ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইসরায়েল-ইরান চলমান উত্তেজনার মধ্যেই ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি রাশিয়ার রাজধানী মস্কো সফর করছেন। সোমবার (২৩ জুন) তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসবেন বলে জানিয়েছেন।
রোববার (২২ জুন) ইস্তাম্বুলে এক বক্তব্যে আরাগচি বলেন, ‘আমি আজ বিকেলে মস্কো যাচ্ছি। কাল সোমবার সকালে পুতিনের সঙ্গে আমার বৈঠক রয়েছে।’
মস্কোকে ‘ইরানের বন্ধু’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সর্বদা একে অপরের সঙ্গে পরামর্শ করি।’
বিশ্লেষকদের মতে, ইরান-রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এবার দুই দেশের মধ্যে এই উচ্চপর্যায়ের বৈঠক এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন ইসরায়েল-ইরান সংঘাত দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রবেশ করেছে।
এর আগে গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা শুরু করে। হামলার লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি এবং ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)-এর নেতৃত্ব।
এই হামলার জবাবে, ইরান ইসরায়েলের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়ে পাল্টা প্রতিশোধ নিয়েছে। দু’পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় দেশেই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
এদিকে ইউরোপীয় নেতারা ইরানকে আলোচনার টেবিলে ফেরানোর জন্য চাপ তৈরি করছেন। তবে আরাগচি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, ‘ইসরায়েলি আক্রমণ অব্যাহত থাকাকালে ইরান কারো সঙ্গে আলোচনায় বসার জন্য প্রস্তুত নয়।’
অন্যদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও কয়েক দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো বা কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন বলে আভাস দিয়েছেন।
এই প্রেক্ষাপটে আরাগচি-পুতিন বৈঠকটিকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ মনে করা হচ্ছে।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এই আলোচনায় সংঘাত কমানোর জন্য কূটনৈতিক চ্যানেল খুলে দিতে পারে। যদিও পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে অনড় থাকলেও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা প্রশমনের জন্য তিনি মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়ে রেখেছেন।
ইসরায়েল-ইরান চলমান উত্তেজনার মধ্যেই ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি রাশিয়ার রাজধানী মস্কো সফর করছেন। সোমবার (২৩ জুন) তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসবেন বলে জানিয়েছেন।
রোববার (২২ জুন) ইস্তাম্বুলে এক বক্তব্যে আরাগচি বলেন, ‘আমি আজ বিকেলে মস্কো যাচ্ছি। কাল সোমবার সকালে পুতিনের সঙ্গে আমার বৈঠক রয়েছে।’
মস্কোকে ‘ইরানের বন্ধু’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সর্বদা একে অপরের সঙ্গে পরামর্শ করি।’
বিশ্লেষকদের মতে, ইরান-রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এবার দুই দেশের মধ্যে এই উচ্চপর্যায়ের বৈঠক এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন ইসরায়েল-ইরান সংঘাত দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রবেশ করেছে।
এর আগে গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা শুরু করে। হামলার লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি এবং ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)-এর নেতৃত্ব।
এই হামলার জবাবে, ইরান ইসরায়েলের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়ে পাল্টা প্রতিশোধ নিয়েছে। দু’পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় দেশেই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।
এদিকে ইউরোপীয় নেতারা ইরানকে আলোচনার টেবিলে ফেরানোর জন্য চাপ তৈরি করছেন। তবে আরাগচি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, ‘ইসরায়েলি আক্রমণ অব্যাহত থাকাকালে ইরান কারো সঙ্গে আলোচনায় বসার জন্য প্রস্তুত নয়।’
অন্যদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও কয়েক দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো বা কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন বলে আভাস দিয়েছেন।
এই প্রেক্ষাপটে আরাগচি-পুতিন বৈঠকটিকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ মনে করা হচ্ছে।
পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এই আলোচনায় সংঘাত কমানোর জন্য কূটনৈতিক চ্যানেল খুলে দিতে পারে। যদিও পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে অনড় থাকলেও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা প্রশমনের জন্য তিনি মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়ে রেখেছেন।
এই ঘটনা ইরানিদের মনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি দীর্ঘস্থায়ী অবিশ্বাসের বীজ বপন করে। অনেক ইরানিই বিশ্বাস করতেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ করেছে শুধুমাত্র তেলের নিয়ন্ত্রণের জন্য।
৭ ঘণ্টা আগেএরপর থেকে ইসরাইল রাষ্ট্র ক্রমে আরও শক্তিশালী হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে কূটনৈতিক ও সামরিকভাবে ব্যাপক সহায়তা দিতে থাকে।
৭ ঘণ্টা আগেশনিবার রাতে চালানো মার্কিন হামলার জবাবে রোববার সকালে ইসরাইলের বিভিন্ন স্থানে ব্যাপক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান।ইরানের সর্বশেষ এ হামলার পর ইসরাইলে কমপক্ষে ১১ জন আহত হয়েছে এবং তাদের চিকিৎসা চলছে বলে জানিয়েছে ইসরাইল।
৯ ঘণ্টা আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা বিশ্ব রাজনীতিতে তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। সংঘাতের বিস্তার নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। মার্কিন অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেও এই হামলার সংবিধানিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মার্কিন সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সও। একদিকে যখন হোয়াইট হাউস এ হামলাকে ‘সামরি
১০ ঘণ্টা আগে