ক্রীড়া ডেস্ক
গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচের দুটিতে জয় এলেও পারফরম্যান্স আসেনি প্রত্যাশিত মাত্রায়। ফলে তাকিয়ে থাকতে হয়েছিল শ্রীলংকা-আফগানিস্তান ম্যাচের দিকে। সেই ম্যাচে বাংলাদেশের জন্য সমীকরণ মিলিয়ে দিয়েছে শ্রীলংকা। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে উঠে গেছে বাংলাদেশকে নিয়ে।
এ তো গেল ‘বি’ গ্রুপের হিসাব। ওদিকে ‘এ’ গ্রুপ থেকে এরই মধ্যে সুপার ফোরে উঠে গেছে ভারত ও পাকিস্তান। ফলে ৮ দল নিয়ে শুরু হওয়া এশিয়া কাপের সুপার ফোর যেন সেই পুরনো এশিয়া কাপ, যেখানে মুখোমুখি হতো চারটিই দল— বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকা।
সুপার ফোরে এই চারটি দলই মুখোমুখি হবে পরস্পরের। অর্থাৎ প্রত্যেকে ম্যাচ পাবে তিনটি করে। সবগুলো ম্যাচ শেষে যে দুটি দল পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকবে, তারা শিরোপার জন্য মুখোমুখি হবে ফাইনাল ম্যাচে। ফাইনালের সে হিসাব অনেক পরের বিষয়। আপাতত তথ্য এটুকুই— এশিয়া কাপে এখন আরও তিনটি ম্যাচ পেয়েছে বাংলাদেশ, যেখানে প্রতিপক্ষ ভারত-পাকিস্তান-শ্রীলংকা।
এশিয়া কাপের সুপার ফোরের শুরুটাই হবে বাংলাদেশকে দিয়ে। সে ম্যাচে আবার প্রতিপক্ষ গ্রুপ পর্বের সেই শ্রীলংকাই। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হবে সেই ম্যাচ। গ্রুপ পর্বে পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ারও সুযোগ পাবে টাইগাররা।
দ্বিতীয় ম্যাচের আগে তিন দিনের বিরতি পাচ্ছে বাংলাদেশ। পরের বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সেই ম্যাচটিও হবে দুবাইয়ে। সে ম্যাচে প্রতিপক্ষ ভারত, যারা কি না টুর্নামেন্টের সবচেয়ে ফেভারিট দল। পারফরম্যান্সে এখনো ভারতই সব দিক থেকে নিখুঁত। ফলে নিশ্চিতভাবেই বাংলাদেশের জন্য ম্যাচটি কঠিন হবে।তবে ভারতের সঙ্গে ম্যাচ সমর্থকদের বাড়তি উত্তেজনা জোগাবে, বলার অপেক্ষা রাখে না।
আবুধাবি স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে এক টুকরো বাংলাদেশ। প্রবাসীদের কল্যাণে টুর্নামেন্ট জুড়েই টাইগাররা এমন সমর্থন পেয়ে আসছে। ছবি: সংগৃহীত
শেষ ম্যাচের জন্য অবশ্য কোনো বিরতি পাবে না টাইগাররা। কারণ ভারত ম্যাচের পরদিনই মুখোমুখি হতে হবে সুপার ফোরের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে, ভেন্যু সেই দুবাই। বৃহস্পতিবারের (২৫ সেপ্টেম্বর) সে ম্যাচে প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। বরাবরই আনপ্রেডিক্টেবল পাকিস্তানের প্রতিফলন এই টুর্নামেন্টের পারফরম্যান্সেও রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে সবশেষ সিরিজে পাকিস্তানকে ২-১ ব্যবধানে হারানোর সুখস্মৃতিও। ফলে সুপার ফোরের শেষ ম্যাচটা হাসিমুখে শেষ করার আশা করতেই পারে টাইগাররা।
চার দলের তিন ম্যাচের লড়াই শেষে সমীকরণের মারপ্যাঁচে এক জয়েও ফাইনালে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব, তবে তাতে যদি-কিন্তু মেলাতে ঘাম ছুটে যাবে। বিপরীতে দুটি ম্যাচে জয় এলে ফাইনালের হিসাব মেলানো বরং অনেকটাই সহজ হবে। সঙ্গে চলে আসতে পারে রানরেটের হিসাবও। সেসব মাথায় রেখেই নিশ্চয় লিটন অ্যান্ড কোং সুপার ফোরের লড়াইয়ে মাঠে নামবে।
গ্রুপ পর্বে তিন ম্যাচের দুটিতে জয় এলেও পারফরম্যান্স আসেনি প্রত্যাশিত মাত্রায়। ফলে তাকিয়ে থাকতে হয়েছিল শ্রীলংকা-আফগানিস্তান ম্যাচের দিকে। সেই ম্যাচে বাংলাদেশের জন্য সমীকরণ মিলিয়ে দিয়েছে শ্রীলংকা। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোরে উঠে গেছে বাংলাদেশকে নিয়ে।
এ তো গেল ‘বি’ গ্রুপের হিসাব। ওদিকে ‘এ’ গ্রুপ থেকে এরই মধ্যে সুপার ফোরে উঠে গেছে ভারত ও পাকিস্তান। ফলে ৮ দল নিয়ে শুরু হওয়া এশিয়া কাপের সুপার ফোর যেন সেই পুরনো এশিয়া কাপ, যেখানে মুখোমুখি হতো চারটিই দল— বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলংকা।
সুপার ফোরে এই চারটি দলই মুখোমুখি হবে পরস্পরের। অর্থাৎ প্রত্যেকে ম্যাচ পাবে তিনটি করে। সবগুলো ম্যাচ শেষে যে দুটি দল পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকবে, তারা শিরোপার জন্য মুখোমুখি হবে ফাইনাল ম্যাচে। ফাইনালের সে হিসাব অনেক পরের বিষয়। আপাতত তথ্য এটুকুই— এশিয়া কাপে এখন আরও তিনটি ম্যাচ পেয়েছে বাংলাদেশ, যেখানে প্রতিপক্ষ ভারত-পাকিস্তান-শ্রীলংকা।
এশিয়া কাপের সুপার ফোরের শুরুটাই হবে বাংলাদেশকে দিয়ে। সে ম্যাচে আবার প্রতিপক্ষ গ্রুপ পর্বের সেই শ্রীলংকাই। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হবে সেই ম্যাচ। গ্রুপ পর্বে পরাজয়ের প্রতিশোধ নেওয়ারও সুযোগ পাবে টাইগাররা।
দ্বিতীয় ম্যাচের আগে তিন দিনের বিরতি পাচ্ছে বাংলাদেশ। পরের বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সেই ম্যাচটিও হবে দুবাইয়ে। সে ম্যাচে প্রতিপক্ষ ভারত, যারা কি না টুর্নামেন্টের সবচেয়ে ফেভারিট দল। পারফরম্যান্সে এখনো ভারতই সব দিক থেকে নিখুঁত। ফলে নিশ্চিতভাবেই বাংলাদেশের জন্য ম্যাচটি কঠিন হবে।তবে ভারতের সঙ্গে ম্যাচ সমর্থকদের বাড়তি উত্তেজনা জোগাবে, বলার অপেক্ষা রাখে না।
আবুধাবি স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে এক টুকরো বাংলাদেশ। প্রবাসীদের কল্যাণে টুর্নামেন্ট জুড়েই টাইগাররা এমন সমর্থন পেয়ে আসছে। ছবি: সংগৃহীত
শেষ ম্যাচের জন্য অবশ্য কোনো বিরতি পাবে না টাইগাররা। কারণ ভারত ম্যাচের পরদিনই মুখোমুখি হতে হবে সুপার ফোরের তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে, ভেন্যু সেই দুবাই। বৃহস্পতিবারের (২৫ সেপ্টেম্বর) সে ম্যাচে প্রতিপক্ষ পাকিস্তান। বরাবরই আনপ্রেডিক্টেবল পাকিস্তানের প্রতিফলন এই টুর্নামেন্টের পারফরম্যান্সেও রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে সবশেষ সিরিজে পাকিস্তানকে ২-১ ব্যবধানে হারানোর সুখস্মৃতিও। ফলে সুপার ফোরের শেষ ম্যাচটা হাসিমুখে শেষ করার আশা করতেই পারে টাইগাররা।
চার দলের তিন ম্যাচের লড়াই শেষে সমীকরণের মারপ্যাঁচে এক জয়েও ফাইনালে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব, তবে তাতে যদি-কিন্তু মেলাতে ঘাম ছুটে যাবে। বিপরীতে দুটি ম্যাচে জয় এলে ফাইনালের হিসাব মেলানো বরং অনেকটাই সহজ হবে। সঙ্গে চলে আসতে পারে রানরেটের হিসাবও। সেসব মাথায় রেখেই নিশ্চয় লিটন অ্যান্ড কোং সুপার ফোরের লড়াইয়ে মাঠে নামবে।
‘বি’ গ্রুপে সুপার ফোরের হিসাব এখনো উন্মুক্ত। বাংলাদেশ, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান— তিন দলের সামনেই রয়েছে সুপার ফোরের হাতছানি, যা শেষ পর্যন্ত গড়াতে পারে রানরেটের হিসাবে।
৪ দিন আগেপ্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৪ রান সংগ্রহ করেছিল বাংলাদেশ। ২০ ওভারের শেষ বলে আফগানদের অলআউট করে দেয় ১৪৬ রানে। তাতে জয় মিলেছে ৮ রানে।
৪ দিন আগেটি-টুয়েন্টি এশিয়া কাপে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশের সংগ্রহ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৪ রান। ম্যাচ জিতে সুপার ফোরের দৌড়ে টিকে থাকতে হলে এখন যত বেশি রানের ব্যবধানে হারাতে হবে আফগানিস্তানকে।
৪ দিন আগে