
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা বিশ্ব রাজনীতিতে তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। সংঘাতের বিস্তার নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। মার্কিন অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেও এই হামলার সংবিধানিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মার্কিন সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সও। একদিকে যখন হোয়াইট হাউস এ হামলাকে ‘সামরিক সাফল্য’ বলে তুলে ধরছে, অন্যদিকে বিশ্বনেতারা শান্তি ও কূটনীতির আহ্বান জানাচ্ছেন।
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি বলেছেন, এই ধরনের বলপ্রয়োগ একটি অস্থির অঞ্চলে আরও বিপজ্জনক উত্তেজনা সৃষ্টি করছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি।
এক্স (সাবেক টুইটার) এ দেওয়া এক পোস্টে মহাসচিব লেখেন, "এই সংঘাত দ্রুত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে। এর পরিণতি হবে বেসামরিক নাগরিক, পুরো অঞ্চল এবং বিশ্বের জন্য বিপর্যয়কর।" তিনি বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান—উত্তেজনা প্রশমন করতে এবং আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় কাজ করার জন্য।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, "এই বিপজ্জনক সময়ে বিশৃঙ্খলার আবর্ত এড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্যার কোনো সামরিক সমাধান নেই—শান্তিই একমাত্র আশা।"
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এই হামলার নিন্দা জানিয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স। ওকলাহোমার এক সমাবেশে ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, "এই হামলা শুধু ভীতিকরই নয়, বরং এটি চরমভাবে অসাংবিধানিক। প্রেসিডেন্টের কোনো একক ক্ষমতা নেই যুদ্ধ শুরু করার—সেই ক্ষমতা কেবল কংগ্রেসের আছে।"
তার সমর্থকেরা ভিডিও শুনে চিৎকার করে বলেন, “আর যুদ্ধ নয়।” বার্নি স্যান্ডার্স বলেন, “আমি একমত—এই পথ আমেরিকার জন্য বিপজ্জনক এবং ভুল।”
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার রাতে ঘোষণা দেন, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে ইরানের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ঘটনার ফলে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে, এবং কূটনৈতিক সমাধানের দরজাগুলো আরও সংকীর্ণ হয়ে পড়বে।

ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা বিশ্ব রাজনীতিতে তীব্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দিয়েছে। সংঘাতের বিস্তার নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। মার্কিন অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেও এই হামলার সংবিধানিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন মার্কিন সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্সও। একদিকে যখন হোয়াইট হাউস এ হামলাকে ‘সামরিক সাফল্য’ বলে তুলে ধরছে, অন্যদিকে বিশ্বনেতারা শান্তি ও কূটনীতির আহ্বান জানাচ্ছেন।
ইরানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি বলেছেন, এই ধরনের বলপ্রয়োগ একটি অস্থির অঞ্চলে আরও বিপজ্জনক উত্তেজনা সৃষ্টি করছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য সরাসরি হুমকি।
এক্স (সাবেক টুইটার) এ দেওয়া এক পোস্টে মহাসচিব লেখেন, "এই সংঘাত দ্রুত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার ঝুঁকি বাড়ছে। এর পরিণতি হবে বেসামরিক নাগরিক, পুরো অঞ্চল এবং বিশ্বের জন্য বিপর্যয়কর।" তিনি বিশ্ব নেতাদের প্রতি আহ্বান জানান—উত্তেজনা প্রশমন করতে এবং আন্তর্জাতিক আইনের আওতায় কাজ করার জন্য।
তিনি জোর দিয়ে বলেন, "এই বিপজ্জনক সময়ে বিশৃঙ্খলার আবর্ত এড়ানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্যার কোনো সামরিক সমাধান নেই—শান্তিই একমাত্র আশা।"
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে এই হামলার নিন্দা জানিয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স। ওকলাহোমার এক সমাবেশে ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, "এই হামলা শুধু ভীতিকরই নয়, বরং এটি চরমভাবে অসাংবিধানিক। প্রেসিডেন্টের কোনো একক ক্ষমতা নেই যুদ্ধ শুরু করার—সেই ক্ষমতা কেবল কংগ্রেসের আছে।"
তার সমর্থকেরা ভিডিও শুনে চিৎকার করে বলেন, “আর যুদ্ধ নয়।” বার্নি স্যান্ডার্স বলেন, “আমি একমত—এই পথ আমেরিকার জন্য বিপজ্জনক এবং ভুল।”
উল্লেখ্য, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শনিবার রাতে ঘোষণা দেন, ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালানো হয়েছে। তবে এ বিষয়ে ইরানের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ঘটনার ফলে মধ্যপ্রাচ্যে নতুন করে উত্তেজনা সৃষ্টি হতে পারে, এবং কূটনৈতিক সমাধানের দরজাগুলো আরও সংকীর্ণ হয়ে পড়বে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
২ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
২ দিন আগে
অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ দাবি করেছে যে তারা উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রায় তিন হাজার কিলো বিস্ফোরক, বিস্ফোরণ ঘটানোর নানা রাসায়নিক, চারটি পিস্তল ও বন্দুক উদ্ধার করেছে। দুই চিকিৎসক সহ সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে – যারা জয়েশ-এ-মুহাম্মদ ও আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ নামে দুটি সংগঠনে
২ দিন আগে
ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
৩ দিন আগে