
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের আদেশের ওপর আবারও স্থগিতাদেশ দিয়েছেন দেশটির আদালতে। সম্প্রতি নিউ হ্যাম্পশায়ারের একটি আদালত আদেশটি কার্যকর হওয়া থেকে সাময়িক স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে এ আদেশকে প্রতিনিধিত্বমূলক মামলা হিসেবে গ্রহণ করেন বিচারক।
আগামী ২৭ জুলাই থেকে ট্রাম্পের আদেশ কার্যকর হওয়ার সময়সীমা নির্ধারিত ছিল। তবে আদালতের এমন নির্দেশের ফলে আপাতত সেটি স্থগিত থাকবে। যদিও ট্রাম্প প্রশাসন আদালতের এই রায়ের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তবে আদালত সরকারকে আপিলের জন্য ৭ দিন সময় দিয়েছেন।
এর আগে দেশটির একাধিক আদালত এই আদেশের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। তবে এবার সেটি আরও বিস্তৃত ও আইনি কাঠামো দ্বারা আটকে গেল।
ট্রাম্পের ওই আদেশের পর, জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব প্রত্যাহার সংক্রান্ত ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশকে কেন্দ্র করে নতুন করে আইনি লড়াই শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রে। ট্রাম্পের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অভিবাসী অধিকার সংগঠন আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন বা এসিএলইউ একটি মামলা করে। সংগঠনটি অভিবাসী অভিভাবক ও যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া শিশুদের পক্ষে কাজ করছে।
আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ট্রাম্পের আদেশটি অসাংবিধানিক ও ক্ষতিকর। এই যুক্তিতে শিশুদের পক্ষ থেকে মামলাটি চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
বিশ্লেষকদের মতে, আদালতের এমন সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে অন্যান্য নীতির ক্ষেত্রেও দৃষ্টান্ত হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী, দেশটিতে কোনো শিশু জন্ম নিলে, তার সেই দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে ট্রাম্প প্রশাসন অবৈধ অভিবাসী ও বিদেশি পর্যটকদের সন্তানদের ক্ষেত্রে সেটি খর্ব করতে চায়।
২০১৮ সাল থেকে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার পক্ষে সোচ্চার ছিলেন ট্রাম্প। তার নতুন এই আদেশ কার্যকর হলে বিপাকে পড়বে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা অসংখ্য শিশু এবং পরিবার।

জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব বাতিলে ট্রাম্পের আদেশের ওপর আবারও স্থগিতাদেশ দিয়েছেন দেশটির আদালতে। সম্প্রতি নিউ হ্যাম্পশায়ারের একটি আদালত আদেশটি কার্যকর হওয়া থেকে সাময়িক স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন। একইসঙ্গে এ আদেশকে প্রতিনিধিত্বমূলক মামলা হিসেবে গ্রহণ করেন বিচারক।
আগামী ২৭ জুলাই থেকে ট্রাম্পের আদেশ কার্যকর হওয়ার সময়সীমা নির্ধারিত ছিল। তবে আদালতের এমন নির্দেশের ফলে আপাতত সেটি স্থগিত থাকবে। যদিও ট্রাম্প প্রশাসন আদালতের এই রায়ের বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তবে আদালত সরকারকে আপিলের জন্য ৭ দিন সময় দিয়েছেন।
এর আগে দেশটির একাধিক আদালত এই আদেশের বিরুদ্ধে স্থগিতাদেশ দিয়েছিল। তবে এবার সেটি আরও বিস্তৃত ও আইনি কাঠামো দ্বারা আটকে গেল।
ট্রাম্পের ওই আদেশের পর, জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব প্রত্যাহার সংক্রান্ত ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশকে কেন্দ্র করে নতুন করে আইনি লড়াই শুরু হয় যুক্তরাষ্ট্রে। ট্রাম্পের আদেশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে অভিবাসী অধিকার সংগঠন আমেরিকান সিভিল লিবার্টিজ ইউনিয়ন বা এসিএলইউ একটি মামলা করে। সংগঠনটি অভিবাসী অভিভাবক ও যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেয়া শিশুদের পক্ষে কাজ করছে।
আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ট্রাম্পের আদেশটি অসাংবিধানিক ও ক্ষতিকর। এই যুক্তিতে শিশুদের পক্ষ থেকে মামলাটি চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন আদালত।
বিশ্লেষকদের মতে, আদালতের এমন সিদ্ধান্ত ভবিষ্যতে অন্যান্য নীতির ক্ষেত্রেও দৃষ্টান্ত হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান অনুযায়ী, দেশটিতে কোনো শিশু জন্ম নিলে, তার সেই দেশের নাগরিকত্ব পাওয়ার অধিকার রয়েছে। তবে ট্রাম্প প্রশাসন অবৈধ অভিবাসী ও বিদেশি পর্যটকদের সন্তানদের ক্ষেত্রে সেটি খর্ব করতে চায়।
২০১৮ সাল থেকে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব সীমিত করার পক্ষে সোচ্চার ছিলেন ট্রাম্প। তার নতুন এই আদেশ কার্যকর হলে বিপাকে পড়বে যুক্তরাষ্ট্রে থাকা অসংখ্য শিশু এবং পরিবার।

মিয়ানমারের নির্বাচন কমিশনের এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে, রাজধানী নেইপিদো, বাণিজ্যিক রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন, দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়সহ জান্তানিয়ন্ত্রিত সব শহর ও গ্রামাঞ্চলে আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৬ টা (বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩০মিনিট) থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। জাতীয় পার্লামেন্ট ও প্র
১ দিন আগে
আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) প্রথম ধাপের ভোট শুরু হবে মিয়ানমারে, দ্বিতীয় ধাপের ভোট শুরু হবে ১১ জানুয়ারি। এই দুই ধাপে দেশের ৩৩০টি প্রশাসনিক এলাকার মধ্যে ২০২টিতে ভোট নেওয়া হবে। আগামী বছর ২৫ জানুয়ারি তৃতীয় ও শেষ ধাপের ভোটগ্রহণ শেষে ফল ঘোষণা করা হবে।
২ দিন আগে
মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে আলোচনার পর জেলেনস্কি জানান, এই সংলাপে ‘নতুন কিছু ধারণা’ উঠে এসেছে যা সত্যিকারের শান্তির কাছাকাছি যেতে সহায়ক হতে পারে।
২ দিন আগে
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে হিন্দু, খ্রিস্টান ও বৌদ্ধসহ সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্বেষ চলছে, তা গভীর উদ্বেগের বিষয়। আমরা ময়মনসিংহে এক হিন্দু যুবকের সাম্প্রতিক নৃশংস হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাই এবং এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার প্রত্যাশা করি।’
৩ দিন আগে