
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

কাশ্মীরে হামলার ঘটনার পর থেকে ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছে। উভয় দেশই এ ঘটনার জেরে পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে। এই জটিল পরিস্থিতির মধ্যেই মিসাইল উৎক্ষেপণের নোটিশ জারি করেছে পাকিস্তান।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৪-২৫ এপ্রিল পাকিস্তান এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করবে। এএনআই বলছে, ভারতীয় সংস্থাগুলো এসব পদক্ষেপের ওপর কড়া নজর রাখছে।
তবে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিষয়ে পাকিস্তান আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
প্রসঙ্গত, কাশ্মীরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ) নামের সংগঠন।
টিআরএফ সংগঠনটি পাকিস্তানভিত্তিক নিষিদ্ধ সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা হিসবে গণ্য করা হয়।
টিআরএফের পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সমর্থন আছে এমনটাই ধারণা করা হয়।
কাশ্মীরে হামলার ঘটনার পর গতকাল বুধবার ভারতের নিরাপত্তাবিষয়ক সর্বোচ্চ কমিটি- ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিওরিটি বা সিসিএস বৈঠকে বসে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে ওই বৈঠক হয়। বৈঠকের পর জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি জানান, বৈঠকে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে সীমান্ত পারের যোগসাজশ তুলে ধরা হয়।
তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীরে সাফল্যের সঙ্গে নির্বাচন হওয়ার পরেই এই আক্রমণ হলো। এমন একটা সময়ে হামলা হলো যখন সেখানে ধারাবাহিকভাবে উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি হচ্ছে।
উল্লেখ্য, কাশ্মীর ইস্যুতে এর আগেও বারবার সংঘাতে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও ভারত। মঙ্গলবারের ঘটনা যে দুই দেশের মধ্যে ফের সমস্যার সৃষ্টি করবে তা সহজেই অনুমেয়।

কাশ্মীরে হামলার ঘটনার পর থেকে ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্ক তলানিতে পৌঁছেছে। উভয় দেশই এ ঘটনার জেরে পাল্টাপাল্টি পদক্ষেপ নেওয়ার সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেছে। এই জটিল পরিস্থিতির মধ্যেই মিসাইল উৎক্ষেপণের নোটিশ জারি করেছে পাকিস্তান।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা এএনআই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২৪-২৫ এপ্রিল পাকিস্তান এই ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করবে। এএনআই বলছে, ভারতীয় সংস্থাগুলো এসব পদক্ষেপের ওপর কড়া নজর রাখছে।
তবে ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণের বিষয়ে পাকিস্তান আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।
প্রসঙ্গত, কাশ্মীরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে ‘দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট’ (টিআরএফ) নামের সংগঠন।
টিআরএফ সংগঠনটি পাকিস্তানভিত্তিক নিষিদ্ধ সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা হিসবে গণ্য করা হয়।
টিআরএফের পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআইয়ের সমর্থন আছে এমনটাই ধারণা করা হয়।
কাশ্মীরে হামলার ঘটনার পর গতকাল বুধবার ভারতের নিরাপত্তাবিষয়ক সর্বোচ্চ কমিটি- ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিওরিটি বা সিসিএস বৈঠকে বসে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে ওই বৈঠক হয়। বৈঠকের পর জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডাকে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিক্রম মিশ্রি জানান, বৈঠকে সন্ত্রাসী হামলার সঙ্গে সীমান্ত পারের যোগসাজশ তুলে ধরা হয়।
তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু-কাশ্মীরে সাফল্যের সঙ্গে নির্বাচন হওয়ার পরেই এই আক্রমণ হলো। এমন একটা সময়ে হামলা হলো যখন সেখানে ধারাবাহিকভাবে উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধি হচ্ছে।
উল্লেখ্য, কাশ্মীর ইস্যুতে এর আগেও বারবার সংঘাতে জড়িয়েছে পাকিস্তান ও ভারত। মঙ্গলবারের ঘটনা যে দুই দেশের মধ্যে ফের সমস্যার সৃষ্টি করবে তা সহজেই অনুমেয়।

মেক্সিকোর প্রেসিডেন্ট ক্লডিয়া শেইনবাউম তার এক্স আইডিতে দেওয়া এক পোস্টে নিহতদের পরিবার ও প্রিয়জনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, ‘প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানের জন্য আমি সোনোরার গভর্নর আলফোনসো ডুরাজোর সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। আমি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রোজা আইসেলা রদ্রিগেজকে নিহতদের পরিবার এবং আহতদের
২ দিন আগে
রেন চেম্বার্স নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, রক্তাক্ত হাতে এক ব্যক্তি কামরার ভেতর দৌড়ে এসে চিৎকার করে বলেন, তাদের কাছে ছুরি আছে, দৌড়াও। এ সময় রেন ও তার বন্ধু ট্রেনের সামনের দিকে দৌড়ে যান এবং এক ব্যক্তিকে মেঝেতে লুটিয়ে পড়তে দেখেন।
২ দিন আগে
শনিবার এক বিবৃতিতে গাজার সরকারি গণমাধ্যম দপ্তর জানায়, ১০ থেকে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত ৩ হাজার ২০৩টি বাণিজ্যিক ও ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশ করেছে। অর্থাৎ প্রতিদিন গড়ে মাত্র ১৪৫টি ট্রাক প্রবেশের অনুমতি পেয়েছে। যা যুদ্ধবিরতির অংশ হিসেবে নির্ধারিত দৈনিক ৬০০ ট্রাকের মাত্র ২৪ শতাংশ।
২ দিন আগে
পারিবারিক বিরোধের জেরেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টা আগে একই এলাকায় একটি নির্মাণাধীন বাড়িতে বিস্ফোরণের ঘটনাও ঘটেছিল।
২ দিন আগে