মৌলভীবাজার প্রতিনিধি
নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের উপ-আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক সঞ্জয় পাশী জয়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (১১ মে) সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভানুগাছ রোডের গ্র্যান্ড সুলতান রিসোর্ট সংলগ্ন একটি দোকান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম ছাত্রলীগ নেতা সঞ্জয় পাশী জয়'র গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তার বিরুদ্ধে কুলাউড়া থানায় মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাকে কুলাউড়া থানায় হস্তান্তর করা হবে বলে তিনি জানান।
নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সংসদের উপ-আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক সঞ্জয় পাশী জয়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রোববার (১১ মে) সন্ধ্যায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ভানুগাছ রোডের গ্র্যান্ড সুলতান রিসোর্ট সংলগ্ন একটি দোকান থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আমিনুল ইসলাম ছাত্রলীগ নেতা সঞ্জয় পাশী জয়'র গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, তার বিরুদ্ধে কুলাউড়া থানায় মামলা রয়েছে। গ্রেপ্তারের পর তাকে কুলাউড়া থানায় হস্তান্তর করা হবে বলে তিনি জানান।
তারা বলেন, এই রায় শুধু বিচারিক দায়বদ্ধতার চরম ব্যর্থতা নয়, বরং এটি ন্যায়বিচারের নিষ্ঠুর প্রহসন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের রক্তের সাথে এই রায় সরাসরি বিশ্বাসঘাতকতা এবং দেশের বিচার ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থা ধ্বংস করার সমান। বিচার ব্যবস্থা যখন রাজনৈতিক প্রভাব ও পক্ষপাতদুষ্টতার কাছে নতজানু হয়ে প
১৭ দিন আগেমিছিল ও সমাবেশে ‘জামাত শিবির রাজাকার, এই মুহূর্ত বাংলা ছাড়’, ‘গুপ্ত বাহিনীর আস্তানা ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও’, ‘ছ-তে ছাত্রশিবির, তুই রাজাকার তুই রাজাকার’, ‘হাসিনা আজহার এই বাংলার গাদ্দার’, ‘আ তে আজহার, তুই রাজাকার তুই রাজাকার’, ‘লীগ গেছে যেই পথে শিবির যাবে সেই পথে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন।
১৭ দিন আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের মশাল মিছিলে হামলার অভিযোগ উঠেছে ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার (২৮ মে) রাত আটটার পর ক্যাম্পাসের পরিবহন মার্কেট ও প্যারিস রোড এলাকায় এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের চার নেতা ও একজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন।
২০ দিন আগেমিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে ‘ইন্টেরিম সরকার গণহত্যার পাহারাদার’, ‘একাত্তরের শত্রু যারা বাংলাদেশের শত্রু তারা’, ‘হাসিনা-আজাহার একাত্তরের গাদ্দার’, ‘জ্বালো জ্বালো আগুন জ্বালো’ ইত্যাদি স্লোগান দেওয়া হয়।
২০ দিন আগে