ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
গাজার জন্য ত্রাণ নিয়ে যাওয়া নৌবহর 'গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা'-তে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানের প্রতিবাদে ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তীব্র বিক্ষোভ ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। নৌবহরে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান ও চার শতাধিক অংশগ্রহণণকারীকে আটকের ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছে ইউরোপ।
ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসে।
এদিনে স্পেনের বিক্ষোভকারীরা বার্সেলোনার বিভিন্ন দোকান ও রেস্তোরাঁর জানালা ভাঙচুর করেন ও ইসরায়েল বিরোধী স্লোগান লিখে দেন।
ইতালিতে শিক্ষার্থীরা মিলানের স্টাতালে ও রোমের লা সাপিয়েঞ্জাসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় দখল করে বিক্ষোভ করেন। বলোনিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে গাড়ির টায়ার ফেলে পথ অবরোধ করা হয়। তুরিনে শত শত মানুষ শহরের রোড অবরোধ করে রাখেন।
অন্যদিকে, ইতালির রোমে চিকিৎসক, নার্স, ফার্মাসিস্টসহ স্বাস্থ্যকর্মীরা একটি ফ্ল্যাশ মব আয়োজন করেন। তারা টর্চলাইট ও মোবাইলের আলো জ্বেলে গাজায় নিহত এক হাজার ৬৭৭ জন স্বাস্থ্যকর্মীর নাম পড়ে শোনান। এছাড়া, গাজামুখী ত্রাণবাহী নৌবহরের সমর্থনে ইতালির ট্রেড ইউনিয়নগুলো সারাদেশে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। এর অংশ হিসেবে মিছিল বা সমাবেশ হওয়ার কথা রয়েছে।
তবে ইতালির প্রতিরক্ষামন্ত্রী এসব বিক্ষোভের সমালোচনা করেছেন। সেই সঙ্গে সুমুদ ফ্লোটিলার সমালোচনা করেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি
এছাড়া আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিন, ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস, জার্মানির রাজধানী বার্লিন ও সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় হাজারো বিক্ষোভকারী সড়কে নেমে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তাছাড়া আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আয়ার্স, মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটি ও পাকিস্তানের করাচিতেও বিক্ষোভ হয়েছে।
এদিকে, তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসরায়েলি দূতাবাসের সামনে জড়ো হন সাধারণ জনগণ। সেসময় তারা প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ‘ইসরায়েল গাজাকে নয়, মানবতাকেই হত্যা করছে। নীরব থেকো না, বসে থেকো না, উঠে দাঁড়াও- ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
বুধবার (১ অক্টোবর) থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সুমুদ ফ্লোটিলার প্রায় ৪৪টি নৌযানের মধ্যে ৪৩টি আটক করেছে এবং প্রায় ৫০০ কর্মীকে আটক করেছে, যাদের মধ্যে রয়েছেন জলবায়ু আন্দোলনকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ, বার্সেলোনার সাবেক মেয়র আডা কোলাউ, ইউরোপীয় সংসদ সদস্য রিমা হাসান ও পাকিস্তান জামায়াত-ই-ইসলামীর সাবেক সিনেটর মুস্তাক আহমদ খান।
আটককৃতদের ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সেখান থেকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।
গাজার জন্য ত্রাণ নিয়ে যাওয়া নৌবহর 'গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা'-তে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানের প্রতিবাদে ইউরোপসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তীব্র বিক্ষোভ ও উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। নৌবহরে ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযান ও চার শতাধিক অংশগ্রহণণকারীকে আটকের ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছে ইউরোপ।
ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের প্রতিবাদে বৃহস্পতিবার ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসে।
এদিনে স্পেনের বিক্ষোভকারীরা বার্সেলোনার বিভিন্ন দোকান ও রেস্তোরাঁর জানালা ভাঙচুর করেন ও ইসরায়েল বিরোধী স্লোগান লিখে দেন।
ইতালিতে শিক্ষার্থীরা মিলানের স্টাতালে ও রোমের লা সাপিয়েঞ্জাসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় দখল করে বিক্ষোভ করেন। বলোনিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে গাড়ির টায়ার ফেলে পথ অবরোধ করা হয়। তুরিনে শত শত মানুষ শহরের রোড অবরোধ করে রাখেন।
অন্যদিকে, ইতালির রোমে চিকিৎসক, নার্স, ফার্মাসিস্টসহ স্বাস্থ্যকর্মীরা একটি ফ্ল্যাশ মব আয়োজন করেন। তারা টর্চলাইট ও মোবাইলের আলো জ্বেলে গাজায় নিহত এক হাজার ৬৭৭ জন স্বাস্থ্যকর্মীর নাম পড়ে শোনান। এছাড়া, গাজামুখী ত্রাণবাহী নৌবহরের সমর্থনে ইতালির ট্রেড ইউনিয়নগুলো সারাদেশে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। এর অংশ হিসেবে মিছিল বা সমাবেশ হওয়ার কথা রয়েছে।
তবে ইতালির প্রতিরক্ষামন্ত্রী এসব বিক্ষোভের সমালোচনা করেছেন। সেই সঙ্গে সুমুদ ফ্লোটিলার সমালোচনা করেছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি
এছাড়া আয়ারল্যান্ডের রাজধানী ডাবলিন, ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস, জার্মানির রাজধানী বার্লিন ও সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় হাজারো বিক্ষোভকারী সড়কে নেমে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তাছাড়া আর্জেন্টিনার রাজধানী বুয়েনস আয়ার্স, মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটি ও পাকিস্তানের করাচিতেও বিক্ষোভ হয়েছে।
এদিকে, তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইসরায়েলি দূতাবাসের সামনে জড়ো হন সাধারণ জনগণ। সেসময় তারা প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে ‘ইসরায়েল গাজাকে নয়, মানবতাকেই হত্যা করছে। নীরব থেকো না, বসে থেকো না, উঠে দাঁড়াও- ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
বুধবার (১ অক্টোবর) থেকে ইসরায়েলি বাহিনী সুমুদ ফ্লোটিলার প্রায় ৪৪টি নৌযানের মধ্যে ৪৩টি আটক করেছে এবং প্রায় ৫০০ কর্মীকে আটক করেছে, যাদের মধ্যে রয়েছেন জলবায়ু আন্দোলনকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ, বার্সেলোনার সাবেক মেয়র আডা কোলাউ, ইউরোপীয় সংসদ সদস্য রিমা হাসান ও পাকিস্তান জামায়াত-ই-ইসলামীর সাবেক সিনেটর মুস্তাক আহমদ খান।
আটককৃতদের ইসরায়েলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সেখান থেকে তাদের দেশে ফেরত পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে ইসরায়েল।
উদ্ধারকর্মীরা জানাচ্ছেন, বিশেষ ক্যামেরা ব্যবহার করে কয়েকজন জীবিত থাকার সংকেত পাওয়া গেছে। কিন্তু ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করা যাচ্ছে না। ফলে হাতে হাতে ধ্বংসস্তূপ সরাতে হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল ক্যাটজ এক্সে লিখেছেন, গাজা সিটিতে থেকে যাওয়া সবাইকে “সন্ত্রাসী কিংবা সন্ত্রাসীদের সমর্থক” হিসেবে বিবেচনা করা হবে।
১২ ঘণ্টা আগেলেফটেন্যান্ট জেনারেল রাকেশ জানান, এ সম্মেলন শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নেওয়া দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সংলাপ, সহযোগিতা ও বোঝাপড়া বাড়ানোর এক অনন্য প্ল্যাটফর্ম হবে। ভারত জাতিসংঘ শান্তিরক্ষায় দীর্ঘদিন ধরেই অন্যতম বৃহৎ ও ধারাবাহিক অবদান রাখা দেশ। এ সম্মেলনের মাধ্যমে ভারত কেবল তার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করছে
২১ ঘণ্টা আগে