
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং কানাডা ইসরায়েলকে সতর্ক করে বলেছে, ফিলিস্তিনে অবরুদ্ধ ও বিধ্বস্ত গাজায় নতুন করে শুরু করা সামরিক আগ্রাসন বন্ধ না করলে এবং ত্রাণ প্রবেশে বিধিনিষেধ তুলে না নিলে ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে প্রভাবশালী এই তিন দেশ। খবর রয়টার্সের।
বার্তা সংস্থাটি ইসরায়েলের মিত্র দেশ তিনটির এই নিষেধাজ্ঞার হুমকিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর উপর আরও চাপ তৈরির চেষ্টার অংশ বলে বর্ণনা করেছে। গাজায় গত ১৯ মাস ধরে সামরিক আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। এতে ভূমধ্যসাগর পাড়ের এক সময়ের সাজানো-গোছানো ছোট্ট উপত্যকাটি কার্যত মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। কয়েক লাখ মানুষ হতাহত হয়েছেন। ২০ লক্ষাধিক বাসিন্দা হয়েছে উদ্বাস্তু। ক্ষুধা ও দুর্ভিক্ষের মধ্যে তারা এখন খোলা আকাশের নিচে তাঁবু টানিয়ে থাকছে।
এর মধ্যেই গত ১৬ মে গাজার ‘কৌশলগত এলাকা’ দখল করতে এবং নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে একটি বড় অভিযান শুরু করার ঘোষণা দেয় ইসরায়েলি বাহিনী। ঘোষণা অনুযায়ী জোর হামলার মধ্যে পরদিন গত শনিবার দোহায় যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু হয়। আলোচনায় গাজায় নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় আরও জিম্মির মুক্তির প্রস্তাব দিয়েছে হামাস।
এরপরও গতকাল সোমবার এক ভিডিও বার্তায় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল পুরো গাজা ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ নেবে। প্রচণ্ড লড়াই চলছে, তীব্র ও বিস্তৃত পরিসরে। আমরা গাজার সমস্ত অংশ নিয়ন্ত্রণ করব।
নেতানিয়াহুর এই ঘোষণার পরই যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেয়া হয়। এতে স্বাক্ষর করেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী নেতা কিয়ার স্টারমার, কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো।
ব্রিটিশ সরকারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বেসামরিক জনগণকে জরুরি মানবিক সহায়তা প্রদানে ইসরায়েল সরকারের অস্বীকৃতি আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতিস্থাপনের যেকোনো উদ্যোগের বিরোধিতা করি। পরিস্থিতি না বদলালে আমরা সুনির্দিষ্ট নিষেধাজ্ঞাসহ পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করব না।’

যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং কানাডা ইসরায়েলকে সতর্ক করে বলেছে, ফিলিস্তিনে অবরুদ্ধ ও বিধ্বস্ত গাজায় নতুন করে শুরু করা সামরিক আগ্রাসন বন্ধ না করলে এবং ত্রাণ প্রবেশে বিধিনিষেধ তুলে না নিলে ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করবে প্রভাবশালী এই তিন দেশ। খবর রয়টার্সের।
বার্তা সংস্থাটি ইসরায়েলের মিত্র দেশ তিনটির এই নিষেধাজ্ঞার হুমকিকে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর উপর আরও চাপ তৈরির চেষ্টার অংশ বলে বর্ণনা করেছে। গাজায় গত ১৯ মাস ধরে সামরিক আগ্রাসন চালাচ্ছে ইসরায়েল। এতে ভূমধ্যসাগর পাড়ের এক সময়ের সাজানো-গোছানো ছোট্ট উপত্যকাটি কার্যত মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। কয়েক লাখ মানুষ হতাহত হয়েছেন। ২০ লক্ষাধিক বাসিন্দা হয়েছে উদ্বাস্তু। ক্ষুধা ও দুর্ভিক্ষের মধ্যে তারা এখন খোলা আকাশের নিচে তাঁবু টানিয়ে থাকছে।
এর মধ্যেই গত ১৬ মে গাজার ‘কৌশলগত এলাকা’ দখল করতে এবং নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে একটি বড় অভিযান শুরু করার ঘোষণা দেয় ইসরায়েলি বাহিনী। ঘোষণা অনুযায়ী জোর হামলার মধ্যে পরদিন গত শনিবার দোহায় যুদ্ধবিরতি আলোচনা শুরু হয়। আলোচনায় গাজায় নতুন যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় আরও জিম্মির মুক্তির প্রস্তাব দিয়েছে হামাস।
এরপরও গতকাল সোমবার এক ভিডিও বার্তায় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েল পুরো গাজা ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ নেবে। প্রচণ্ড লড়াই চলছে, তীব্র ও বিস্তৃত পরিসরে। আমরা গাজার সমস্ত অংশ নিয়ন্ত্রণ করব।
নেতানিয়াহুর এই ঘোষণার পরই যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের পক্ষ থেকে একটি যৌথ বিবৃতি দেয়া হয়। এতে স্বাক্ষর করেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী নেতা কিয়ার স্টারমার, কানাডার প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি ও ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাঁক্রো।
ব্রিটিশ সরকারের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই বিবৃতিতে বলা হয়, ‘বেসামরিক জনগণকে জরুরি মানবিক সহায়তা প্রদানে ইসরায়েল সরকারের অস্বীকৃতি আন্তর্জাতিক মানবিক আইন লঙ্ঘনের ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা গ্রহণযোগ্য নয়। আমরা অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতিস্থাপনের যেকোনো উদ্যোগের বিরোধিতা করি। পরিস্থিতি না বদলালে আমরা সুনির্দিষ্ট নিষেধাজ্ঞাসহ পরবর্তী পদক্ষেপ নিতে দ্বিধা করব না।’

আফগানিস্তানের একসময়ের সমৃদ্ধ চলচ্চিত্র সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে পরিচিত কাবুলের ঐতিহাসিক এরিয়ানা সিনেমা হল ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ দিন আগে
মিয়ানমারের নির্বাচন কমিশনের এক প্রতিবেদনে এএফপি জানিয়েছে, রাজধানী নেইপিদো, বাণিজ্যিক রাজধানী ও বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুন, দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর মান্দালয়সহ জান্তানিয়ন্ত্রিত সব শহর ও গ্রামাঞ্চলে আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৬ টা (বাংলাদেশ সময় সকাল ৬টা ৩০মিনিট) থেকে শুরু হয়েছে ভোটগ্রহণ। জাতীয় পার্লামেন্ট ও প্র
৩ দিন আগে
আগামীকাল রোববার (২৮ ডিসেম্বর) প্রথম ধাপের ভোট শুরু হবে মিয়ানমারে, দ্বিতীয় ধাপের ভোট শুরু হবে ১১ জানুয়ারি। এই দুই ধাপে দেশের ৩৩০টি প্রশাসনিক এলাকার মধ্যে ২০২টিতে ভোট নেওয়া হবে। আগামী বছর ২৫ জানুয়ারি তৃতীয় ও শেষ ধাপের ভোটগ্রহণ শেষে ফল ঘোষণা করা হবে।
৪ দিন আগে
মার্কিন বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনারের সঙ্গে আলোচনার পর জেলেনস্কি জানান, এই সংলাপে ‘নতুন কিছু ধারণা’ উঠে এসেছে যা সত্যিকারের শান্তির কাছাকাছি যেতে সহায়ক হতে পারে।
৪ দিন আগে