
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি সেনাদের অভিযান তীব্র হচ্ছে। শনিবারের হামলায় ১৫ তলা সুসি টাওয়ার ধ্বংস করা হয়েছে। এতে আরও ৬৭ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৬৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন এক লাখ ৬২ হাজারের বেশি। জাতিসংঘ যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেও ইসরায়েল অভিযান চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
আল জাজিরা জানিয়েছে শনিবার গাজাজুড়ে বোমা বর্ষণ চালিয়ে ইসরায়েলি বাহিনী ধ্বংস করেছে ১৫ তলা সুসি টাওয়ার। সেনারা দাবি করেছে, ভবনটি হামাস নজরদারির কাজে ব্যবহার করত। তবে কোনো প্রমাণ দেখানো হয়নি এবং হামাসও অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
টাওয়ারটির পাশেই রয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা ইউএনআরডাব্লিউএর কার্যালয়।
তেলআবিবের পক্ষ থেকে বারবার বাসিন্দাদের এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও যথেষ্ট সময় না দিয়েই বোমা ফেলা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিমান হামলার পাশাপাশি দেইর আল বালাহ, খান ইউনিসসহ বিভিন্ন এলাকায় স্থল অভিযানে তাণ্ডব চালাচ্ছে পদাতিক বাহিনী।
গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েল–হামাস যুদ্ধের পর থেকে এখন পর্যন্ত উপত্যকায় ৬৪ হাজার ৪৩৫ জন নিহত এবং এক লাখ ৬২ হাজার ৩৬৭ জন আহত হয়েছেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও অসংখ্য মানুষ চাপা পড়ে আছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
শনিবার ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কাৎজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স–এ একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। সেখানে গাজা সিটির একটি উঁচু ভবন ধসে পড়ার দৃশ্য দেখা যায়। ভিডিওর ক্যাপশনে তিনি লেখেন, “আমরা চালিয়ে যাচ্ছি।”
ক্রমবর্ধমান এ সহিংসতায় জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো পরিস্থিতিকে মানবিক বিপর্যয় হিসেবে আখ্যা দিয়ে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও মানবিক করিডোর খোলার আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু ইসরাইল স্পষ্ট জানিয়েছে, গাজা সিটিতে তাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি সেনাদের অভিযান তীব্র হচ্ছে। শনিবারের হামলায় ১৫ তলা সুসি টাওয়ার ধ্বংস করা হয়েছে। এতে আরও ৬৭ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ৬৪ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন এক লাখ ৬২ হাজারের বেশি। জাতিসংঘ যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানালেও ইসরায়েল অভিযান চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।
আল জাজিরা জানিয়েছে শনিবার গাজাজুড়ে বোমা বর্ষণ চালিয়ে ইসরায়েলি বাহিনী ধ্বংস করেছে ১৫ তলা সুসি টাওয়ার। সেনারা দাবি করেছে, ভবনটি হামাস নজরদারির কাজে ব্যবহার করত। তবে কোনো প্রমাণ দেখানো হয়নি এবং হামাসও অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
টাওয়ারটির পাশেই রয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থী সংস্থা ইউএনআরডাব্লিউএর কার্যালয়।
তেলআবিবের পক্ষ থেকে বারবার বাসিন্দাদের এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও যথেষ্ট সময় না দিয়েই বোমা ফেলা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বিমান হামলার পাশাপাশি দেইর আল বালাহ, খান ইউনিসসহ বিভিন্ন এলাকায় স্থল অভিযানে তাণ্ডব চালাচ্ছে পদাতিক বাহিনী।
গাজার স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েল–হামাস যুদ্ধের পর থেকে এখন পর্যন্ত উপত্যকায় ৬৪ হাজার ৪৩৫ জন নিহত এবং এক লাখ ৬২ হাজার ৩৬৭ জন আহত হয়েছেন। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও অসংখ্য মানুষ চাপা পড়ে আছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
শনিবার ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরাইল কাৎজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স–এ একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। সেখানে গাজা সিটির একটি উঁচু ভবন ধসে পড়ার দৃশ্য দেখা যায়। ভিডিওর ক্যাপশনে তিনি লেখেন, “আমরা চালিয়ে যাচ্ছি।”
ক্রমবর্ধমান এ সহিংসতায় জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলো পরিস্থিতিকে মানবিক বিপর্যয় হিসেবে আখ্যা দিয়ে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি ও মানবিক করিডোর খোলার আহ্বান জানিয়েছে। কিন্তু ইসরাইল স্পষ্ট জানিয়েছে, গাজা সিটিতে তাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধসহ সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্বেষ চলছে, তা গভীর উদ্বেগের বিষয়। আমরা ময়মনসিংহে এক হিন্দু যুবকের সাম্প্রতিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই এবং এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার প্রত্যাশা করি।’
২ দিন আগে
বহুল আলোচিত রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ তহবিল ১এমডিবি কেলেঙ্কারি–সংক্রান্ত আরও একটি দুর্নীতির মামলায় মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ৭২ বছর বয়সী নাজিব রাজাককে দোষী সাব্যস্ত করেছেন আদালত। শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) কুয়ালালামপুর হাইকোর্ট এ রায় দেন।
২ দিন আগে
২০২৪ সালের নভেম্বরের যুদ্ধবিরতি চুক্তির মাধ্যমে ইসরাইল ও ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর মধ্যে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সংঘাতের অবসান হওয়ার কথা থাকলেও, ইসরাইল লেবাননে হামলা অব্যাহত রেখেছে এবং কৌশলগত বলে বিবেচিত পাঁচটি এলাকায় সেনা মোতায়েন রেখেছে।
২ দিন আগে
দীর্ঘ দিন ধরেই জেলেনস্কিকে ‘অবৈধ’ দাবি করে আসছে রাশিয়া। দেশটি বলছে, বর্তমানে ইউক্রেনের আইনি ক্ষমতা দেশটির পার্লামেন্টের হাতে রয়েছে। ফলে ‘অবৈধভাবে’ ক্ষমতায় থাকা জেলেনস্কিই শান্তি চুক্তিতে পৌঁছানোর পথে ‘বড় বাধা’ বলে মনে করছে মস্কো।
২ দিন আগে