ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর টানা হামলায় কমপক্ষে ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এই ভয়াবহ হামলায় খাদ্য সহায়তা নিতে আসা সাধারণ মানুষ, শিশু ও নারীসহ বহু নিরপরাধ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। অনাহার ও অপুষ্টিজনিত কারণেও আরও দুই ফিলিস্তিনি মারা গেছেন।
গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজায় চলমান সামরিক অভিযানে এ পর্যন্ত ৬২ হাজার ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অপুষ্টি ও অনাহারের শিকার হয়ে মারা গেছেন ২৭১ জন, যার মধ্যে ১১২ জনই শিশু।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর টানা হামলায় আবারও রক্তে ভেসেছে পুরো অঞ্চল। শুক্রবার (২২ আগস্ট) বার্তাসংস্থা আনাদোলু জানায়, সর্বশেষ অভিযানে অন্তত ৫০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে নয়জন খাদ্যসাহায্য নিতে আসা সাধারণ মানুষ। একই দিনে অনাহার ও পুষ্টিহীনতায় আরও দুই ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন বলে স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন।
দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে এক পরিবারের পাঁচ সদস্য ড্রোন হামলায় প্রাণ হারান। মধ্য গাজার সালাহউদ্দিন সড়কে খাদ্য বিতরণকেন্দ্রের কাছে অপেক্ষমাণ মানুষদের ওপর গোলাবর্ষণে নিহত হন পাঁচজন। নেজারিম করিডোরের কাছে সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করা এক ব্যক্তিও হামলায় নিহত হন।
গাজার আল-তুফাহ এলাকার আল-জারকায় ড্রোন হামলায় দুইজনের মৃত্যু ও কয়েকজন আহত হন। একই দিনে সাবরা এলাকায় ড্রোন আঘাতে চারজন প্রাণ হারান। ওই এলাকার আরেকটি বাড়িতে হামলা চালালে শিশুসহ আটজনের মৃত্যু হয়।
শহরের উত্তর-পশ্চিমে আল-শান্তি এলাকায় এক পরিবারের বাড়িতে আঘাত হানলে মারা যান আরও চারজন। জাবালিয়ায় ড্রোন হামলায় নিহত হন চারজন। সাবরা এলাকার আল-ইস্তিজাবা মসজিদের পাশে বিমান হামলায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়। জাবালিয়ার আল-নাজলা এলাকায় সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে চালানো ড্রোন হামলায় দুজন নিহত হন।
শেখ রাদওয়ান এলাকায় একটি অ্যাপার্টমেন্টে হামলায় একজনের মৃত্যু হয় এবং কয়েকজন আহত হন। একই অঞ্চলের বারাকা শেখ রাদওয়ান এলাকায় বাস্তুচ্যুত মানুষের একটি তাবুতে গোলাবর্ষণে এক শিশু নিহত হয় এবং তার মা গুরুতর আহত হন।
রাফাহ শহরে খাদ্যের জন্য অপেক্ষমাণ মানুষের ভিড়ের ওপর বোমা বর্ষণ করলে নিহত হন আরও তিনজন। খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, এ ঘটনায় বহু মানুষ আহত হয়েছেন। ওয়াদি গাজা এলাকায় সাহায্যের অপেক্ষায় থাকা লোকজনের ওপর হামলায় প্রাণ হারান সাতজন, আহত হন অন্তত ১৮ জন। এ ছাড়া গাজার সাবরা ও জাইতুন এলাকায় অব্যাহত গোলাবর্ষণ ও ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মুনির আল-বুরশ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় অনাহার ও পুষ্টিহীনতায় আরও দুই ফিলিস্তিনি মারা গেছেন। ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত এ ধরনের মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭১ জনে, যাদের মধ্যে ১১২ জন শিশু।
অক্টোবর ২০২৩ থেকে চলমান সামরিক অভিযানে এ পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা ৬২ হাজার ১০০ জন ছাড়িয়েছে। হামলায় বিপর্যস্ত এ ভূখণ্ডে এখন দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বিচার আদালতেও (আইসিজে) গণহত্যার অভিযোগে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর টানা হামলায় কমপক্ষে ৫০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এই ভয়াবহ হামলায় খাদ্য সহায়তা নিতে আসা সাধারণ মানুষ, শিশু ও নারীসহ বহু নিরপরাধ মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। অনাহার ও অপুষ্টিজনিত কারণেও আরও দুই ফিলিস্তিনি মারা গেছেন।
গত বছরের অক্টোবর থেকে গাজায় চলমান সামরিক অভিযানে এ পর্যন্ত ৬২ হাজার ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে অপুষ্টি ও অনাহারের শিকার হয়ে মারা গেছেন ২৭১ জন, যার মধ্যে ১১২ জনই শিশু।
অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর টানা হামলায় আবারও রক্তে ভেসেছে পুরো অঞ্চল। শুক্রবার (২২ আগস্ট) বার্তাসংস্থা আনাদোলু জানায়, সর্বশেষ অভিযানে অন্তত ৫০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে নয়জন খাদ্যসাহায্য নিতে আসা সাধারণ মানুষ। একই দিনে অনাহার ও পুষ্টিহীনতায় আরও দুই ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন বলে স্বাস্থ্যকর্মীরা জানিয়েছেন।
দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে এক পরিবারের পাঁচ সদস্য ড্রোন হামলায় প্রাণ হারান। মধ্য গাজার সালাহউদ্দিন সড়কে খাদ্য বিতরণকেন্দ্রের কাছে অপেক্ষমাণ মানুষদের ওপর গোলাবর্ষণে নিহত হন পাঁচজন। নেজারিম করিডোরের কাছে সাহায্যের জন্য অপেক্ষা করা এক ব্যক্তিও হামলায় নিহত হন।
গাজার আল-তুফাহ এলাকার আল-জারকায় ড্রোন হামলায় দুইজনের মৃত্যু ও কয়েকজন আহত হন। একই দিনে সাবরা এলাকায় ড্রোন আঘাতে চারজন প্রাণ হারান। ওই এলাকার আরেকটি বাড়িতে হামলা চালালে শিশুসহ আটজনের মৃত্যু হয়।
শহরের উত্তর-পশ্চিমে আল-শান্তি এলাকায় এক পরিবারের বাড়িতে আঘাত হানলে মারা যান আরও চারজন। জাবালিয়ায় ড্রোন হামলায় নিহত হন চারজন। সাবরা এলাকার আল-ইস্তিজাবা মসজিদের পাশে বিমান হামলায় আরও তিনজনের মৃত্যু হয়। জাবালিয়ার আল-নাজলা এলাকায় সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে চালানো ড্রোন হামলায় দুজন নিহত হন।
শেখ রাদওয়ান এলাকায় একটি অ্যাপার্টমেন্টে হামলায় একজনের মৃত্যু হয় এবং কয়েকজন আহত হন। একই অঞ্চলের বারাকা শেখ রাদওয়ান এলাকায় বাস্তুচ্যুত মানুষের একটি তাবুতে গোলাবর্ষণে এক শিশু নিহত হয় এবং তার মা গুরুতর আহত হন।
রাফাহ শহরে খাদ্যের জন্য অপেক্ষমাণ মানুষের ভিড়ের ওপর বোমা বর্ষণ করলে নিহত হন আরও তিনজন। খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানান, এ ঘটনায় বহু মানুষ আহত হয়েছেন। ওয়াদি গাজা এলাকায় সাহায্যের অপেক্ষায় থাকা লোকজনের ওপর হামলায় প্রাণ হারান সাতজন, আহত হন অন্তত ১৮ জন। এ ছাড়া গাজার সাবরা ও জাইতুন এলাকায় অব্যাহত গোলাবর্ষণ ও ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক মুনির আল-বুরশ জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় অনাহার ও পুষ্টিহীনতায় আরও দুই ফিলিস্তিনি মারা গেছেন। ফলে ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে এখন পর্যন্ত এ ধরনের মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৭১ জনে, যাদের মধ্যে ১১২ জন শিশু।
অক্টোবর ২০২৩ থেকে চলমান সামরিক অভিযানে এ পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা ৬২ হাজার ১০০ জন ছাড়িয়েছে। হামলায় বিপর্যস্ত এ ভূখণ্ডে এখন দুর্ভিক্ষের মতো পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।
গত নভেম্বরে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োয়াভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক বিচার আদালতেও (আইসিজে) গণহত্যার অভিযোগে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে মামলা চলছে।
নর্থইস্ট নিউজের প্রতিবেদন অনুসারে, এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা কাঠমান্ডুর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের এই গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার সঙ্গে সকালে নাস্তা করেন। এই বৈঠক দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে। যার পর আরও একটি বৈঠক হয় বলে ধারণা করা হচ্ছে। যদিও তাদের আলোচনা
১৮ ঘণ্টা আগেগত বছর নভেম্বরে গাজায় ইসরায়েলি অভিযান নিয়ে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আইসিসি। এর জের ধরেই ওয়াশিংটন এ পদক্ষেপ নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
১ দিন আগেগবেষণায় বলা হয়েছে, আগামী ৫০ বছরের মধ্যে ওই ফল্টলাইনে ৮ মাত্রা বা তার বেশি শক্তির ভূমিকম্প হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ১৫ শতাংশ। এতে উপকূলীয় ভূমি সাড়ে ৬ ফুট পর্যন্ত ধসে যেতে পারে।
১ দিন আগেবাংলাদেশ দূতাবাস (লিবিয়া) বিভিন্ন ডিটেনশন সেন্টারে আটক বাংলাদেশি নাগরিকদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের লক্ষ্যে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ও আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার (আইওএম) সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
১ দিন আগে