ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
স্টক কারসাজি ও ঘুষের অভিযোগে দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের স্ত্রী কিম কেওন হি-কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করলেও, প্রমাণ নষ্টের আশঙ্কায় আদালত তার বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন। এর আগে তার স্বামী সামরিক আইন জারির পর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বিচারাধীন হন। খবর বিবিসির।
মঙ্গলবার সিউলে চার ঘন্টার আদালতের শুনানিতে সাবেক ফার্স্ট লেডি কিম কেওন হি সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু আদালত তার বিরুদ্ধে আটকাদেশ পরোয়ানা জারি করেছেন, কারণ তিনি প্রমাণ নষ্ট করতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রসিকিউটররা বলছেন, ৫২ বছর বয়সী কিম দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বিএমডব্লিউ ডিলার ডয়চ মোটরসের শেয়ারের মূল্য-কারচুপির সাথে জড়িত ছিলেন। এই প্রকল্প থেকে ৮০০ মিলিয়ন ওন আয় করার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।
যদিও তার স্বামী দেশের নেতা নির্বাচিত হওয়ার আগে এসব করেছেন বলে অভিযোগ।
এছাড়া ব্যবসায়িক সুবিধার বিনিময়ে বিতর্কিত ইউনিফিকেশন চার্চ থেকে ঘুষ হিসাবে দুটি চ্যানেল ব্যাগ এবং একটি হীরার নেকলেস গ্রহণ করার অভিযোগও রয়েছে কিমের বিরুদ্ধে।
অন্যান্য অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, ২০২২ সালের সংসদীয় উপ-নির্বাচন এবং গত বছরের সাধারণ নির্বাচনের সময় প্রার্থী মনোনয়নে হস্তক্ষেপ।
এদিকে, মঙ্গলবারের শুনানিতে কালো স্যুট এবং কালো স্কার্ট পরে উপস্থিত থাকার সময় কিমকে বেশ গম্ভীর দেখায়।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের সামনে ক্ষমা প্রার্থণা করেন। বলেন, গুরুত্বহীন ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও সমস্যা সৃষ্টি করার জন্য আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।
গত ডিসেম্বরে হঠাৎ করেই সামরিক আইন জারি করে দক্ষিণ কোরিয়াকে সংকটে ফেলেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বিচারাধীন রয়েছেন ইওল।
স্টক কারসাজি ও ঘুষের অভিযোগে দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের স্ত্রী কিম কেওন হি-কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযোগ অস্বীকার করলেও, প্রমাণ নষ্টের আশঙ্কায় আদালত তার বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারি করেন। এর আগে তার স্বামী সামরিক আইন জারির পর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বিচারাধীন হন। খবর বিবিসির।
মঙ্গলবার সিউলে চার ঘন্টার আদালতের শুনানিতে সাবেক ফার্স্ট লেডি কিম কেওন হি সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। কিন্তু আদালত তার বিরুদ্ধে আটকাদেশ পরোয়ানা জারি করেছেন, কারণ তিনি প্রমাণ নষ্ট করতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
প্রসিকিউটররা বলছেন, ৫২ বছর বয়সী কিম দক্ষিণ কোরিয়ার একটি বিএমডব্লিউ ডিলার ডয়চ মোটরসের শেয়ারের মূল্য-কারচুপির সাথে জড়িত ছিলেন। এই প্রকল্প থেকে ৮০০ মিলিয়ন ওন আয় করার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে।
যদিও তার স্বামী দেশের নেতা নির্বাচিত হওয়ার আগে এসব করেছেন বলে অভিযোগ।
এছাড়া ব্যবসায়িক সুবিধার বিনিময়ে বিতর্কিত ইউনিফিকেশন চার্চ থেকে ঘুষ হিসাবে দুটি চ্যানেল ব্যাগ এবং একটি হীরার নেকলেস গ্রহণ করার অভিযোগও রয়েছে কিমের বিরুদ্ধে।
অন্যান্য অভিযোগের মধ্যে রয়েছে, ২০২২ সালের সংসদীয় উপ-নির্বাচন এবং গত বছরের সাধারণ নির্বাচনের সময় প্রার্থী মনোনয়নে হস্তক্ষেপ।
এদিকে, মঙ্গলবারের শুনানিতে কালো স্যুট এবং কালো স্কার্ট পরে উপস্থিত থাকার সময় কিমকে বেশ গম্ভীর দেখায়।
এ সময় তিনি সাংবাদিকদের সামনে ক্ষমা প্রার্থণা করেন। বলেন, গুরুত্বহীন ব্যক্তি হওয়া সত্ত্বেও সমস্যা সৃষ্টি করার জন্য আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী।
গত ডিসেম্বরে হঠাৎ করেই সামরিক আইন জারি করে দক্ষিণ কোরিয়াকে সংকটে ফেলেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল। এরপর রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বিচারাধীন রয়েছেন ইওল।
ক্যারিবীয় অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক উপস্থিতি এবং মাদকবাহী নৌযানে প্রাণঘাতী হামলার পরই এ পরিস্থিতি তৈরি হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান ও সৌদি আরবের মধ্যে স্বাক্ষরিত সাম্প্রতি প্রতিরক্ষা চুক্তিতে তেহরানকেও যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা মেজর জেনারেল ইয়াহিয়া রাহিম সাফাভি।
১ দিন আগে