
ক্রীড়া ডেস্ক

ব্যারি ম্যাককার্থির করা ষষ্ঠ ওভারে সাইফ হাসান বোল্ড হলে চতুর্থ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে তখন উঠেছে মাত্র ১৮ রান। তাতে ১০০ রানের আগেই অলআউটের প্রবল শঙ্কা জেগেছিল স্বাগতিক শিবিরে। সেই শঙ্কা দূর হয়েছে তাওহীদ হৃদয়ের ঝোড়ো ফিফটিতে।
তাঁর ফিফটিতে ভর করে ১০০ রানের কোটা পার করেছে বাংলাদেশ। তবে হার এড়ানো যায়নি। সিরিজের প্রথম টি–টোয়েন্টিতে ব্যাটিং ব্যর্থতায় আয়ারল্যান্ডের কাছে ৩৯ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। সঙ্গী না পাওয়ায় হৃদয়ের ফিফটি কেবল দলের হারের ব্যবধানই কমিয়েছে, লড়াইয়ের উপকরণ হতে পারেনি। একই সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের গড়পড়তা মানের বোলিং লাইনের বিপক্ষে এমন ব্যাটিংয়ে হতাশা বাড়ল বাংলাদেশের।
চট্টগ্রামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামা আয়ারল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ১৮১ রান। জবাবে পাওয়ার প্লেতেই ৪ উইকেট হারানো বাংলাদেশ থেমেছে ১৪২ রানে। হৃদয়ের কল্যাণে ১০০ রানের আগে অলআউটের শঙ্কা দূর হলেও ব্যাটিংয়ের ‘রোগ’ যে সহজে দূর হচ্ছে না সেটা আরও একবার প্রমাণ করল বাংলাদেশ। প্রথম ৪ ব্যাটারের সবাই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেছেন এক অঙ্কের ঘরে থাকতেই।
লম্বা সময় ধরে নিজেকে হারিয়ে খুঁজেত থাকা জাকের আলী অনিক এদিন ভালো কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর ২০ রানের ইনিংসটি থামান ম্যাককার্থি। লোয়ার অর্ডারে নামা তানজিম হাসান সাকিব, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদরাও দলের বিপদের দিনে প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। বাকিদের ব্যর্থতার বিপরীতে একলা চলো নীতিতে চলে দলকে লজ্জার হাত থেকে বাঁচালেন হৃদয়।
৫ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন এই মিডলঅর্ডার ব্যাটার। ৫০ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় সাজানো তাঁর ৮৩ রানের ইনিংস। সেই সঙ্গে ম্যাচে বাংলাদেশের একমাত্র সান্ত্বনাও। এর আগে সবশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঘরের মাঠে ব্যাটিং ব্যর্থতায় ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশ। এই সংস্করণে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষেও চিন্তার কারণ হয়ে থাকল সেই ব্যাটিং।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের যত সাফল্য– তার বেশিরভাগই এসেছে বোলারদের কল্যাণে। বিপরীতে ব্যাটিং ব্যর্থতায় হাতছাড়া হয়েছে অনেক ম্যাচ। বড় দলগুলোর বিপক্ষে মেনে নেওয়ার মতো ন্যূনতম যুক্তি থাকলেও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতার কোন যুক্তি দাঁড় করাবে বাংলাদেশ?

ব্যারি ম্যাককার্থির করা ষষ্ঠ ওভারে সাইফ হাসান বোল্ড হলে চতুর্থ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। স্কোরবোর্ডে তখন উঠেছে মাত্র ১৮ রান। তাতে ১০০ রানের আগেই অলআউটের প্রবল শঙ্কা জেগেছিল স্বাগতিক শিবিরে। সেই শঙ্কা দূর হয়েছে তাওহীদ হৃদয়ের ঝোড়ো ফিফটিতে।
তাঁর ফিফটিতে ভর করে ১০০ রানের কোটা পার করেছে বাংলাদেশ। তবে হার এড়ানো যায়নি। সিরিজের প্রথম টি–টোয়েন্টিতে ব্যাটিং ব্যর্থতায় আয়ারল্যান্ডের কাছে ৩৯ রানে হেরেছে বাংলাদেশ। সঙ্গী না পাওয়ায় হৃদয়ের ফিফটি কেবল দলের হারের ব্যবধানই কমিয়েছে, লড়াইয়ের উপকরণ হতে পারেনি। একই সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের গড়পড়তা মানের বোলিং লাইনের বিপক্ষে এমন ব্যাটিংয়ে হতাশা বাড়ল বাংলাদেশের।
চট্টগ্রামে টস হেরে আগে ব্যাট করতে নামা আয়ারল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ১৮১ রান। জবাবে পাওয়ার প্লেতেই ৪ উইকেট হারানো বাংলাদেশ থেমেছে ১৪২ রানে। হৃদয়ের কল্যাণে ১০০ রানের আগে অলআউটের শঙ্কা দূর হলেও ব্যাটিংয়ের ‘রোগ’ যে সহজে দূর হচ্ছে না সেটা আরও একবার প্রমাণ করল বাংলাদেশ। প্রথম ৪ ব্যাটারের সবাই প্যাভিলিয়নের পথ ধরেছেন এক অঙ্কের ঘরে থাকতেই।
লম্বা সময় ধরে নিজেকে হারিয়ে খুঁজেত থাকা জাকের আলী অনিক এদিন ভালো কিছু করার ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর ২০ রানের ইনিংসটি থামান ম্যাককার্থি। লোয়ার অর্ডারে নামা তানজিম হাসান সাকিব, রিশাদ হোসেন, নাসুম আহমেদরাও দলের বিপদের দিনে প্রতিরোধ গড়তে পারেনি। বাকিদের ব্যর্থতার বিপরীতে একলা চলো নীতিতে চলে দলকে লজ্জার হাত থেকে বাঁচালেন হৃদয়।
৫ নম্বরে ব্যাট করতে নেমে শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকেন এই মিডলঅর্ডার ব্যাটার। ৫০ বলে ৭ চার ও ৩ ছক্কায় সাজানো তাঁর ৮৩ রানের ইনিংস। সেই সঙ্গে ম্যাচে বাংলাদেশের একমাত্র সান্ত্বনাও। এর আগে সবশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ঘরের মাঠে ব্যাটিং ব্যর্থতায় ধবলধোলাই হয়েছিল বাংলাদেশ। এই সংস্করণে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষেও চিন্তার কারণ হয়ে থাকল সেই ব্যাটিং।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টি–টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের যত সাফল্য– তার বেশিরভাগই এসেছে বোলারদের কল্যাণে। বিপরীতে ব্যাটিং ব্যর্থতায় হাতছাড়া হয়েছে অনেক ম্যাচ। বড় দলগুলোর বিপক্ষে মেনে নেওয়ার মতো ন্যূনতম যুক্তি থাকলেও আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ব্যাটিং ব্যর্থতার কোন যুক্তি দাঁড় করাবে বাংলাদেশ?

এর মধ্য দিয়ে তরুণ ক্রিকেটারদের নিয়ে এশিয়া কাপ রাইজিং স্টারস টুর্নামেন্টে ফাইনাল ম্যাচে জয়টা অধরাই থেকে গেল। টাইগারদের সন্তুষ্ট থাকতে হলো রানার-আপ হয়েই। ছয় বছর আগে পাকিস্তানের সঙ্গে ফাইনাল হেরেই এশিয়া কাপের চ্যাম্পিয়নের স্বাদ থেকে বঞ্চিত হয়েছিলেন সাকিব-মুশফিকরা। সেই স্মৃতিই যেন ফিরে এলো কাতারের দোহাত
৪ দিন আগে
সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের শেষদিনে কার্টিস ক্যাম্ফারের অবিশ্বাস্য প্রতিরোধের 'দেয়াল' গুঁড়িয়ে দিয়ে মুশফিকের শততম টেস্টে জয় নিশ্চিত করল বাংলাদেশ। মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সিরিজের শেষ টেস্টে আয়ারল্যান্ডকে ২১৭ রানের বিশাল ব্যবধানে পরাজিত করে ২-০ তে সিরিজ নিজেদের করে নিলো স্বাগতিকর
৪ দিন আগে
২০২৪ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সর্বশেষ ভারতের কানপুরে সেঞ্চুরি করেছিলেন মুমিনুল হক। এরপর এক বছরেরও বেশি সময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ম্যাজিক ফিগারের দেখা পাচ্ছেন না তিনি। আজও (শনিবার) আশা জাগিয়ে আক্ষেপ নিয়ে ফিরলেন। মুমিনুল ৮৭ রানে আউট হতেই ৪ উইকেটে ২৯৭ রান তুলে দ্বিতীয় ইনিংস ঘোষণা করল বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসের
৫ দিন আগে
মিরপুরে চলমান টেস্টের প্রথম ইনিংসে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ২১১ রানের লিড নিয়েছে বাংলাদেশ। ১১ রানে পিছিয়ে থাকায় আয়ারল্যান্ড ফলোঅনে পড়লেও টাইগাররা ফলোঅন না করিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নামার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
৬ দিন আগে