বার্তাকক্ষ, রাজনীতি ডট কম
বাংলাদেশ ইস্যু নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) রাজনীতি করছে বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে বিজেপি উত্তেজনা ছড়াচ্ছে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি এ কথা বলেন।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বলেন, এগুলো করা উচিত নয়। তাদের তো নিজেদের সরকার দেশ চালাচ্ছে। তারা তো তাদের কাছেই জেনে নেওয়া উচিত, কোনোটা করা উচিত আর কোনোটা নয়। বিরোধীদল (তৃণমূল) হিসেবে এখানে আমরা দায়িত্ববোধের পরিচয় দিচ্ছি। ওদের (বিজেপি) বলুন আইনটা নিজেদের হাতে না নিয়ে ভারত সরকারকে পালন করতে। পাশাপাশি তিনি ফেক নিউজ এবং ফেক ভিডিওর কারণে উত্তেজনা ছড়াচ্ছে বলে, ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মমতা।
মমতা আরও বলেন, আপনারা বাংলাদেশ নিয়ে বারবার কেন আমাকে জিজ্ঞেস করেন? আমার যা বলার আমি তো বিধানসভায় বলে দিয়েছি। এরপরই তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় যারা ফিরে আসতে চাইছে তাদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হোক। আমি তো শুনেছি ভিসা আরও বাড়ানো হচ্ছে, যাতে ওখান থেকে বেশি বেশি লোক আসতে পারে। তা আমাদের লোক (ভারতীয়) ফিরে আসুক, যারা আসতে চাইছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইস্যু নিয়ে আমাকে বারবার প্রশ্ন করবেন না। এটা ভারত সরকারের ব্যাপার। কেউ কেউ এটাকে মিসলিড করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু একটা বিষয়ে আমি আমাদের রাজ্যের সংখ্যালঘুদের অ্যাপ্রিসিয়েট করব। আমাদের পশ্চিমবঙ্গের সব ইমামদের অ্যাসোসিয়েশন একসাথে প্রতিবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশের হিন্দু সংখ্যালঘুদের নির্যাতন নিয়ে। বাংলাদেশে মাইনোরিটিদের ওপর যে অত্যাচার হচ্ছে। আমরাও তার নিন্দা করি। আমরাও তাদের নিরাপত্তার দাবি জানাচ্ছি। আমরাও সরকারের পক্ষ থেকে সেখানকার সংখ্যালঘুদের সবার নিরাপত্তার দাবি জানাচ্ছি।
এরপরই মমতা বলেন, আমরা চাই ‘গভর্নমেন্ট অব ইন্ডিয়া মাস্ট অ্যাক্ট’, তবে ‘অ্যাক্ট’ মানে কি অ্যাকশন নেওয়ার কথা বলতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী? মমতা বলেছেন, ‘অ্যাক্ট’ মানে কি মানুষকে নিরাপত্তা দিক। যেসব ভারতীয়রা ফিরতে চায় তাদের ব্যবস্থা করে দিক কেন্দ্রীয় সরকার।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সীমান্ত দিয়ে অনেকেই চলে আসছে বলে আমি শুনেছি। সেখানে বিএসএফ কোথাও আটকাচ্ছে কোথাও আটকাচ্ছে না। কোথাও তো ইন্দো-বাংলাদেশ বর্ডার বন্ধ করার কথা বলা হয়নি। বন্ধ করলে সেই ইনস্ট্রাকশন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছেও থাকতো। আমাদের কাছে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা নেই। কাজের সম্পূর্ণ ভারত সরকারের বিষয়, আমরা শুধু চাই তারা (কেন্দ্র সরকার) মাইনরটিদের রক্ষা করুক।
বাংলাদেশ ইস্যু নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) রাজনীতি করছে বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) পশ্চিমবঙ্গের সীমান্তে বিজেপি উত্তেজনা ছড়াচ্ছে? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নে তিনি এ কথা বলেন।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বলেন, এগুলো করা উচিত নয়। তাদের তো নিজেদের সরকার দেশ চালাচ্ছে। তারা তো তাদের কাছেই জেনে নেওয়া উচিত, কোনোটা করা উচিত আর কোনোটা নয়। বিরোধীদল (তৃণমূল) হিসেবে এখানে আমরা দায়িত্ববোধের পরিচয় দিচ্ছি। ওদের (বিজেপি) বলুন আইনটা নিজেদের হাতে না নিয়ে ভারত সরকারকে পালন করতে। পাশাপাশি তিনি ফেক নিউজ এবং ফেক ভিডিওর কারণে উত্তেজনা ছড়াচ্ছে বলে, ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মমতা।
মমতা আরও বলেন, আপনারা বাংলাদেশ নিয়ে বারবার কেন আমাকে জিজ্ঞেস করেন? আমার যা বলার আমি তো বিধানসভায় বলে দিয়েছি। এরপরই তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় যারা ফিরে আসতে চাইছে তাদের ফিরিয়ে আনার ব্যবস্থা করা হোক। আমি তো শুনেছি ভিসা আরও বাড়ানো হচ্ছে, যাতে ওখান থেকে বেশি বেশি লোক আসতে পারে। তা আমাদের লোক (ভারতীয়) ফিরে আসুক, যারা আসতে চাইছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ইস্যু নিয়ে আমাকে বারবার প্রশ্ন করবেন না। এটা ভারত সরকারের ব্যাপার। কেউ কেউ এটাকে মিসলিড করে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু একটা বিষয়ে আমি আমাদের রাজ্যের সংখ্যালঘুদের অ্যাপ্রিসিয়েট করব। আমাদের পশ্চিমবঙ্গের সব ইমামদের অ্যাসোসিয়েশন একসাথে প্রতিবাদ জানিয়েছে, বাংলাদেশের হিন্দু সংখ্যালঘুদের নির্যাতন নিয়ে। বাংলাদেশে মাইনোরিটিদের ওপর যে অত্যাচার হচ্ছে। আমরাও তার নিন্দা করি। আমরাও তাদের নিরাপত্তার দাবি জানাচ্ছি। আমরাও সরকারের পক্ষ থেকে সেখানকার সংখ্যালঘুদের সবার নিরাপত্তার দাবি জানাচ্ছি।
এরপরই মমতা বলেন, আমরা চাই ‘গভর্নমেন্ট অব ইন্ডিয়া মাস্ট অ্যাক্ট’, তবে ‘অ্যাক্ট’ মানে কি অ্যাকশন নেওয়ার কথা বলতে চাইছেন মুখ্যমন্ত্রী? মমতা বলেছেন, ‘অ্যাক্ট’ মানে কি মানুষকে নিরাপত্তা দিক। যেসব ভারতীয়রা ফিরতে চায় তাদের ব্যবস্থা করে দিক কেন্দ্রীয় সরকার।
মুখ্যমন্ত্রী বলেন, সীমান্ত দিয়ে অনেকেই চলে আসছে বলে আমি শুনেছি। সেখানে বিএসএফ কোথাও আটকাচ্ছে কোথাও আটকাচ্ছে না। কোথাও তো ইন্দো-বাংলাদেশ বর্ডার বন্ধ করার কথা বলা হয়নি। বন্ধ করলে সেই ইনস্ট্রাকশন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছেও থাকতো। আমাদের কাছে এ ধরনের কোনো নির্দেশনা নেই। কাজের সম্পূর্ণ ভারত সরকারের বিষয়, আমরা শুধু চাই তারা (কেন্দ্র সরকার) মাইনরটিদের রক্ষা করুক।
বেসামরিক জনগণের ওপর আফগান বাহিনীর গুলিবর্ষণ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন। পাকিস্তানের সাহসী বাহিনী দ্রুত ও কার্যকর জবাব দিয়েছে। কোনো উসকানি সহ্য করা হবে না।
১৪ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বাহিনীর গত ২ বছরের অভিযানে গাজার ৯০ শতাংশ ভবন সম্পূর্ণ ধ্বস হয়ে গেছে। বাকি ১০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত। ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর একটি বড় অংশই ঘরবাড়ি।
১৫ ঘণ্টা আগেবিবিসি জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়রা জানান, হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে বহু নারী ও শিশু অবস্থান করছিলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেমুতাকি বলেন, এত আন্তরিক অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি আশাবাদী, ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে। আমরা নতুন কূটনীতিক পাঠাব এবং আশা করি আপনাদের কেউ কেউও কাবুল সফরে যাবেন। দিল্লিতে যেভাবে আমাকে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে, তাতে আমি ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সম্ভাবনা দেখছি।
১ দিন আগে