ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ক্যালিফোর্নিয়ার উত্তরাঞ্চলে বজ্রপাত থেকে সৃষ্ট দাবানলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এই দাবানলে হাজার হাজার একর বনভূমি পুড়ে গেছে এবং বহু মানুষকে তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে হয়েছে। আগুনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইতিহাসখ্যাত ‘চাইনিজ ক্যাম্প’ শহরের বড় অংশ।
ক্যালিফোর্নিয়া ফরেস্ট্রি অ্যান্ড ফায়ার প্রটেকশন বিভাগ জানায়, গত মঙ্গলবার বজ্রপাতের পর ২২টি আলাদা আলাদা আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং বুধবার পর্যন্ত ১৩ হাজার একর বন, ঝোপঝাড় ও শুকনো ঘাসভূমি পুড়ে গেছে। আগুনের বিস্তারকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে প্রবল বাতাস।
সিয়েরা নেভাদার পশ্চিম ঢালে অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম ‘চাইনিজ ক্যাম্প’ আগুনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যেখানে শতাধিক লোকেরও কম বসবাস।
ক্যালফায়ারের মুখপাত্র জাইমি উইলিয়ামস জানান, দাবানলে শহরের দুটি ঐতিহাসিক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। পাশাপাশি একটি পাহাড়চূড়ার কবরস্থানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে ১৮৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত শহরের গির্জাটি অক্ষত রয়েছে।
ক্যালফায়ার জানিয়েছে, পুরো চাইনিজ ক্যাম্প শহর এবং টুয়ালোমি ও পাশের ক্যালাভেরাস কাউন্টির আরও কিছু এলাকায় এখনো জরুরি সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ বলবৎ আছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ৬০০-এরও বেশি দমকলকর্মী কাজ করছেন।
ক্ষয়ক্ষতির পুরো হিসাব এখনো জানা যায়নি, তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসাম এক বিবৃতিতে বলেন, এই দ্রুত ছড়িয়ে পড়া দাবানল মোকাবিলায় আমরা সব ধরনের উৎস থেকে সহায়তা নিচ্ছি, যার মধ্যে ফেডারেল সংস্থাগুলোর সহায়তাও রয়েছে।
অন্তত দুটি মানবিক আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে বাস্তুচ্যুত মানুষদের জন্য, পাশাপাশি গবাদিপশু ও পোষা প্রাণীদের জন্যও আলাদা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।
সূত্র: রয়টার্স
ক্যালিফোর্নিয়ার উত্তরাঞ্চলে বজ্রপাত থেকে সৃষ্ট দাবানলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এই দাবানলে হাজার হাজার একর বনভূমি পুড়ে গেছে এবং বহু মানুষকে তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালাতে হয়েছে। আগুনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ইতিহাসখ্যাত ‘চাইনিজ ক্যাম্প’ শহরের বড় অংশ।
ক্যালিফোর্নিয়া ফরেস্ট্রি অ্যান্ড ফায়ার প্রটেকশন বিভাগ জানায়, গত মঙ্গলবার বজ্রপাতের পর ২২টি আলাদা আলাদা আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং বুধবার পর্যন্ত ১৩ হাজার একর বন, ঝোপঝাড় ও শুকনো ঘাসভূমি পুড়ে গেছে। আগুনের বিস্তারকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে প্রবল বাতাস।
সিয়েরা নেভাদার পশ্চিম ঢালে অবস্থিত ছোট্ট গ্রাম ‘চাইনিজ ক্যাম্প’ আগুনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যেখানে শতাধিক লোকেরও কম বসবাস।
ক্যালফায়ারের মুখপাত্র জাইমি উইলিয়ামস জানান, দাবানলে শহরের দুটি ঐতিহাসিক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে। পাশাপাশি একটি পাহাড়চূড়ার কবরস্থানও ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে ১৮৫৪ সালে প্রতিষ্ঠিত শহরের গির্জাটি অক্ষত রয়েছে।
ক্যালফায়ার জানিয়েছে, পুরো চাইনিজ ক্যাম্প শহর এবং টুয়ালোমি ও পাশের ক্যালাভেরাস কাউন্টির আরও কিছু এলাকায় এখনো জরুরি সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ বলবৎ আছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে ৬০০-এরও বেশি দমকলকর্মী কাজ করছেন।
ক্ষয়ক্ষতির পুরো হিসাব এখনো জানা যায়নি, তবে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি।
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর গ্যাভিন নিউসাম এক বিবৃতিতে বলেন, এই দ্রুত ছড়িয়ে পড়া দাবানল মোকাবিলায় আমরা সব ধরনের উৎস থেকে সহায়তা নিচ্ছি, যার মধ্যে ফেডারেল সংস্থাগুলোর সহায়তাও রয়েছে।
অন্তত দুটি মানবিক আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে বাস্তুচ্যুত মানুষদের জন্য, পাশাপাশি গবাদিপশু ও পোষা প্রাণীদের জন্যও আলাদা কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।
সূত্র: রয়টার্স
চীনের কমিউনিস্ট পার্টির এই নেতা বলেন, যুদ্ধ থেকে পাওয়া শিক্ষা আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক। মানবজাতি আবারও এক গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে। সেটি হলো- শান্তি নাকি যুদ্ধ, সংলাপ নাকি মুখোমুখি সংঘাত, পারস্পরিক লাভজনক ফলাফল নাকি একজনের লাভ ও আরেকজনের ক্ষতি।
১ দিন আগেপ্রায় নয় বছর আগে যখন একের পর এক এসব ঘটনাবলী ঘটে চলছিল, সেসময় মোহাম্মদ বিন সালমানের নাম সৌদি আরবের রাজনীতিতে কেউ শোনেনি। তার সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানতেনও না কেউ।
২ দিন আগে