
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

ইরানের সুপ্রিম ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল বা শীর্ষ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ এক বিবৃতিতে বলেছে, পরবর্তী সময়ে যে কোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইরান একটি সিদ্ধান্তমূলক, দৃঢ় ও সময়োপযোগী প্রতিক্রিয়া দেখাবে।
বিবৃতিতে কাউন্সিল ইরানি জনগণের ‘সচেতনতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং ঐক্য’র প্রশংসা করে বলেছে যে ‘শত্রুদের পরাজয়’ ইরানিদের ‘দৃঢ় সংকল্প, কৌশলগত ধৈর্য ও অপমান বা একতরফা আপস মেনে নিতে অস্বীকৃতির’ ওপর নির্ভরশীল।
বিবৃতিতে ইরান ও তার বাহিনীর ইরানের ওপর আক্রমণের প্রতিশোধ হিসেবে ‘নির্ধারক এবং পরিকল্পিত আঘাত’ হানারও প্রশংসা করা হয়েছে।
এর কিছুক্ষণ আগেই ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ একটি বিবৃতি জারি করেছেন। সেখানে তিনি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ) তেহরানের প্রাণকেন্দ্রে শাসকগোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুতে তীব্র হামলা চালিয়ে ইরানের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জোরালো জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে ইরানের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এই হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি। এর আগে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছিলেন যে, ইসরায়েল যদি হামলা বন্ধ করে তবে তারাও হামলা বন্ধ করবে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ইরান থেকে উৎক্ষেপণ করা কতগুলো ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে দুপক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই এই হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবি ইসরায়েলের।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘হুমকি প্রতিহত করার জন্য কাজ করছে’। সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে ও পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সেখানে থাকতে বলেছে তারা।
তবে এসব ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের বিবরণ এখনো স্পষ্ট নয়, এছাড়া ইরানও আক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার কথা বলার পর এসব ক্ষেপণাস্ত্র এসেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।

ইরানের সুপ্রিম ন্যাশনাল সিকিউরিটি কাউন্সিল বা শীর্ষ জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদ এক বিবৃতিতে বলেছে, পরবর্তী সময়ে যে কোনো আগ্রাসনের বিরুদ্ধে ইরান একটি সিদ্ধান্তমূলক, দৃঢ় ও সময়োপযোগী প্রতিক্রিয়া দেখাবে।
বিবৃতিতে কাউন্সিল ইরানি জনগণের ‘সচেতনতা, স্থিতিস্থাপকতা এবং ঐক্য’র প্রশংসা করে বলেছে যে ‘শত্রুদের পরাজয়’ ইরানিদের ‘দৃঢ় সংকল্প, কৌশলগত ধৈর্য ও অপমান বা একতরফা আপস মেনে নিতে অস্বীকৃতির’ ওপর নির্ভরশীল।
বিবৃতিতে ইরান ও তার বাহিনীর ইরানের ওপর আক্রমণের প্রতিশোধ হিসেবে ‘নির্ধারক এবং পরিকল্পিত আঘাত’ হানারও প্রশংসা করা হয়েছে।
এর কিছুক্ষণ আগেই ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তোলে ইসরায়েল। দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ একটি বিবৃতি জারি করেছেন। সেখানে তিনি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীকে (আইডিএফ) তেহরানের প্রাণকেন্দ্রে শাসকগোষ্ঠীর লক্ষ্যবস্তুতে তীব্র হামলা চালিয়ে ইরানের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জোরালো জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
তবে ইরানের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত এই হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি। এর আগে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছিলেন যে, ইসরায়েল যদি হামলা বন্ধ করে তবে তারাও হামলা বন্ধ করবে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ইরান থেকে উৎক্ষেপণ করা কতগুলো ক্ষেপণাস্ত্র শনাক্ত করেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে দুপক্ষের মধ্যে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার কিছুক্ষণ পরেই এই হামলা চালানো হয়েছে বলে দাবি ইসরায়েলের।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ‘হুমকি প্রতিহত করার জন্য কাজ করছে’। সবাইকে আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে ও পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সেখানে থাকতে বলেছে তারা।
তবে এসব ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের বিবরণ এখনো স্পষ্ট নয়, এছাড়া ইরানও আক্রমণের বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। ইসরায়েল যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার কথা বলার পর এসব ক্ষেপণাস্ত্র এসেছে বলে দাবি করা হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স-এ তিনি লিখেছেন, “ভারতের একজন দক্ষ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর প্রয়োজন, এমন ব্যক্তি নয় যিনি পূর্ণকালীন ঘৃণা ছড়িয়ে বেড়ান। আমাদের সীমান্ত এবং শহর দুটোকেই রক্ষা করা কি অমিত শাহের কর্তব্য নয়? প্রতিটি ফ্রন্টে তিনি কেন এমন শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ হচ্ছেন?"
২ দিন আগে
বিবিসির একটি অভ্যন্তরীণ স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে যে, অনুষ্ঠানটিতে ২০২১ সালের ছয়ই জানুয়ারি ট্রাম্পের ভাষণের দুটি আলাদা অংশ একসাথে মিশিয়ে দর্শকদের বিভ্রান্ত করেছে, যা দেখে মনে হচ্ছে তিনি তার নির্বাচনী পরাজয়ের পর মার্কিন ক্যাপিটলে আক্রমণ করার জন্য জনগণকে স্পষ্টভাবে আহ্বান জানাচ্ছিলেন।
২ দিন আগে
অন্যদিকে জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ দাবি করেছে যে তারা উত্তরপ্রদেশ ও হরিয়ানায় তল্লাশি অভিযান চালিয়ে প্রায় তিন হাজার কিলো বিস্ফোরক, বিস্ফোরণ ঘটানোর নানা রাসায়নিক, চারটি পিস্তল ও বন্দুক উদ্ধার করেছে। দুই চিকিৎসক সহ সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে – যারা জয়েশ-এ-মুহাম্মদ ও আনসার গাজওয়াতুল হিন্দ নামে দুটি সংগঠনে
২ দিন আগে
ধারণা করা হচ্ছে, ডুবে যাওয়া নৌকায় ৭০ জনের মতো ছিলেন। এ ছাড়া আরেকটি নৌকায় ছিলেন প্রায় ২৩০ জন যাত্রী। এর অবস্থান এখনো শনাক্ত করতে পারেনি মালয়েশিয়া কোস্ট গার্ড।
২ দিন আগে