ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানী তেহরানে ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের একটি ড্রোন তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএ সোমবার এই তথ্য জানায়। সোমবার (১৬ জুন) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে এআরওয়াই নিউজ।
খবরে বলা হয়েছে, তেহরান ও আলবোর্জ প্রদেশজুড়ে চালানো আলাদা অভিযানে মোসাদের হয়ে কাজ করা সন্দেহে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে ইরানি নিরাপত্তা বাহিনী। পুলিশের মুখপাত্র সাঈদ মন্তাজের আল-মেহদির বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, রাজধানী তেহরানের দক্ষিণে রেই কাউন্টির ফাশাফুয়েহ জেলায় এসব গ্রেফতার অভিযান চালানো হয়।
এ সময় আটককৃতদের কাছ থেকে ২০০ কেজিরও বেশি বিস্ফোরক, ২৩টি ড্রোনের যন্ত্রাংশ, লঞ্চার ও অন্যান্য কারিগরি সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে ব্যবহৃত একটি নিসান পিকআপ ট্রাকও জব্দ করা হয়েছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।
ইরানি কর্মকর্তারা বলছেন, ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ দেশের অভ্যন্তরে নানা ধরনের নাশকতা চালানোর পরিকল্পনা করছিল। এর মধ্যে ছোট আকারের বিস্ফোরকবাহী ড্রোন ব্যবহার করে কৌশলগত স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনাও ছিল।
এই অভিযান চালানো হয়েছে এমন এক সময়ে, যখন ১৩ জুন রাতে ইসরাইল তেহরানসহ ইরানের একাধিক শহরের আবাসিক এলাকায় নজিরবিহীন বিমান হামলা চালায়। তার জবাবে ইরানও পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরাইলের ভূখণ্ডে—যার লক্ষ্য ছিল তেল আবিব, জেরুজালেম ও হাইফার মতো গুরুত্বপূর্ণ শহর।
ইরানি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইরানের হামলার পর ইসরাইলের অনেক শহরে জনজীবন প্রায় থমকে গেছে। আতঙ্কে বহু মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে।
রাজধানী তেহরানে ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের একটি ড্রোন তৈরির কারখানা গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি করেছে ইরানি কর্তৃপক্ষ। ইরানের সরকারি বার্তা সংস্থা আইআরএনএ সোমবার এই তথ্য জানায়। সোমবার (১৬ জুন) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে এআরওয়াই নিউজ।
খবরে বলা হয়েছে, তেহরান ও আলবোর্জ প্রদেশজুড়ে চালানো আলাদা অভিযানে মোসাদের হয়ে কাজ করা সন্দেহে দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে ইরানি নিরাপত্তা বাহিনী। পুলিশের মুখপাত্র সাঈদ মন্তাজের আল-মেহদির বরাত দিয়ে জানানো হয়েছে, রাজধানী তেহরানের দক্ষিণে রেই কাউন্টির ফাশাফুয়েহ জেলায় এসব গ্রেফতার অভিযান চালানো হয়।
এ সময় আটককৃতদের কাছ থেকে ২০০ কেজিরও বেশি বিস্ফোরক, ২৩টি ড্রোনের যন্ত্রাংশ, লঞ্চার ও অন্যান্য কারিগরি সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। অভিযানে ব্যবহৃত একটি নিসান পিকআপ ট্রাকও জব্দ করা হয়েছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।
ইরানি কর্মকর্তারা বলছেন, ইসরাইলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ দেশের অভ্যন্তরে নানা ধরনের নাশকতা চালানোর পরিকল্পনা করছিল। এর মধ্যে ছোট আকারের বিস্ফোরকবাহী ড্রোন ব্যবহার করে কৌশলগত স্থাপনায় হামলার পরিকল্পনাও ছিল।
এই অভিযান চালানো হয়েছে এমন এক সময়ে, যখন ১৩ জুন রাতে ইসরাইল তেহরানসহ ইরানের একাধিক শহরের আবাসিক এলাকায় নজিরবিহীন বিমান হামলা চালায়। তার জবাবে ইরানও পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়েছে ইসরাইলের ভূখণ্ডে—যার লক্ষ্য ছিল তেল আবিব, জেরুজালেম ও হাইফার মতো গুরুত্বপূর্ণ শহর।
ইরানি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, ইরানের হামলার পর ইসরাইলের অনেক শহরে জনজীবন প্রায় থমকে গেছে। আতঙ্কে বহু মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে।
ইরানি হামলায় হাইফার বাজান তেল শোধনাগারে ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে। ইসরায়েলের এই তেল শোধনাগার প্রতিষ্ঠান বাজান গ্রুপ জানিয়েছে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় তাদের একটি বিদ্যুৎ ও স্টিম উৎপাদনকারী পাওয়ার স্টেশন গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার ফলে প্রতিষ্ঠানটির সব রিফাইনারি স্থাপনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেইরান ও দখলদার ইসরাইলের মধ্যে পালটাপালটি হামলার তীব্রতা অব্যাহত থাকায় চীনের দূতাবাস তাদের নাগরিকদের ‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব’ ইসরাইল ত্যাগ করার নির্দেশ দিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের একের পর এক হামলায় নাস্তানাবুদ ইসরাইল। সোমবার (১৬ জুন) শুরু হওয়া হামলা এখনো চলছে, দেশটি জানিয়েছে স্থানীয় সময় ভোররাত পর্যন্ত এই হামলা চলবে। এদিকে ইরান থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিহত করার জন্য ইসরাইলি সেনাবাহিনী কাজ করছে বলে জানানোর পর রয়টার্স সংবাদ সংস্থা বলছে, তেল আবিবের আকাশে বিস্ফোরণের শোন
৪ ঘণ্টা আগেসোমবার (১৬ জুন) এক বিবৃতিতে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেন, আমরা সব পক্ষকে আহ্বান জানাচ্ছি, যেন তারা অবিলম্বে এমন পদক্ষেপ নেয় যা উত্তেজনা কমাবে এবং এ অঞ্চলকে আরও বিশৃঙ্খলার দিকে ঠেলে দেওয়া থেকে রক্ষা করবে। সেই সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধানে যাওয়ার উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি
১৬ ঘণ্টা আগে