
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডি বিচে ইহুদি হানুক্কা উৎসব চলাকালে ভয়াবহ হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত দুই বাবা-ছেলে সাজিদ আকরাম ও নাভিদ আকরাম কোন দেশের নাগরিক, তা নিয়ে ব্যাপক গুঞ্জন তৈরি হয়েছিল। অস্ট্রেলীয় কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে এখনো কোন মন্তব্য না করলেও এবার তাদের পরিচয়য় জানিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
ঘটনার পরে নাম পরিচয়ের কারণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই হামলাকারীদের পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত বলে সন্দেহ করেন। তবে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) ভারতের তেলেঙ্গানা পুলিশের বরাতে দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, অভিযুক্ত সাজিদ আকরাম ভারতীয় নাগরিক, তিনি থাকতেন হায়দ্রাবাদে।
তেলেঙ্গানা পুলিশের মহাপরিচালক এনডিটিভিকে জানান, সাজিদ আকরাম ১৯৯৮ সালের নভেম্বরে শিক্ষার্থী ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় যান এবং ২৭ বছর ধরে সেখানে বসবাস করেন। ভারতে থাকা পরিবারের অন্যান্য সদস্যের সঙ্গে তিনি তেমন যোগাযোগ করতেন না।
ভারতের পুলিশ আরও জানায়, পারিবারিক বিরোধের কারণে হায়দরাবাদের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সাজিদের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ২০১৭ সালে তার বাবার মৃত্যুর সময়ও তিনি জানাজায় অংশ নেননি। সবশেষ ২০২২ সালে তিনি হায়দ্রাবাদে গিয়েছিলেন।
অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকালে সাজিদ ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত ভেনেরা গ্রোসোকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তার পাসপোর্টও ভারতীয়, তবে অস্ট্রেলিয়ায় জন্ম নেওয়ায় তার ছেলে-মেয়ে অস্ট্রেলিয়ার পাসপোর্টধারী।
গত মাসে সাজিদ ও নাভিদ ফিলিপাইনের আইএস-অধ্যুষিত একটি অঞ্চলে ভ্রমণ করেছিলেন বলে জানিয়েছে ফিলিপাইনের অভিবাসন দপ্তর। তারা গত ১ নভেম্বর দেশটিতে প্রবেশ করে ২৮ নভেম্বর আবার অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। বিষয়টি নিয়ে অস্ট্রেলীয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে, গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যার দিকে এ ভয়াবহ হামলার ঘটনা ঘটে। পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান হামলাকারী ৫০ বছর বয়সী ব্যক্তি, যিনি একটি ‘গান ক্লাবে’র সদস্য। তার অস্ত্র রাখার লাইসেন্স ছিল। আর ২৪ বছর বয়সী ছেলে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশ কমিশনার ক্রিসি ব্যারেট এ ঘটনাকে ‘ইসলামিক স্টেট অনুপ্রাণিত সন্ত্রাসী হামলা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, হামলাকারীরা বয়স বা শারীরিক সক্ষমতা বিবেচনা না করে শুধু মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই হামলা চালিয়েছিল।

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডি বিচে ইহুদি হানুক্কা উৎসব চলাকালে ভয়াবহ হামলার ঘটনায় অভিযুক্ত দুই বাবা-ছেলে সাজিদ আকরাম ও নাভিদ আকরাম কোন দেশের নাগরিক, তা নিয়ে ব্যাপক গুঞ্জন তৈরি হয়েছিল। অস্ট্রেলীয় কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে এখনো কোন মন্তব্য না করলেও এবার তাদের পরিচয়য় জানিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
ঘটনার পরে নাম পরিচয়ের কারণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই হামলাকারীদের পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত বলে সন্দেহ করেন। তবে মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) ভারতের তেলেঙ্গানা পুলিশের বরাতে দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, অভিযুক্ত সাজিদ আকরাম ভারতীয় নাগরিক, তিনি থাকতেন হায়দ্রাবাদে।
তেলেঙ্গানা পুলিশের মহাপরিচালক এনডিটিভিকে জানান, সাজিদ আকরাম ১৯৯৮ সালের নভেম্বরে শিক্ষার্থী ভিসায় অস্ট্রেলিয়ায় যান এবং ২৭ বছর ধরে সেখানে বসবাস করেন। ভারতে থাকা পরিবারের অন্যান্য সদস্যের সঙ্গে তিনি তেমন যোগাযোগ করতেন না।
ভারতের পুলিশ আরও জানায়, পারিবারিক বিরোধের কারণে হায়দরাবাদের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে সাজিদের সম্পর্ক বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ২০১৭ সালে তার বাবার মৃত্যুর সময়ও তিনি জানাজায় অংশ নেননি। সবশেষ ২০২২ সালে তিনি হায়দ্রাবাদে গিয়েছিলেন।
অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকালে সাজিদ ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত ভেনেরা গ্রোসোকে বিয়ে করে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তার পাসপোর্টও ভারতীয়, তবে অস্ট্রেলিয়ায় জন্ম নেওয়ায় তার ছেলে-মেয়ে অস্ট্রেলিয়ার পাসপোর্টধারী।
গত মাসে সাজিদ ও নাভিদ ফিলিপাইনের আইএস-অধ্যুষিত একটি অঞ্চলে ভ্রমণ করেছিলেন বলে জানিয়েছে ফিলিপাইনের অভিবাসন দপ্তর। তারা গত ১ নভেম্বর দেশটিতে প্রবেশ করে ২৮ নভেম্বর আবার অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে যান। বিষয়টি নিয়ে অস্ট্রেলীয় কর্তৃপক্ষ তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছে।
এর আগে, গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর) স্থানীয় সময় সন্ধ্যার দিকে এ ভয়াবহ হামলার ঘটনা ঘটে। পুলিশের গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যান হামলাকারী ৫০ বছর বয়সী ব্যক্তি, যিনি একটি ‘গান ক্লাবে’র সদস্য। তার অস্ত্র রাখার লাইসেন্স ছিল। আর ২৪ বছর বয়সী ছেলে গুরুতর অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
অস্ট্রেলিয়ার ফেডারেল পুলিশ কমিশনার ক্রিসি ব্যারেট এ ঘটনাকে ‘ইসলামিক স্টেট অনুপ্রাণিত সন্ত্রাসী হামলা’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, হামলাকারীরা বয়স বা শারীরিক সক্ষমতা বিবেচনা না করে শুধু মৃত্যুর সংখ্যা বাড়ানোর উদ্দেশ্যেই হামলা চালিয়েছিল।

পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে আগ্রা–নয়ডা অভিমুখী যমুনা এক্সপ্রেসওয়ের ১২৭ নম্বর মাইলস্টোন এলাকায়, বলদেও থানার আওতায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। ঘন কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা অত্যন্ত কম থাকায় একের পর এক যানবাহন পরস্পরের সঙ্গে ধাক্কা খায়।
১৯ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশের মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আজ (মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্স-এ করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ওই পোস্টে তিনি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের ঘটনাকে ‘ভারতের বিজয় দিবস’ হিসেবে উল্লেখ করলেও সেখানে একবারও বাংলাদেশের নাম উল্লেখ করেননি।
২১ ঘণ্টা আগে
ফ্লোরিডার আদালতের নথিতে থাকা তথ্য অনুযায়ী, ট্রাম্প সম্প্রচার সংস্থাটির বিরুদ্ধে মানহানি ও ট্রেড প্র্যাকটিস ল লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে। তিনি তার দুটি দাবির প্রতিটির জন্য পাঁচ বিলিয়ন (৫০০ কোটি) ডলার ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
১ দিন আগে
এএফপি বলছে, মানবাধিকার সংগঠনগুলো ১৯৯০-এর দশক থেকে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের সংখ্যা নথিভুক্ত করা শুরু করার পর থেকে এটিই সর্বোচ্চ।
২ দিন আগে