
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

২০ শতকের লাতিন আমেরিকান সাহিত্যের অন্যতম নক্ষত্র নোবেলজয়ী ঔপন্যাসিক মারিও বার্গাস য়োসা আর নেই। নিজ পরিবারের সান্নিধ্যেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। ২০১০ সালে সাহিত্যে য়োসাকে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
রোববার (১৩ এপ্রিল) পেরুর রাজধানী লিমায় নিজ বাসভবনে পরিবারের সদস্যদের সান্নিধ্যেই শান্তিপূর্ণভাবে শেষ বিদায় নিয়েছেন মারিও বার্গাস য়োসা। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
য়োসার ছেলে রাজনৈতিক বিশ্লেষক আলভারো বার্গাস য়োসা এক্স হ্যান্ডেলে এক পোস্টে জানান, পারিবারিকভাবেই তার বাবার শেষকৃত্য করা হবে। কোনো নাগরিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে না।
১৯৩৬ সালে পেরুর আরেকুইপাতে জন্মগ্রহণ করেন নোবেলবিজয়ী এ ঔপন্যাসিক। দরিদ্র পরিবারে তার বেড়ে ওঠা ছিল ব্যাপক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে। ধীরে ধীরে যখন বড় হন, প্রত্যক্ষ করেন পেরুর রাজনৈতিক টালমাটাল পরিবেশও।
এর মধ্যেই ১৯৪৮ সালে স্বৈরশাসক ম্যানুয়েল অদ্রিয়ার উত্থান ঘটে। সেই স্বৈরশাসন গভীরভাবে প্রভাব ফেলে কৈশোর থেকে তারুণ্যের দিকে ধাবমান য়োসার মধ্যে। ১৯৬৩ সালে তার প্রথম যে উপন্যাস ‘দ্য টাইম অব দ্য হিরো’ প্রকাশিত হয়, সেটিও ছিল তার নিজের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করেই। বিষয়বস্তু ছিল এক নিষ্ঠুর মিলিটারি একাডেমিতে কিশোরদের টিকে থাকার সংগ্রামের গল্প।
য়োসার লেখা ‘ডেথ ইন দ্য আন্দিজ’, ‘দ্য ওয়ার অব দ্য এন্ড অব দ্য ওয়ার্ল্ড’, ‘আন্ট জুলিয়া অ্যান্ড দ্য স্ক্রিপ্টরাইটার’-এর মতো সাড়া জাগানো সব উপন্যাসগুলো কেবল লাতিন নয়, বিশ্বসাহিত্যেরই অমূল্য সম্পদে পরিণত হয়েছে। নোবেল কমিটি তাকে পুরস্কৃত করার কারণ হিসেবে লিখেছিল, লেখনীর মাধ্যমে ক্ষমতা কাঠামোর মানচিত্র তুলে ধরা এবং ব্যক্তির প্রতিরোধ, বিদ্রোহ ও পরাজয়ের মর্মস্পর্শী চিত্র তুলে ধরার জন্য তাকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হলো।
লাতিন আরও সাহিত্যের মতো য়োসাও সমাজতান্ত্রিক ধারণায় দীক্ষিত হয়েছিলেন। পরে অবশ্য রক্ষণশীল মতাদর্শ ধারণ করেন তিনি। ১৯৯০ সালে তিনি পেরুর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। দ্বিতীয় দফার ভোটে তিনি আলবের্তো ফুজিমোরির কাছে পরাজিত হন।
নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পরপরই স্পেনে চলে যান মারিও বার্গাস য়োসা। বছর তিনেক পরে তিনি স্পেনের নাগরিকত্বও নেন। ধারণা করা হয়, নির্বাচনে পরাজয়ের হতাশা থেকেই তিনি পেরু ত্যাগ করেন।

২০ শতকের লাতিন আমেরিকান সাহিত্যের অন্যতম নক্ষত্র নোবেলজয়ী ঔপন্যাসিক মারিও বার্গাস য়োসা আর নেই। নিজ পরিবারের সান্নিধ্যেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন তিনি। ২০১০ সালে সাহিত্যে য়োসাকে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
রোববার (১৩ এপ্রিল) পেরুর রাজধানী লিমায় নিজ বাসভবনে পরিবারের সদস্যদের সান্নিধ্যেই শান্তিপূর্ণভাবে শেষ বিদায় নিয়েছেন মারিও বার্গাস য়োসা। তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।
য়োসার ছেলে রাজনৈতিক বিশ্লেষক আলভারো বার্গাস য়োসা এক্স হ্যান্ডেলে এক পোস্টে জানান, পারিবারিকভাবেই তার বাবার শেষকৃত্য করা হবে। কোনো নাগরিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হবে না।
১৯৩৬ সালে পেরুর আরেকুইপাতে জন্মগ্রহণ করেন নোবেলবিজয়ী এ ঔপন্যাসিক। দরিদ্র পরিবারে তার বেড়ে ওঠা ছিল ব্যাপক প্রতিকূলতার মধ্য দিয়ে। ধীরে ধীরে যখন বড় হন, প্রত্যক্ষ করেন পেরুর রাজনৈতিক টালমাটাল পরিবেশও।
এর মধ্যেই ১৯৪৮ সালে স্বৈরশাসক ম্যানুয়েল অদ্রিয়ার উত্থান ঘটে। সেই স্বৈরশাসন গভীরভাবে প্রভাব ফেলে কৈশোর থেকে তারুণ্যের দিকে ধাবমান য়োসার মধ্যে। ১৯৬৩ সালে তার প্রথম যে উপন্যাস ‘দ্য টাইম অব দ্য হিরো’ প্রকাশিত হয়, সেটিও ছিল তার নিজের অভিজ্ঞতার উপর ভিত্তি করেই। বিষয়বস্তু ছিল এক নিষ্ঠুর মিলিটারি একাডেমিতে কিশোরদের টিকে থাকার সংগ্রামের গল্প।
য়োসার লেখা ‘ডেথ ইন দ্য আন্দিজ’, ‘দ্য ওয়ার অব দ্য এন্ড অব দ্য ওয়ার্ল্ড’, ‘আন্ট জুলিয়া অ্যান্ড দ্য স্ক্রিপ্টরাইটার’-এর মতো সাড়া জাগানো সব উপন্যাসগুলো কেবল লাতিন নয়, বিশ্বসাহিত্যেরই অমূল্য সম্পদে পরিণত হয়েছে। নোবেল কমিটি তাকে পুরস্কৃত করার কারণ হিসেবে লিখেছিল, লেখনীর মাধ্যমে ক্ষমতা কাঠামোর মানচিত্র তুলে ধরা এবং ব্যক্তির প্রতিরোধ, বিদ্রোহ ও পরাজয়ের মর্মস্পর্শী চিত্র তুলে ধরার জন্য তাকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হলো।
লাতিন আরও সাহিত্যের মতো য়োসাও সমাজতান্ত্রিক ধারণায় দীক্ষিত হয়েছিলেন। পরে অবশ্য রক্ষণশীল মতাদর্শ ধারণ করেন তিনি। ১৯৯০ সালে তিনি পেরুর প্রেসিডেন্ট নির্বাচনেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। দ্বিতীয় দফার ভোটে তিনি আলবের্তো ফুজিমোরির কাছে পরাজিত হন।
নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পরপরই স্পেনে চলে যান মারিও বার্গাস য়োসা। বছর তিনেক পরে তিনি স্পেনের নাগরিকত্বও নেন। ধারণা করা হয়, নির্বাচনে পরাজয়ের হতাশা থেকেই তিনি পেরু ত্যাগ করেন।

কালমেগির প্রভাবে দেশটির মধ্যাঞ্চলীয় সেবু দ্বীপের সব শহর প্লাবিত হয়েছে। কর্দমাক্ত বন্যার পানির তোড়ে ভেসে যাচ্ছে গাড়ি, ট্রাক এমনকি বিশাল আকারের কনটেইনারও। সেবুর বেসামরিক প্রতিরক্ষা বিষয়ক উপ-প্রশাসক রাফায়েলিতো আলেজান্দ্রো টেলিফোনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এএফপিকে বলেছেন, কেবল সেবুতেই এখন পর্যন্ত ২১ জনের প্র
১ দিন আগে
কেনটাকির গভর্নর অ্যান্ডি বেসিয়ার সাংবাদিকদের বলেন, এটি ভয়াবহ দুর্ঘটনা। অন্তত তিনজন নিহত ও ১১ জন আহত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে একটি তেল পুনর্ব্যবহার কেন্দ্র এবং একটি গাড়ির যন্ত্রাংশ কারখানা রয়েছে।
১ দিন আগে
৮৪ লাখেরও বেশি জনসংখ্যার এই শহরে তার এই জয় ইতিহাস গড়ল। অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ এই শহর এবার পেল এক নতুন নেতৃত্ব।
১ দিন আগে
ইসরায়েলকে ছাড়লেই কেবল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সহযোগিতা করবে ইরান মন্তব্য করে ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র যদি মধ্যপ্রাচ্যে হস্তক্ষেপ বন্ধ না করে এবং ইসরায়েলকে দেওয়া সমর্থন ত্যাগ না করে, তবে তেহরান তাদের সঙ্গে কোনো সহযোগিতা করবে না।
২ দিন আগে