ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় টাইফুন রাগাদা তীব্র গতিতে আছড়ে পড়েছে ফিলিপাইন উপকূলে। এতে এখন পর্যন্ত একজনের নিহত হওয়ার খবর মিলেছে। তবে হাজার হাজার মানুষকে ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে হয়েছে।
বিবিবির খবরে বলা হয়েছে, ফিলিপাইনের পর টাইফুন রাগাসা এখন এগিয়ে যাচ্ছে হংকংয়ের দিক। সেখান থেকে চীনের দক্ষিণাঞ্চলেও আঘাত করতে পারে এটি।
সোমবার স্থানীয় সময় বিকেলে ফিলিপাইনের উত্তরাঞ্চলে কাগায়ান প্রদেশের পানুইটান দ্বীপের স্থলভাগে আঘাত হানে সুপার টাইফুন রাগাসা। এ সময় ওই অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। পরিস্থিতিকে সম্ভাব্য ‘বিপর্যয়কর’ অভিহিত করা হয়েছে।
রাগাসা আঘাত হানার পর হাজার হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়, চালানো হয় উদ্ধার অভিযান। ছবি: সংগৃহীত
সুপার টাইফুন আঘাত হানার খবরে রাজধানী ম্যানিলাসহ দেশটির অনেক এলাকাতেই স্কুল ও সরকারি অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে। দেশটির দুর্গম উপকূলীয় এলাকা বাতানেস বা বাবুইয়ান দ্বীপপুঞ্জ এবং পূর্বাঞ্চলের কাউন্টি হুয়ালিয়েন থেকে প্রায় ৩০০ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে হংকং কর্তৃপক্ষ টাইফুনের জন্য ৮ মাত্রার সতর্কতা জারি করেছে। এটি সর্বোচ্চ ১০ নম্বর সংকেতের মাত্র দুই স্তর নিচে। এ সতর্কতার অর্থ, ঘণ্টায় ৬৩ কিলোমিটার বা তার বেশি গতিবেগের বাতাস বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রাগাসা এগিয়ে যেতে থাকায় হংকংয়ে এশিয়ার অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দরের বেশির ভাগ ফ্লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। স্কুল ও কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
রাগাসার প্রভাবে ডুবে গেছে প্যামপাঙ্গা প্রদেশের অ্যাপালিট শহরের সব রাস্তাঘাট। ছবি: সংগৃহীত
বুধবার চীনের গুয়াংদং প্রদেশে রাগাসা আঘাত হানতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে গুয়াংদং থেকে তিন লাখ ৭০ হাজারেও বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে প্রদেশের জরুরি ব্যবস্থাপনা বিভাগ জানিয়েছে।
চীন সরকার কমপক্ষে ১০টি শহরকে স্কুল ও কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে।
বছরের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় টাইফুন রাগাদা তীব্র গতিতে আছড়ে পড়েছে ফিলিপাইন উপকূলে। এতে এখন পর্যন্ত একজনের নিহত হওয়ার খবর মিলেছে। তবে হাজার হাজার মানুষকে ঘরবাড়ি ছেড়ে আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিতে হয়েছে।
বিবিবির খবরে বলা হয়েছে, ফিলিপাইনের পর টাইফুন রাগাসা এখন এগিয়ে যাচ্ছে হংকংয়ের দিক। সেখান থেকে চীনের দক্ষিণাঞ্চলেও আঘাত করতে পারে এটি।
সোমবার স্থানীয় সময় বিকেলে ফিলিপাইনের উত্তরাঞ্চলে কাগায়ান প্রদেশের পানুইটান দ্বীপের স্থলভাগে আঘাত হানে সুপার টাইফুন রাগাসা। এ সময় ওই অঞ্চল থেকে হাজার হাজার মানুষকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে। পরিস্থিতিকে সম্ভাব্য ‘বিপর্যয়কর’ অভিহিত করা হয়েছে।
রাগাসা আঘাত হানার পর হাজার হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়া হয়, চালানো হয় উদ্ধার অভিযান। ছবি: সংগৃহীত
সুপার টাইফুন আঘাত হানার খবরে রাজধানী ম্যানিলাসহ দেশটির অনেক এলাকাতেই স্কুল ও সরকারি অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে। দেশটির দুর্গম উপকূলীয় এলাকা বাতানেস বা বাবুইয়ান দ্বীপপুঞ্জ এবং পূর্বাঞ্চলের কাউন্টি হুয়ালিয়েন থেকে প্রায় ৩০০ জনকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
এদিকে হংকং কর্তৃপক্ষ টাইফুনের জন্য ৮ মাত্রার সতর্কতা জারি করেছে। এটি সর্বোচ্চ ১০ নম্বর সংকেতের মাত্র দুই স্তর নিচে। এ সতর্কতার অর্থ, ঘণ্টায় ৬৩ কিলোমিটার বা তার বেশি গতিবেগের বাতাস বয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রাগাসা এগিয়ে যেতে থাকায় হংকংয়ে এশিয়ার অন্যতম ব্যস্ত বিমানবন্দরের বেশির ভাগ ফ্লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। স্কুল ও কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও বন্ধ করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
রাগাসার প্রভাবে ডুবে গেছে প্যামপাঙ্গা প্রদেশের অ্যাপালিট শহরের সব রাস্তাঘাট। ছবি: সংগৃহীত
বুধবার চীনের গুয়াংদং প্রদেশে রাগাসা আঘাত হানতে পারে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। এরই মধ্যে গুয়াংদং থেকে তিন লাখ ৭০ হাজারেও বেশি মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে বলে প্রদেশের জরুরি ব্যবস্থাপনা বিভাগ জানিয়েছে।
চীন সরকার কমপক্ষে ১০টি শহরকে স্কুল ও কিছু ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে।
এছাড়া গত একদিনেই ক্ষুধা ও দুর্ভিক্ষে আরও চারজন মারা গেছেন। এতে ক্ষুধাজনিত মোট মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৪০ জনে, যাদের মধ্যে ১৪৭ জনই শিশু।
২ দিন আগে