
ক্রীড় ডেস্ক

আনুষ্ঠানিকভাবে বিসিবির নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহারের সময় শেষ। তামিম ইকবালের নেতৃত্বে ১৬ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর এবার ‘কারচুপির শঙ্কা’ এবং ‘ভোটারদের লুকিয়ে রাখার’ মতো বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জন করলেন আরও দুইজন প্রার্থী। লেজেন্ডস অব রূপগঞ্জের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান বাদল ও রাজশাহী বিভাগের হাসিবুল আলম সরে দাঁড়ানোয় ভোটের আগেই পুরো প্রক্রিয়াটি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে।
শনিবার গণমাধ্যমকে লুৎফর রহমান বাদল বলেন, ‘আমি আসন্ন বিসিবি নির্বাচন থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিলাম। তবে অদূর ভবিষ্যতে পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে সবাইকে জানাব, কেন এবং কি কারণে এ সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হলাম।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘একাধিক প্যানেলে নির্বাচনটা হলে সেটা মাইলফলক হয়ে থাকতো।’
সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন রাজশাহী বিভাগ থেকে পরিচালক পদের প্রার্থী হাসিবুল আলম। তিনি তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মুখলেছুর রহমানের বিরুদ্ধে ভোটারদের ঢাকার একটি হোটেলে গোপনে রাখার অভিযোগ করেছেন। হাসিবুল বলেন, ‘আমাকে একটি বিদেশি নাম্বার থেকে জানানো হলো রাজশাহীর কাউন্সিলররা ঢাকার ইউনিক রিজেন্সি হোটেলে আছেন। আমি প্রতিনিধি পাঠিয়ে নিশ্চিত হয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ভোটারদের খুঁজে পাচ্ছি না, ভোট চাওয়ার সুযোগ পাচ্ছি না। সুষ্ঠু ভোট হচ্ছে না, বরং এটা প্রহসনের নির্বাচন হয়ে যাচ্ছে। তাই আমি স্বেচ্ছায় এই লড়াই থেকে সরে দাঁড়ালাম।’
যদিও নাম প্রত্যাহারের আনুষ্ঠানিক সময়সীমা গত বুধবার শেষ হয়েছে, ফলে ব্যালট পেপারে তাদের নাম থাকবে। তবে এই বর্জনের মাধ্যমে তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে নিলেন।
এর আগে সরকারি হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে তামিম ইকবালের নেতৃত্বে ১৬ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান। বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল তৃতীয় বিভাগ থেকে উঠে আসা ১৫টি ক্লাব, যাদের ভোটার তালিকাভুক্তি নিয়ে আপত্তি তুলেছিলেন তামিম। পরে বিসিবির সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদের করা এক রিটের প্রেক্ষিতে আদালত এই ১৫টি ক্লাবকে নির্বাচনে অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা দেয়, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
সব মিলিয়ে, একের পর এক বর্জন এবং গুরুতর অভিযোগের মধ্যেই আগামী সোমবার বিসিবির বহুল আলোচিত এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

আনুষ্ঠানিকভাবে বিসিবির নির্বাচন থেকে নাম প্রত্যাহারের সময় শেষ। তামিম ইকবালের নেতৃত্বে ১৬ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের পর এবার ‘কারচুপির শঙ্কা’ এবং ‘ভোটারদের লুকিয়ে রাখার’ মতো বিস্ফোরক অভিযোগ তুলে নির্বাচন বর্জন করলেন আরও দুইজন প্রার্থী। লেজেন্ডস অব রূপগঞ্জের চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান বাদল ও রাজশাহী বিভাগের হাসিবুল আলম সরে দাঁড়ানোয় ভোটের আগেই পুরো প্রক্রিয়াটি প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে।
শনিবার গণমাধ্যমকে লুৎফর রহমান বাদল বলেন, ‘আমি আসন্ন বিসিবি নির্বাচন থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিলাম। তবে অদূর ভবিষ্যতে পরিস্থিতি অনুকূলে থাকলে সবাইকে জানাব, কেন এবং কি কারণে এ সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হলাম।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘একাধিক প্যানেলে নির্বাচনটা হলে সেটা মাইলফলক হয়ে থাকতো।’
সবচেয়ে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন রাজশাহী বিভাগ থেকে পরিচালক পদের প্রার্থী হাসিবুল আলম। তিনি তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মুখলেছুর রহমানের বিরুদ্ধে ভোটারদের ঢাকার একটি হোটেলে গোপনে রাখার অভিযোগ করেছেন। হাসিবুল বলেন, ‘আমাকে একটি বিদেশি নাম্বার থেকে জানানো হলো রাজশাহীর কাউন্সিলররা ঢাকার ইউনিক রিজেন্সি হোটেলে আছেন। আমি প্রতিনিধি পাঠিয়ে নিশ্চিত হয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ভোটারদের খুঁজে পাচ্ছি না, ভোট চাওয়ার সুযোগ পাচ্ছি না। সুষ্ঠু ভোট হচ্ছে না, বরং এটা প্রহসনের নির্বাচন হয়ে যাচ্ছে। তাই আমি স্বেচ্ছায় এই লড়াই থেকে সরে দাঁড়ালাম।’
যদিও নাম প্রত্যাহারের আনুষ্ঠানিক সময়সীমা গত বুধবার শেষ হয়েছে, ফলে ব্যালট পেপারে তাদের নাম থাকবে। তবে এই বর্জনের মাধ্যমে তারা নির্বাচনী প্রক্রিয়া থেকে নিজেদের বিচ্ছিন্ন করে নিলেন।
এর আগে সরকারি হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে তামিম ইকবালের নেতৃত্বে ১৬ জন প্রার্থী নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান। বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল তৃতীয় বিভাগ থেকে উঠে আসা ১৫টি ক্লাব, যাদের ভোটার তালিকাভুক্তি নিয়ে আপত্তি তুলেছিলেন তামিম। পরে বিসিবির সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদের করা এক রিটের প্রেক্ষিতে আদালত এই ১৫টি ক্লাবকে নির্বাচনে অংশগ্রহণে নিষেধাজ্ঞা দেয়, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
সব মিলিয়ে, একের পর এক বর্জন এবং গুরুতর অভিযোগের মধ্যেই আগামী সোমবার বিসিবির বহুল আলোচিত এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।

সিলেট থেকে শুরু হওয়া বিপিএলে প্রতিদিন দু’টি করে ম্যাচ হবে। প্রথম ম্যাচটি দুপুর ১টায় এবং দ্বিতীয়টি সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু হবে। তবে প্রতি শুক্রবারের ম্যাচগুলো দুপুর ২টা এবং সন্ধ্যা ৭টা থেকে শুরু হবে।
৪ দিন আগে
তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ ম্যাচে সফরকারী আয়ারল্যান্ডকে ১১৭ রানে গুটিয়ে দিয়েছে টাইগাররা। ফলে সিরিজ জিততে টাইগারদের করতে হবে ১১৮ রান। রিশাদ হোসেন এবং মোস্তাফিজুর রহমান দু’জনেই তিনটি করে উইকেট নেন এদিন।
৫ দিন আগে
০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে আয়ারল্যান্ড থেমেছে ১৭০ রানে। বাংলাদেশের পক্ষে শেখ মাহেদি ৪ ওভারে ২৫ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন তানজিম হাসান সাকিব ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন।
৭ দিন আগে
ফলাফল যা হওয়ার তাই। প্রথম ওভারে তানজিদকে দিয়ে শুরু। এরপর পাওয়ার প্লে যখন শেষ হলো, দলের স্কোর ৪ উইকেটে ২০। তানজিদের পর একে একে সাজঘরে ফিরেছেন লিটন দাস, পারভেজ ইমন, সাইফ হাসান।
৮ দিন আগে