
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ করেই কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করে দিয়েছেন। কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ওপর ডিজিটাল সার্ভিস কর আরোপ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেটিকে তিনি ‘যুক্তরাষ্ট্রের ওপর প্রকাশ্য ও নির্লজ্জ আক্রমণ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কানাডার পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক ঘোষণা করা হবে, যা দুই দেশের মধ্যে কয়েক মাস ধরে চলা কূটনৈতিক অগ্রগতিকে ব্যাহত করতে পারে।’
শুক্রবার (২৮ জুন) তিনি এসব কথা বলেন।
এই সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সম্পর্ক স্থিতিশীল করার সাম্প্রতিক প্রচেষ্টার ওপর এক ধরনের ছায়া ফেলেছে। উভয় দেশই গত জুন মাসে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে একটি নতুন অর্থনৈতিক চুক্তি চূড়ান্ত করার ব্যাপারে একমত হয়েছিল।
কিন্তু সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায় কানাডার সিদ্ধান্তের কারণে, যেখানে তারা অ্যামাজন, মেটা, অ্যালফাবেটের গুগল ও অ্যাপল-এর মতো মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টদের ডিজিটাল আয়ের ওপর ৩ শতাংশ হারে কর প্রয়োগে অটল থাকে। এই কর ২ কোটি কানাডীয় ডলারের বেশি আয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এবং এটি ২০২২ সাল থেকে কার্যকর হবে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে বলেন, ‘এই অতিরিক্ত করের কারণে আমরা এখনই কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করছি। যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করতে হলে কানাডাকে কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে তা আগামী সাত দিনের মধ্যে কানাডাকে জানানো হবে।’
ট্রাম্প কানাডাকে ‘বাণিজ্যের জন্য অত্যন্ত কঠিন একটি দেশ’ হিসেবে উল্লেখ করে হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের বলেন ‘কানাডার ওপর আমাদের যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। কানাডা নিজেদের আইন সংশোধন না করা পর্যন্ত আলোচনার পুনরারম্ভ হবে না।’
উল্লেখ্য কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার, যেখানে গত বছর দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৭৬০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর কানাডা সতর্কভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়। দেশটির প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির দপ্তর থেকে জানানো হয়, ‘কানাডিয়ান শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের সর্বোত্তম স্বার্থে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কবিষয়ক এই জটিল আলোচনায় কানাডা সরকার অংশ নিতে থাকবে।’ সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হঠাৎ করেই কানাডার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করে দিয়েছেন। কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর ওপর ডিজিটাল সার্ভিস কর আরোপ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেটিকে তিনি ‘যুক্তরাষ্ট্রের ওপর প্রকাশ্য ও নির্লজ্জ আক্রমণ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
ট্রাম্প বলেন, ‘আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে কানাডার পণ্যের ওপর নতুন শুল্ক ঘোষণা করা হবে, যা দুই দেশের মধ্যে কয়েক মাস ধরে চলা কূটনৈতিক অগ্রগতিকে ব্যাহত করতে পারে।’
শুক্রবার (২৮ জুন) তিনি এসব কথা বলেন।
এই সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার সম্পর্ক স্থিতিশীল করার সাম্প্রতিক প্রচেষ্টার ওপর এক ধরনের ছায়া ফেলেছে। উভয় দেশই গত জুন মাসে অনুষ্ঠিত জি-৭ সম্মেলনে আগামী ৩০ দিনের মধ্যে একটি নতুন অর্থনৈতিক চুক্তি চূড়ান্ত করার ব্যাপারে একমত হয়েছিল।
কিন্তু সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায় কানাডার সিদ্ধান্তের কারণে, যেখানে তারা অ্যামাজন, মেটা, অ্যালফাবেটের গুগল ও অ্যাপল-এর মতো মার্কিন প্রযুক্তি জায়ান্টদের ডিজিটাল আয়ের ওপর ৩ শতাংশ হারে কর প্রয়োগে অটল থাকে। এই কর ২ কোটি কানাডীয় ডলারের বেশি আয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এবং এটি ২০২২ সাল থেকে কার্যকর হবে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে বলেন, ‘এই অতিরিক্ত করের কারণে আমরা এখনই কানাডার সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ করছি। যুক্তরাষ্ট্রে ব্যবসা করতে হলে কানাডাকে কী পরিমাণ শুল্ক দিতে হবে তা আগামী সাত দিনের মধ্যে কানাডাকে জানানো হবে।’
ট্রাম্প কানাডাকে ‘বাণিজ্যের জন্য অত্যন্ত কঠিন একটি দেশ’ হিসেবে উল্লেখ করে হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের বলেন ‘কানাডার ওপর আমাদের যথেষ্ট প্রভাব রয়েছে। কানাডা নিজেদের আইন সংশোধন না করা পর্যন্ত আলোচনার পুনরারম্ভ হবে না।’
উল্লেখ্য কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক অংশীদার, যেখানে গত বছর দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৭৬০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।
ট্রাম্পের ঘোষণার পর কানাডা সতর্কভাবে প্রতিক্রিয়া জানায়। দেশটির প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির দপ্তর থেকে জানানো হয়, ‘কানাডিয়ান শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের সর্বোত্তম স্বার্থে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কবিষয়ক এই জটিল আলোচনায় কানাডা সরকার অংশ নিতে থাকবে।’ সূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

মিয়ানমারের নির্বাচন কমিশনের এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে, রাজধানী নেইপিদো, বাণিজ্যিক রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন, দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়সহ জান্তানিয়ন্ত্রিত সব শহর ও গ্রামাঞ্চলে আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৬ টা (বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩০মিনিট) থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। জাতীয় পার্লামেন্ট ও প্র
২ দিন আগে
আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) প্রথম ধাপের ভোট শুরু হবে মিয়ানমারে, দ্বিতীয় ধাপের ভোট শুরু হবে ১১ জানুয়ারি। এই দুই ধাপে দেশের ৩৩০টি প্রশাসনিক এলাকার মধ্যে ২০২টিতে ভোট নেওয়া হবে। আগামী বছর ২৫ জানুয়ারি তৃতীয় ও শেষ ধাপের ভোটগ্রহণ শেষে ফল ঘোষণা করা হবে।
৩ দিন আগে
মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে আলোচনার পর জেলেনস্কি জানান, এই সংলাপে ‘নতুন কিছু ধারণা’ উঠে এসেছে যা সত্যিকারের শান্তির কাছাকাছি যেতে সহায়ক হতে পারে।
৩ দিন আগে
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধসহ সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্বেষ চলছে, তা গভীর উদ্বেগের বিষয়। আমরা ময়মনসিংহে এক হিন্দু যুবকের সাম্প্রতিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই এবং এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার প্রত্যাশা করি।’
৩ দিন আগে