ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
দেশে ভয়াবহ রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ভারত ছেড়ে নিজ দেশে ফিরছেন বহু নেপালি শ্রমিক। দেশটিতে কারফিউ জারি, সেনাবাহিনী টহল এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ভবনে হামলার মতো ঘটনার পর থেকে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। এই শ্রমিকদের মধ্যে তরুণদের সংখ্যাই বেশি। তাদের অনেকেই বলছেন, দেশে সমস্যা চললেও পরিবারের কাছে ফিরতে হবে।
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অস্থিরতার মধ্যেই ভারত ছাড়ছেন কাজের খোঁজে ভারতে আসা বহু নেপালি। দেশটি জুড়ে কারফিউ জারি রয়েছে, রাস্তায় টহল দিচ্ছে সেনাবাহিনী, পার্লামেন্ট ভবন ও রাজনীতিকদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওলির পদত্যাগের পর দেশটি এখন কার্যত সরকারহীন।
ভারতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যেও নেপালিদের সংখ্যাই সর্বাধিক—সর্বশেষ সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ৪৭ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৩ হাজারের বেশি নেপালি। এ ছাড়া কাজের সন্ধানে বহু নেপালি ভারতে আসেন প্রতিবছর।
এমন পরিস্থিতিতে অভিবাসী শ্রমিক সারোজ নেভারবানি বলেন, বাড়িতে সমস্যা চলছে, তাই ফিরতেই হবে। আমার বাবা-মা ওখানে আছেন—পরিস্থিতি খুব খারাপ।
পেসাল ও লক্ষ্মণ ভাট নামের দুইজন বলেন, আমরা কিছুই জানি না, শুধু জানি বাড়ি ফিরে যেতে হবে।
তাদের অনেকের ফেরার পেছনে শুধু রোজগার বা চাকরির প্রশ্ন নেই—এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে পরিবার, নিরাপত্তাহীনতা, আর সেই অভিবাসনের চক্র, যা বহু প্রজন্ম ধরে নেপালিদের জীবনের অংশ।
কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেশব বাশ্যাল জানান, নতুন নেপালি শ্রমিকদের বেশিরভাগের বয়স ১৫-২০ বছরের মধ্যে হলেও গড় বয়স ৩৫ বছর। বেকারত্ব ও বৈষম্যই এই অভিবাসনের মূল চালিকাশক্তি, বিশেষ করে দরিদ্র, গ্রামীণ ও কম শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে, যাদের শ্রমবাজারে অংশগ্রহণ এমনিতেই কম। তাদের বেশিরভাগ কাজ করেন নির্মাণক্ষেত্রে, উত্তরাখণ্ডের ধর্মীয় স্থানে, পাঞ্জাবের কৃষিক্ষেতে, গুজরাটের কারখানায় এবং দিল্লি ও অন্যান্য শহরের হোটেল-রেস্তোরাঁয়।
দেশে ভয়াবহ রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে ভারত ছেড়ে নিজ দেশে ফিরছেন বহু নেপালি শ্রমিক। দেশটিতে কারফিউ জারি, সেনাবাহিনী টহল এবং গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ভবনে হামলার মতো ঘটনার পর থেকে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। এই শ্রমিকদের মধ্যে তরুণদের সংখ্যাই বেশি। তাদের অনেকেই বলছেন, দেশে সমস্যা চললেও পরিবারের কাছে ফিরতে হবে।
কয়েক দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ অস্থিরতার মধ্যেই ভারত ছাড়ছেন কাজের খোঁজে ভারতে আসা বহু নেপালি। দেশটি জুড়ে কারফিউ জারি রয়েছে, রাস্তায় টহল দিচ্ছে সেনাবাহিনী, পার্লামেন্ট ভবন ও রাজনীতিকদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওলির পদত্যাগের পর দেশটি এখন কার্যত সরকারহীন।
ভারতে বিদেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যেও নেপালিদের সংখ্যাই সর্বাধিক—সর্বশেষ সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ৪৭ হাজার শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৩ হাজারের বেশি নেপালি। এ ছাড়া কাজের সন্ধানে বহু নেপালি ভারতে আসেন প্রতিবছর।
এমন পরিস্থিতিতে অভিবাসী শ্রমিক সারোজ নেভারবানি বলেন, বাড়িতে সমস্যা চলছে, তাই ফিরতেই হবে। আমার বাবা-মা ওখানে আছেন—পরিস্থিতি খুব খারাপ।
পেসাল ও লক্ষ্মণ ভাট নামের দুইজন বলেন, আমরা কিছুই জানি না, শুধু জানি বাড়ি ফিরে যেতে হবে।
তাদের অনেকের ফেরার পেছনে শুধু রোজগার বা চাকরির প্রশ্ন নেই—এর সঙ্গে জড়িয়ে আছে পরিবার, নিরাপত্তাহীনতা, আর সেই অভিবাসনের চক্র, যা বহু প্রজন্ম ধরে নেপালিদের জীবনের অংশ।
কাঠমান্ডুর ত্রিভুবন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেশব বাশ্যাল জানান, নতুন নেপালি শ্রমিকদের বেশিরভাগের বয়স ১৫-২০ বছরের মধ্যে হলেও গড় বয়স ৩৫ বছর। বেকারত্ব ও বৈষম্যই এই অভিবাসনের মূল চালিকাশক্তি, বিশেষ করে দরিদ্র, গ্রামীণ ও কম শিক্ষিত জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে, যাদের শ্রমবাজারে অংশগ্রহণ এমনিতেই কম। তাদের বেশিরভাগ কাজ করেন নির্মাণক্ষেত্রে, উত্তরাখণ্ডের ধর্মীয় স্থানে, পাঞ্জাবের কৃষিক্ষেতে, গুজরাটের কারখানায় এবং দিল্লি ও অন্যান্য শহরের হোটেল-রেস্তোরাঁয়।
এক বিবৃতিতে প্রধান বিচারপতি প্রকাশ মান সিং রাউত বলেন, আন্দোলন-বিক্ষোভে আদালতে ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র এবং আদালতের সরঞ্জামের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। নেপালের বিচারিক ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে।
২১ ঘণ্টা আগে