
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইরানে ১১ দিন ধরে চলমান ইসরায়েলি হামলায় প্রায় পাঁচ শ মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এসব হামলায় তিন হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
সোমবার (২৩ জুন) ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তবে মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বেশি। বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ইরানের মানবাধিকার সংস্থা ‘হিউম্যান রাইটস অ্যাক্টিভিস্টস ইন ইরান’ নিহতের সংখ্যা সরকারি হিসাবের প্রায় দ্বিগুণ বলে মনে করে।
গত ১৩ জুন ইরানে হামলা শুরু করে ইসরায়েল। পরে ইরানও পালটা হামলা চালাতে শুরু করে। এসব হামলায় দুই দেশেরই গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন স্থাপনা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হতাহত হয়েছে বহু মানুষ। তবে ইসরায়েল সরকারিভাবে হতাহতের হালনাগাদ তথ্য খুব একটা প্রকাশ করছে না।
সোমবারও দুই দেশই পরস্পরের বিপক্ষে হামলা অব্যাহত রেখেছে। সবশেষ তথ্য বলছে, ইরান ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে প্রায় আট হাজার মানুষ বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
এ ছাড়া ইসরায়েলের একটি প্রধান জ্বালানি কোম্পানি তাদের একটি স্থাপনার কাছে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের কথা জানায়নি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ইসরায়েলও ইরানের ওপর তাদের হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সেখানে ‘নজিরবিহীন শক্তি’ দিয়ে হামলার কথা জানিয়েছেন। বলেছেন, তেহরানে যেসব লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে সেগুলো ওই শাসনামলের প্রতীক।
সপ্তাহ শেষে ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ও ইরানিয়ান শাসনামলের পরিবর্তনের বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্যের পর ইরানের সামরিক নেতারা চূড়ান্ত প্রতিক্রিয়া দেখানোর হুমকি দিয়েছেন।

ইরানে ১১ দিন ধরে চলমান ইসরায়েলি হামলায় প্রায় পাঁচ শ মানুষ নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। এসব হামলায় তিন হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছেন।
সোমবার (২৩ জুন) ইরানের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
তবে মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বেশি। বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ইরানের মানবাধিকার সংস্থা ‘হিউম্যান রাইটস অ্যাক্টিভিস্টস ইন ইরান’ নিহতের সংখ্যা সরকারি হিসাবের প্রায় দ্বিগুণ বলে মনে করে।
গত ১৩ জুন ইরানে হামলা শুরু করে ইসরায়েল। পরে ইরানও পালটা হামলা চালাতে শুরু করে। এসব হামলায় দুই দেশেরই গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন স্থাপনা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হতাহত হয়েছে বহু মানুষ। তবে ইসরায়েল সরকারিভাবে হতাহতের হালনাগাদ তথ্য খুব একটা প্রকাশ করছে না।
সোমবারও দুই দেশই পরস্পরের বিপক্ষে হামলা অব্যাহত রেখেছে। সবশেষ তথ্য বলছে, ইরান ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে প্রায় আট হাজার মানুষ বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
এ ছাড়া ইসরায়েলের একটি প্রধান জ্বালানি কোম্পানি তাদের একটি স্থাপনার কাছে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহতের কথা জানায়নি ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
এদিকে ইসরায়েলও ইরানের ওপর তাদের হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ সেখানে ‘নজিরবিহীন শক্তি’ দিয়ে হামলার কথা জানিয়েছেন। বলেছেন, তেহরানে যেসব লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে সেগুলো ওই শাসনামলের প্রতীক।
সপ্তাহ শেষে ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা ও ইরানিয়ান শাসনামলের পরিবর্তনের বিষয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বক্তব্যের পর ইরানের সামরিক নেতারা চূড়ান্ত প্রতিক্রিয়া দেখানোর হুমকি দিয়েছেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
২ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
২ দিন আগে
অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ দাবি করেছে যে তারা উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রায় তিন হাজার কিলো বিস্ফোরক, বিস্ফোরণ ঘটানোর নানা রাসায়নিক, চারটি পিস্তল ও বন্দুক উদ্ধার করেছে। দুই চিকিৎসক সহ সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে – যারা জয়েশ-এ-মুহাম্মদ ও আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ নামে দুটি সংগঠনে
২ দিন আগে
ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
৩ দিন আগে