ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমনপীড়নের অভিযোগে উত্তাল তুরস্কের রাজনীতি। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানী আঙ্কারায় প্রধান বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস পার্টির বিশাল সমাবেশে যোগ দেন লাখো মানুষ। সমাবেশে এরদোয়ান সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন বিরোধী নেতারা।
গতকাল রবিবার দেশটির রাজধানী আঙ্কারায় প্রধান বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস পার্টির বিশাল সমাবেশে যোগ দেন হাজার হাজার মানুষ। সমাবেশে এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি করেন বিরোধী নেতারা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, আঙ্কারার তানদোগান স্কয়ারে এক বিশাল সমাবেশ করে রিপাবলিকান পিপলস পার্টি- সিএইচপি। যেখানে সমবেত হন কয়েক লাখ মানুষ।
লাইভ ফুটেজে দেখা গেছে, জনতা তুরস্কের পতাকা এবং দলীয় ব্যানার উড়িয়ে প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের পদত্যাগের জন্য স্লোগান দিচ্ছে।
গত কয়েক মাসে সিএইচপি-র একাধিক মেয়র এবং শতাধিক পৌর কর্মচারীকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন ইস্তাম্বুলের মেয়র এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী একরেম ইমামোগলুও।
সিএইচপির দাবি, এসব গ্রেফতার এবং দুর্নীতির অভিযোগ মিথ্যা। বিরোধী দলকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিত অবৈধ অভিযান চালাচ্ছে সরকার। যা এরদোয়ানের আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করবে।
এদিনে আন্দোলনের মঞ্চে দাঁড়িয়ে দলীয় নেতা ওজগুর ওজেল বলেন, এই মামলাগুলো রাজনৈতিক। গ্রেফতার নেতারা নির্দোষ বলেও দাবি করেন তিনি।
তবে এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে এরদোয়ান সরকার। বলেছে, তুরস্কের বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন এবং তারা আইন অনুযায়ী কাজ করছে।
এদিকে, তুরস্কের কংগ্রেস বাতিল চেয়ে ২০২৩ সালে করা মামলার রায় হওয়ার কথা আজ। কংগ্রেস বাতিল হলে সিএইচপি’র নেতৃত্ব বদল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল, যা দলটিকে অভ্যন্তরীণ সংকটে ফেলবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
বিরোধী দলের ওপর সরকারের দমনপীড়নের অভিযোগে উত্তাল তুরস্কের রাজনীতি। রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানী আঙ্কারায় প্রধান বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস পার্টির বিশাল সমাবেশে যোগ দেন লাখো মানুষ। সমাবেশে এরদোয়ান সরকারের পদত্যাগ দাবি করেন বিরোধী নেতারা।
গতকাল রবিবার দেশটির রাজধানী আঙ্কারায় প্রধান বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস পার্টির বিশাল সমাবেশে যোগ দেন হাজার হাজার মানুষ। সমাবেশে এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি করেন বিরোধী নেতারা।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, আঙ্কারার তানদোগান স্কয়ারে এক বিশাল সমাবেশ করে রিপাবলিকান পিপলস পার্টি- সিএইচপি। যেখানে সমবেত হন কয়েক লাখ মানুষ।
লাইভ ফুটেজে দেখা গেছে, জনতা তুরস্কের পতাকা এবং দলীয় ব্যানার উড়িয়ে প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের পদত্যাগের জন্য স্লোগান দিচ্ছে।
গত কয়েক মাসে সিএইচপি-র একাধিক মেয়র এবং শতাধিক পৌর কর্মচারীকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন ইস্তাম্বুলের মেয়র এবং বর্তমান প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের মূল প্রতিদ্বন্দ্বী একরেম ইমামোগলুও।
সিএইচপির দাবি, এসব গ্রেফতার এবং দুর্নীতির অভিযোগ মিথ্যা। বিরোধী দলকে দুর্বল করতেই পরিকল্পিত অবৈধ অভিযান চালাচ্ছে সরকার। যা এরদোয়ানের আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করবে।
এদিনে আন্দোলনের মঞ্চে দাঁড়িয়ে দলীয় নেতা ওজগুর ওজেল বলেন, এই মামলাগুলো রাজনৈতিক। গ্রেফতার নেতারা নির্দোষ বলেও দাবি করেন তিনি।
তবে এমন অভিযোগ অস্বীকার করেছে এরদোয়ান সরকার। বলেছে, তুরস্কের বিচার ব্যবস্থা স্বাধীন এবং তারা আইন অনুযায়ী কাজ করছে।
এদিকে, তুরস্কের কংগ্রেস বাতিল চেয়ে ২০২৩ সালে করা মামলার রায় হওয়ার কথা আজ। কংগ্রেস বাতিল হলে সিএইচপি’র নেতৃত্ব বদল হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল, যা দলটিকে অভ্যন্তরীণ সংকটে ফেলবে বলে মনে করছে বিশেষজ্ঞরা।
প্রেসিডেন্ট বলেন, "সংবিধান কার্যকর আছে, সংসদীয় ব্যবস্থা কার্যকর এবং ফেডারেল গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র এখনও বিদ্যমান। ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন পরিচালনা করে জনগণের কাছে আরও দক্ষ গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে।"
১ দিন আগে