
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার পর চার দেশের মধ্যস্থতায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছিল ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। তবে সে যুদ্ধবিরতি ভেঙেই চলেছে ইসরায়েল। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ১০ দিনে ইসরায়েল অন্তত ৮০ বার তা ভঙ্গ করেছে, যে সময়ে গাজার অন্তত ৯৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
মিডল ইস্ট মনিটরের খবরে বলা হয়েছে, গাজা প্রশাসন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের এ অভিযোগ করেছে। তারা বলছে, ৯৭ জনকে হত্যার পাশাপাশি এ সময়ের মধ্যে অন্তত ২৩০ জনকে আহত করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
টেলিগ্রামে শেয়ার করা এক বার্তা গাজার জনসংযোগ কার্যালয় জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ও আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের নিয়মের ‘স্পষ্ট ও ঘোরতর লঙ্ঘন’ হিসেবে ঘটনাটিকে নিন্দা জানিয়েছে তারা। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কোনো ব্যতিক্রম ছাড়াই গাজা উপত্যকার সব গভর্নরেটে এ হামলার ঘটনাগুলো রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেড রোববার এক বিবৃতিতে গাজা উপত্যকার সব এলাকায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়ে তাদের ‘পূর্ণ অঙ্গীকার’ পুনর্ব্যক্ত করেছে। তারা রাফায় সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ঘটনার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা বা তথ্য থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
আল-ক্বাসাম ব্রিগেড বলেছে, আমরা জোর দিয়ে জানাতে চাই— যা কিছু চুক্তি হয়েছে, বিশেষ করে গাজা উপত্যকার সব এলাকায় যুদ্ধবিরতি আমরা পূর্ণ বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ।
রাফাহ এলাকায় সংঘর্ষের বিষয়ে তাদের কোনো তথ্য নে জানিয়ে বিকবৃতিতে বলা হয়েছে, অঞ্চলটি সম্পূর্ণভাবে ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে। রাফাহ ও আশপাশের এলাকাগুলো দখলদার বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত। এ বছরের মার্চে সেখানে ফের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানে থাকা আমাদের ইউনিটগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। তারা শহিদ হয়েছেন, নাকি এখনো জীবিত আছেন— সে বিষয়ে আমাদের কোনো তথ্য নেই।
হামাস বলছে, আমরা ওই এলাকাগুলোর কোনো ঘটনার সঙ্গে জড়িত নই এবং যদি সেখানে আমাদের কেউ জীবিত থাকেনও, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব নয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর (আইওএফ) সাম্প্রতিক মৃত্যুর ঘটনায় হামাসের নেতৃত্ব দায়ী নয় বলে তিনি মনে করেন। হামাস যুদ্ধবিরতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, এ হামলার পেছনে হামাসের কিছু ‘বিদ্রোহী সদস্য’ জড়িত থাকতে পারে।
রোববার এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘যেভাবেই হোক না কেন, বিষয়টি যথাযথভাবে সামলানো হবে। কঠোরভাবে, তবে সঠিকভাবে।’
ট্রাম্প আশা প্রকাশ করেন, গাজায় বর্তমান যুদ্ধবিরতি টিকে থাকবে। তিনি বলেন, ওয়াশিংটন স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর এবং হামাসের সঙ্গে পরিস্থিতি খুব শান্তিপূর্ণ থাকবে।

দীর্ঘ জল্পনা-কল্পনার পর চার দেশের মধ্যস্থতায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রস্তাবিত যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছিল ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠন হামাস। তবে সে যুদ্ধবিরতি ভেঙেই চলেছে ইসরায়েল। যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ১০ দিনে ইসরায়েল অন্তত ৮০ বার তা ভঙ্গ করেছে, যে সময়ে গাজার অন্তত ৯৭ জন প্রাণ হারিয়েছেন।
মিডল ইস্ট মনিটরের খবরে বলা হয়েছে, গাজা প্রশাসন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গের এ অভিযোগ করেছে। তারা বলছে, ৯৭ জনকে হত্যার পাশাপাশি এ সময়ের মধ্যে অন্তত ২৩০ জনকে আহত করেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
টেলিগ্রামে শেয়ার করা এক বার্তা গাজার জনসংযোগ কার্যালয় জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির সিদ্ধান্ত ও আন্তর্জাতিক মানবিক আইনের নিয়মের ‘স্পষ্ট ও ঘোরতর লঙ্ঘন’ হিসেবে ঘটনাটিকে নিন্দা জানিয়েছে তারা। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, কোনো ব্যতিক্রম ছাড়াই গাজা উপত্যকার সব গভর্নরেটে এ হামলার ঘটনাগুলো রেকর্ড করা হয়েছে।
এদিকে হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জুদ্দিন আল-ক্বাসাম ব্রিগেড রোববার এক বিবৃতিতে গাজা উপত্যকার সব এলাকায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়ে তাদের ‘পূর্ণ অঙ্গীকার’ পুনর্ব্যক্ত করেছে। তারা রাফায় সাম্প্রতিক ঘটে যাওয়া ঘটনার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা বা তথ্য থাকার কথা অস্বীকার করেছে।
আল-ক্বাসাম ব্রিগেড বলেছে, আমরা জোর দিয়ে জানাতে চাই— যা কিছু চুক্তি হয়েছে, বিশেষ করে গাজা উপত্যকার সব এলাকায় যুদ্ধবিরতি আমরা পূর্ণ বাস্তবায়নে অঙ্গীকারবদ্ধ।
রাফাহ এলাকায় সংঘর্ষের বিষয়ে তাদের কোনো তথ্য নে জানিয়ে বিকবৃতিতে বলা হয়েছে, অঞ্চলটি সম্পূর্ণভাবে ইসরায়েলের নিয়ন্ত্রণে। রাফাহ ও আশপাশের এলাকাগুলো দখলদার বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকা ‘রেড জোন’ হিসেবে চিহ্নিত। এ বছরের মার্চে সেখানে ফের যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানে থাকা আমাদের ইউনিটগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। তারা শহিদ হয়েছেন, নাকি এখনো জীবিত আছেন— সে বিষয়ে আমাদের কোনো তথ্য নেই।
হামাস বলছে, আমরা ওই এলাকাগুলোর কোনো ঘটনার সঙ্গে জড়িত নই এবং যদি সেখানে আমাদের কেউ জীবিত থাকেনও, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ সম্ভব নয়।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, গাজার দক্ষিণাঞ্চলে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনীর (আইওএফ) সাম্প্রতিক মৃত্যুর ঘটনায় হামাসের নেতৃত্ব দায়ী নয় বলে তিনি মনে করেন। হামাস যুদ্ধবিরতির প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, এ হামলার পেছনে হামাসের কিছু ‘বিদ্রোহী সদস্য’ জড়িত থাকতে পারে।
রোববার এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘যেভাবেই হোক না কেন, বিষয়টি যথাযথভাবে সামলানো হবে। কঠোরভাবে, তবে সঠিকভাবে।’
ট্রাম্প আশা প্রকাশ করেন, গাজায় বর্তমান যুদ্ধবিরতি টিকে থাকবে। তিনি বলেন, ওয়াশিংটন স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে বদ্ধপরিকর এবং হামাসের সঙ্গে পরিস্থিতি খুব শান্তিপূর্ণ থাকবে।

বিবিসি ও সিএনএনের খবরে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় শুক্রবার হোয়াইট হাউজে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ বিষয়ে কথা বলেন ট্রাম্প। এ সময় তিনি জানান, হাঙ্গেরিই ইউরোপের একমাত্র দেশ, যারা কি না রাশিয়ার কাছ থেকে তেল কিনতে পারবে এবং এর জন্য তাদের কোনো ‘শাস্তি’র মুখোমুখি হতে হবে না।
১ দিন আগে
এক বিবৃতিতে চিনার কোর জানিয়েছে, সতর্ক সেনারা সীমান্তের কাছে সন্দেহজনক ঘোরাফেরা শনাক্ত করে। এ সময় সেনারা অনুপ্রবেশকারীদের চ্যালেঞ্জ করলে তারা নির্বিচারে গুলি ছুড়তে শুরু করে। প্রাণ বাঁচাতে সেনারাও পালটা গুলি করতে বাধ্য হয়।
১ দিন আগে
আমেরিকান, সাউথওয়েস্ট ও ডেলটার মতো বড় বিমান সংস্থাগুলো ফ্লাইট বাতিল করতে বাধ্য হচ্ছে। এসব এয়ারলাইন্স বিবৃতিতে বলেছে, তারা যাত্রীদের অসুবিধার কারণে অর্থ ফেরত ও বিনা মূল্যে ফ্লাইট বদলের সুযোগ দিচ্ছে।
১ দিন আগে
ইস্তাম্বুলের প্রসিকিউটর অফিস গ্রেপ্তারি পরোয়ানাভুক্ত ৩৭ জনের সবার নাম প্রকাশ করেনি। তবে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কাৎজ, জাতীয় নিরাপত্তামন্ত্রী ইতামার বেন-গভির ও সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামিরও গ্রেপ্তারি পরোয়ানার তালিকাভুক্ত ৩৭ জনের মধ্যে রয়েছেন।
১ দিন আগে