ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ভিসার দাবিতে বিক্ষোভ ও হুমকির জেরে ২০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি নাগরিকের পাসপোর্ট ফেরত দিয়েছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন। সেই সঙ্গে আপৎকালীন ও চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া আপাতত বাংলাদেশি নাগরিকদের ভিসা দেওয়া হবে না বলেও জানিয়েছে ভারত। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সর্বশেষ খবর অনুযায়ী- ২০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশির পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া হয়েছে। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন অভিমূখে ব্যাপক বিক্ষোভ ও হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বেশ কয়েকটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, বর্তমানে শুধু সীমিত সংখ্যক জরুরি ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া করা হচ্ছে। অবশ্য এর মধ্যে কিছু ব্যতিক্রম ভিসা আবেদনও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যেমন- মেডিকেল ইমার্জেন্সি, স্টুডেন্ট ভিসা ও তৃতীয় দেশে ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় ডাবল-এনট্রি ভিসা।
এর আগে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিক্ষোভের জেরে ভিসা পরিষেবা স্থগিত করা হয়েছিল। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের এই ঘটনা দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়িয়ে তোলে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলো একপ্রকার বন্ধই করে দেওয়া হয়েছে। আর এ কারণে হতাশাগ্রস্ত আবেদনকারীদের অনেকেই ব্যাপকভাবে হাইকমিশনে ই-মেইল করছেন, এমনকি কিছু ইমেইলে ভাঙচুরের হুমকিও রয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, যেহেতু বাংলাদেশে কূটনৈতিক মিশনের ঘাটতি রয়েছে, তাই বাংলাদেশিরা প্রায়ই অন্যান্য দেশের ভিসা পেতে ভারতের ওপর নির্ভর করেন। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোর। এছাড়া দুর্গাপূজা ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে ভিসা আবেদনের হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
ভারতীয় এই সংবাদমাধ্যম বলছে, উভয় দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার কারণে হাইকমিশন সতর্কতা অবলম্বন করছে। এছাড়া অস্থায়ী ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রেও অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছ। কারণ চিকিৎসার প্রয়োজন না হলেও অন্য উদ্দেশ্যে ভারতে মেডিকেল ভিসায় ভ্রমণের মতো ভিসার বেশ কিছু অপব্যবহারের ঘটনা সামনে এসেছে।
এদিকে উভয় দেশের সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে বলেও ভারতীয় এই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভারতে বিদেশি পর্যটক ও দর্শনার্থীদের ভ্রমণে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে বাংলাদেশ। শুধুমাত্র ২০২৩ সালে প্রায় ১৬ লাখ বাংলাদেশি নাগরিকের ভিসা ইস্যু করেছিল ভারত, যার মধ্যে প্রায় সাড়ে চার লাখ ভিসা ইস্যু করা হয়েছিল চিকিৎসার উদ্দেশ্যে। তবে হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে ভারতীয় ভিসা প্রদান কঠোরভাবে সীমাবদ্ধ রয়েছে।
ভিসার দাবিতে বিক্ষোভ ও হুমকির জেরে ২০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশি নাগরিকের পাসপোর্ট ফেরত দিয়েছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন। সেই সঙ্গে আপৎকালীন ও চিকিৎসার প্রয়োজন ছাড়া আপাতত বাংলাদেশি নাগরিকদের ভিসা দেওয়া হবে না বলেও জানিয়েছে ভারত। সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সর্বশেষ খবর অনুযায়ী- ২০ হাজারেরও বেশি বাংলাদেশির পাসপোর্ট ফেরত দেওয়া হয়েছে। ঢাকায় ভারতীয় হাইকমিশন অভিমূখে ব্যাপক বিক্ষোভ ও হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
বেশ কয়েকটি সূত্র নিশ্চিত করেছে, বর্তমানে শুধু সীমিত সংখ্যক জরুরি ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া করা হচ্ছে। অবশ্য এর মধ্যে কিছু ব্যতিক্রম ভিসা আবেদনও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে, যেমন- মেডিকেল ইমার্জেন্সি, স্টুডেন্ট ভিসা ও তৃতীয় দেশে ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় ডাবল-এনট্রি ভিসা।
এর আগে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিক্ষোভের জেরে ভিসা পরিষেবা স্থগিত করা হয়েছিল। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের এই ঘটনা দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা বাড়িয়ে তোলে।
টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, বাংলাদেশে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলো একপ্রকার বন্ধই করে দেওয়া হয়েছে। আর এ কারণে হতাশাগ্রস্ত আবেদনকারীদের অনেকেই ব্যাপকভাবে হাইকমিশনে ই-মেইল করছেন, এমনকি কিছু ইমেইলে ভাঙচুরের হুমকিও রয়েছে।
প্রতিবেদন অনুসারে, যেহেতু বাংলাদেশে কূটনৈতিক মিশনের ঘাটতি রয়েছে, তাই বাংলাদেশিরা প্রায়ই অন্যান্য দেশের ভিসা পেতে ভারতের ওপর নির্ভর করেন। বিশেষ করে ইউরোপের দেশগুলোর। এছাড়া দুর্গাপূজা ঘনিয়ে আসার সঙ্গে সঙ্গে ভিসা আবেদনের হারও উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।
ভারতীয় এই সংবাদমাধ্যম বলছে, উভয় দেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান উত্তেজনার কারণে হাইকমিশন সতর্কতা অবলম্বন করছে। এছাড়া অস্থায়ী ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রেও অত্যন্ত সতর্কতা অবলম্বন করা হচ্ছ। কারণ চিকিৎসার প্রয়োজন না হলেও অন্য উদ্দেশ্যে ভারতে মেডিকেল ভিসায় ভ্রমণের মতো ভিসার বেশ কিছু অপব্যবহারের ঘটনা সামনে এসেছে।
এদিকে উভয় দেশের সরকার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার চেষ্টা করছে বলেও ভারতীয় এই সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।
ভারতে বিদেশি পর্যটক ও দর্শনার্থীদের ভ্রমণে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখে বাংলাদেশ। শুধুমাত্র ২০২৩ সালে প্রায় ১৬ লাখ বাংলাদেশি নাগরিকের ভিসা ইস্যু করেছিল ভারত, যার মধ্যে প্রায় সাড়ে চার লাখ ভিসা ইস্যু করা হয়েছিল চিকিৎসার উদ্দেশ্যে। তবে হাসিনা সরকারের পতনের পর গত ৫ আগস্ট থেকে বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে ভারতীয় ভিসা প্রদান কঠোরভাবে সীমাবদ্ধ রয়েছে।
বেসামরিক জনগণের ওপর আফগান বাহিনীর গুলিবর্ষণ আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন। পাকিস্তানের সাহসী বাহিনী দ্রুত ও কার্যকর জবাব দিয়েছে। কোনো উসকানি সহ্য করা হবে না।
২১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বাহিনীর গত ২ বছরের অভিযানে গাজার ৯০ শতাংশ ভবন সম্পূর্ণ ধ্বস হয়ে গেছে। বাকি ১০ শতাংশ ভবন ক্ষতিগ্রস্ত। ধ্বংস ও ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর একটি বড় অংশই ঘরবাড়ি।
১ দিন আগেবিবিসি জানিয়েছে, নিহতদের মরদেহ এখনো উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়রা জানান, হামলার সময় আশ্রয়কেন্দ্রে বহু নারী ও শিশু অবস্থান করছিলেন।
১ দিন আগেমুতাকি বলেন, এত আন্তরিক অভ্যর্থনার জন্য আমি কৃতজ্ঞ। আমি আশাবাদী, ভারত-আফগানিস্তান সম্পর্ক আরও এগিয়ে যাবে। আমরা নতুন কূটনীতিক পাঠাব এবং আশা করি আপনাদের কেউ কেউও কাবুল সফরে যাবেন। দিল্লিতে যেভাবে আমাকে অভ্যর্থনা জানানো হয়েছে, তাতে আমি ভবিষ্যতে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সম্ভাবনা দেখছি।
১ দিন আগে