবং সব যোগ্য ভোটার যাতে ভোট দিতে পারে তা নিশ্চিত করতে প্রচেষ্টা চালানো হবে।
জান্তা সরকার এখনো নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা না করলেও এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো নিবন্ধিত হচ্ছে এবং ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার সংক্রান্ত প্রশিক্ষণও শুরু হয়েছে।

মিয়ানমারের সামরিক জান্তা দেশটিতে দীর্ঘ চার বছর ছয় মাস পর জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করেছে। এছাড়া চলতি বছরের ডিসেম্বরেই নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে। তবে ডিসেম্বরের কত তারিখে নির্বাচন সে বিষয়ে কিছু জানায়নি। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।
২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক বাহিনী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন বেসামরিক সরকারকে উৎখাত করে জরুরি অবস্থা জারি করে, যা দেশটিতে এক গৃহযুদ্ধের সূচনা করে— এই সংঘাতে ইতিমধ্যেই হাজার হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটেছে।
এই জরুরি অবস্থা জান্তা প্রধান মিন অং হ্লাইংকে আইনসভা, নির্বাহী এবং বিচার বিভাগের সর্বময় ক্ষমতা দিয়েছিল। তবে সম্প্রতি তিনি নির্বাচনকে সংঘাত থেকে বেরিয়ে আসার একটি পথ হিসেবে তুলে ধরছেন।
কিন্তু অভ্যুত্থানে উৎখাত হওয়া সাবেক সংসদ সদস্যসহ বিরোধী দলগুলো এরই মধ্যে এই নির্বাচন বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে।
গত মাসে এক জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ এই নির্বাচনকে ‘প্রতারণা’ হিসেবে অভিহিত করেন— যার উদ্দেশ্য সামরিক শাসনের বৈধতা নিশ্চিত করা।
জান্তার মুখপাত্র জাও মিন তুন সাংবাদিকদের পাঠানো এক ভয়েস বার্তায় জানান, একাধিক দলের গণতান্ত্রিক পথে দেশকে এগিয়ে নিতে আজ জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হয়েছে।
বিশ্লেষকদের মতে, নির্বাচন শেষে মিন অং হ্লাইং হয়তো রাষ্ট্রপতি অথবা সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান হিসেবে ক্ষমতা ধরে রাখবেন, ফলে তার কার্যত শাসন অব্যাহত থাকবে।
নাইপিদোতে জান্তার প্রশাসনিক কাউন্সিলের এক সম্মাননা অনুষ্ঠানে মিন অং হ্লাইং বলেন, আমরা ইতিমধ্যেই প্রথম অধ্যায় অতিক্রম করেছি। এখন আমরা দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু করছি।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচন ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে এবং সব যোগ্য ভোটার যাতে ভোট দিতে পারে তা নিশ্চিত করতে প্রচেষ্টা চালানো হবে।
জান্তা সরকার এখনো নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা না করলেও এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো নিবন্ধিত হচ্ছে এবং ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার সংক্রান্ত প্রশিক্ষণও শুরু হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধসহ সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্বেষ চলছে, তা গভীর উদ্বেগের বিষয়। আমরা ময়মনসিংহে এক হিন্দু যুবকের সাম্প্রতিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই এবং এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার প্রত্যাশা করি।’
৩ দিন আগে
বহুল আলোচিত রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ তহবিল ১এমডিবি কেলেঙ্কারি–সংক্রান্ত আরও একটি দুর্নীতির মামলায় মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ৭২ বছর বয়সী নাজিব রাজাককে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) কুয়ালালামপুর হাইকোর্ট এ রায় দেন।
৩ দিন আগে
২০২৪ সালের নভেম্বরের যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ইসরাইল ও ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের অবসান হওয়ার কথা থাকলেও, ইসরাইল লেবাননে হামলা অব্যাহত রেখেছে এবং কৌশলগত বলে বিবেচিত পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন রেখেছে।
৩ দিন আগে
দীর্ঘ দিন ধরেই জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ দাবি করে আসছে রাশিয়া। দেশটি বলছে, বর্তমানে ইউক্রেনের আইনি ক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের হাতে রয়েছে। ফলে ‘অবৈধভাবে’ ক্ষমতায় থাকা জেলেনস্কিই শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে ‘বড় বাধা’ বলে মনে করছে মস্কো।
৩ দিন আগে