
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের একটি আবাসিক ভবনে অভিযান চালিয়ে ৪০ বাংলাদেশিসহ ৫১ জন অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রাত ১২টায় সিগামুট এলাকায় স্থানীয় নাগরিকদের অভিযোগের ভিত্তিতে একটি আবাসিক ভবনের অভিযান পরিচালনা করে দেশটির ইমিগ্রেশন। অভিযান শেষ হয় ভোর ৪টায়।
ইমিগ্রেশন কুয়ালালামপুরের ডিরেক্টর ওয়ান মোহাম্মদ সাউপি ওয়ান ইউসুফ জানান, অভিযানে মোট ৩৭টি রুম চেক করে ১৫৮ জন অভিবাসী কর্মীদের কাগজপত্র পরীক্ষা করে ৫১ জন অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারদের বয়স ৩ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে। গ্রেপ্তারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৪০ জন বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন। এছাড়া ৬ জন ইন্দোনেশিয়ান, ৪ জন নেপালি ও একজন পাকিস্তানের নাগরিক রয়েছেন।
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের গ্রেপ্তারের জন্য নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ।
কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন ডিরেক্টর জানান, মালয়েশিয়াতে বসবাসের জন্য তাদের কাছে বৈধ কোনো ডকুমেন্ট নেই। গ্রেপ্তারকৃত সবাইকে ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য।
এ ছাড়া অভিযানের সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছ থেকে জানা যায়, একজন বাংলাদেশি কর্মীর বৈধ কাগজপত্র আছে। তবে তার বাংলাদেশি স্ত্রীর বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ইমিগ্রেশন তাকে আটক করে। স্ত্রীর মুক্তি চান ওই বাংলাদেশি। ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী শেষ পর্যন্ত স্বামীর বৈধ কাগজপত্র থাকায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়, তবে ওই নারীকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়।

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের একটি আবাসিক ভবনে অভিযান চালিয়ে ৪০ বাংলাদেশিসহ ৫১ জন অবৈধ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) রাত ১২টায় সিগামুট এলাকায় স্থানীয় নাগরিকদের অভিযোগের ভিত্তিতে একটি আবাসিক ভবনের অভিযান পরিচালনা করে দেশটির ইমিগ্রেশন। অভিযান শেষ হয় ভোর ৪টায়।
ইমিগ্রেশন কুয়ালালামপুরের ডিরেক্টর ওয়ান মোহাম্মদ সাউপি ওয়ান ইউসুফ জানান, অভিযানে মোট ৩৭টি রুম চেক করে ১৫৮ জন অভিবাসী কর্মীদের কাগজপত্র পরীক্ষা করে ৫১ জন অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারদের বয়স ৩ থেকে ৪৫ বছরের মধ্যে। গ্রেপ্তারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৪০ জন বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন। এছাড়া ৬ জন ইন্দোনেশিয়ান, ৪ জন নেপালি ও একজন পাকিস্তানের নাগরিক রয়েছেন।
মালয়েশিয়ায় অবৈধ অভিবাসী কর্মীদের গ্রেপ্তারের জন্য নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছে দেশটির ইমিগ্রেশন বিভাগ।
কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন ডিরেক্টর জানান, মালয়েশিয়াতে বসবাসের জন্য তাদের কাছে বৈধ কোনো ডকুমেন্ট নেই। গ্রেপ্তারকৃত সবাইকে ইমিগ্রেশন ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়েছে পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য।
এ ছাড়া অভিযানের সময় উপস্থিত সাংবাদিকদের কাছ থেকে জানা যায়, একজন বাংলাদেশি কর্মীর বৈধ কাগজপত্র আছে। তবে তার বাংলাদেশি স্ত্রীর বৈধ কাগজপত্র না থাকায় ইমিগ্রেশন তাকে আটক করে। স্ত্রীর মুক্তি চান ওই বাংলাদেশি। ইমিগ্রেশন আইন অনুযায়ী শেষ পর্যন্ত স্বামীর বৈধ কাগজপত্র থাকায় তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়, তবে ওই নারীকে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয়।

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম তার এক্স আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিহতদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য আমি সোনোরার গভর্নর আলফোনসো ডুরাজোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা আইসেলা রদ্রিগেজকে নিহতদের পরিবার এবং আহতদের
৩ দিন আগে
রেন চেম্বার্স নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রক্তাক্ত হাতে এক ব্যক্তি কামরার ভেতর দৌড়ে এসে চিৎকার করে বলেন, তাদের কাছে ছুরি আছে, দৌড়াও। এ সময় রেন ও তার বন্ধু ট্রেনের সামনের দিকে দৌড়ে যান এবং এক ব্যক্তিকে মেঝেতে লুটিয়ে পড়তে দেখেন।
৩ দিন আগে
শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।
৩ দিন আগে
পারিবারিক বিরোধের জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে একই এলাকায় একটি নির্মাণাধীন বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছিল।
৩ দিন আগে