
ক্রীড়া ডেস্ক

আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে ফিফটির সংখ্যায় সাকিবকে ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন নেদারল্যান্ডস সিরিজেই। এশিয়া কাপের শুরুতে হিসাবটা ছিল, গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচে ১১৪ রান করতে পারলেই টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকাতেও সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠবেন লিটন দাস।
গ্রুপ পর্বে হংকংয়ের সঙ্গে ৫৯ রান করলেও বাকি দুই ম্যাচে লিটনের ব্যাট খুব একটা হাসেনি। তবে ওই দুই ম্যাচে ৩৭ রান নিয়ে সাকিবের আরও কাছে পৌঁছে যান। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সুপার ফোরে শ্রীলংকার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ২৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলার সময় শেষ পর্যন্ত ছাড়িয়ে গেছেন সাকিবকে।
এখন আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ব্যাটার লিটন দাস। শুধু তাই নয়, সাকিবের চেয়ে ১৫টি কম ইনিংস খেলেই এ রান সংগ্রহ করেছেন তিনি।
পরিসংখ্যান বলছে, গত রাতের ম্যাচসহ আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারে এখন ১১৪ ম্যাচে ১১২ ইনিংসে লিটন দাসের সংগ্রহ ২৫৫৬ রান। ১২৯ ম্যাচে ১২৭ ইনিংসে ২৫৫১ রান নিয়ে এখন সাকিব চলে গেলেন দ্বিতীয় স্থানে।
দুজনের গড় খুব কাছাকাছি হলেও লিটন সামান্য এগিয়ে। সাকিবের টি-টুয়েন্টিতে গড় ছিল ২৩ দশমিক ২৯, লিটনের ২৩ দশমিক ৮৮। লিটন এগিয়ে রয়েছেন স্ট্রাইক রেটের দিক থেকেও। সাকিবের ১২১.১৮ স্ট্রাইক রেটের বিপরীতে লিটনের স্ট্রাইক রেট ১২৬.৫৯।
ফিফটির কথা তো আগেই বলা হয়েছে। সাকিবের টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ার শেষ হয়েছে ১৩টি ফিফটিতে। লিটনের ফিফটির সংখ্যা এখন ১৫। শুধু সর্বোচ্চ রানের ইনিংসেই লিটন এখনো পিছিয়ে রয়েছেন। সাকিবের সর্বোচ্চ টি-টুয়েন্টি ইনিংস ৮৪ রানের, লিটনের ৮৩।
লিটন আর সাকিবকে বাদ দিলে টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে ২ হাজার করেছেন আর মাত্র একজন— মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। অবসর নেওয়ার আগ পর্যন্ত ১৪১ ম্যাচে ১৩০ ইনিংসে তার সংগ্রহ ছিল ২৪৪৪ রান। পরের অবস্থানগুলোতে রয়েছেন তামিম ইকবাল (১৭০১ রান), মুশফিকুর রহিম (১৫০০ রান), সৌম্য সরকার (১৪৬২ রান) ও আফিফ হোসেন (১১১৭ রান)।
বর্তমান ব্যাটারদের মধ্যে লিটনের পর সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন তৌহিদ হৃদয়। ৫০ ম্যাচে ৪৫ ইনিংসে ১০৩৬ রান নিয়ে তিনি রয়েছেন অষ্টম স্থানে। ৩৫ ম্যাচে সমানসংখ্যক ইনিংসে ৮০৪ রান করে ১২তম স্থানে রয়েছেন তানজিদ হাসান। এর পরের তিনটি স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে জাকের আলী (৪০ ম্যাচে ৬৫৩ রান), শামীম হোসেন (৩৯ ম্যাচে ৫১৪ রান) ও নুরুল হাসান সোহান (৪৮ ম্যাচে ৪৭৯ রান)।

আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে ফিফটির সংখ্যায় সাকিবকে ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন নেদারল্যান্ডস সিরিজেই। এশিয়া কাপের শুরুতে হিসাবটা ছিল, গ্রুপ পর্বের তিন ম্যাচে ১১৪ রান করতে পারলেই টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকাতেও সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে শীর্ষে উঠবেন লিটন দাস।
গ্রুপ পর্বে হংকংয়ের সঙ্গে ৫৯ রান করলেও বাকি দুই ম্যাচে লিটনের ব্যাট খুব একটা হাসেনি। তবে ওই দুই ম্যাচে ৩৭ রান নিয়ে সাকিবের আরও কাছে পৌঁছে যান। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সুপার ফোরে শ্রীলংকার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ২৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলার সময় শেষ পর্যন্ত ছাড়িয়ে গেছেন সাকিবকে।
এখন আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ব্যাটার লিটন দাস। শুধু তাই নয়, সাকিবের চেয়ে ১৫টি কম ইনিংস খেলেই এ রান সংগ্রহ করেছেন তিনি।
পরিসংখ্যান বলছে, গত রাতের ম্যাচসহ আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ারে এখন ১১৪ ম্যাচে ১১২ ইনিংসে লিটন দাসের সংগ্রহ ২৫৫৬ রান। ১২৯ ম্যাচে ১২৭ ইনিংসে ২৫৫১ রান নিয়ে এখন সাকিব চলে গেলেন দ্বিতীয় স্থানে।
দুজনের গড় খুব কাছাকাছি হলেও লিটন সামান্য এগিয়ে। সাকিবের টি-টুয়েন্টিতে গড় ছিল ২৩ দশমিক ২৯, লিটনের ২৩ দশমিক ৮৮। লিটন এগিয়ে রয়েছেন স্ট্রাইক রেটের দিক থেকেও। সাকিবের ১২১.১৮ স্ট্রাইক রেটের বিপরীতে লিটনের স্ট্রাইক রেট ১২৬.৫৯।
ফিফটির কথা তো আগেই বলা হয়েছে। সাকিবের টি-টুয়েন্টি ক্যারিয়ার শেষ হয়েছে ১৩টি ফিফটিতে। লিটনের ফিফটির সংখ্যা এখন ১৫। শুধু সর্বোচ্চ রানের ইনিংসেই লিটন এখনো পিছিয়ে রয়েছেন। সাকিবের সর্বোচ্চ টি-টুয়েন্টি ইনিংস ৮৪ রানের, লিটনের ৮৩।
লিটন আর সাকিবকে বাদ দিলে টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে ২ হাজার করেছেন আর মাত্র একজন— মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। অবসর নেওয়ার আগ পর্যন্ত ১৪১ ম্যাচে ১৩০ ইনিংসে তার সংগ্রহ ছিল ২৪৪৪ রান। পরের অবস্থানগুলোতে রয়েছেন তামিম ইকবাল (১৭০১ রান), মুশফিকুর রহিম (১৫০০ রান), সৌম্য সরকার (১৪৬২ রান) ও আফিফ হোসেন (১১১৭ রান)।
বর্তমান ব্যাটারদের মধ্যে লিটনের পর সবার চেয়ে এগিয়ে রয়েছেন তৌহিদ হৃদয়। ৫০ ম্যাচে ৪৫ ইনিংসে ১০৩৬ রান নিয়ে তিনি রয়েছেন অষ্টম স্থানে। ৩৫ ম্যাচে সমানসংখ্যক ইনিংসে ৮০৪ রান করে ১২তম স্থানে রয়েছেন তানজিদ হাসান। এর পরের তিনটি স্থানে রয়েছেন যথাক্রমে জাকের আলী (৪০ ম্যাচে ৬৫৩ রান), শামীম হোসেন (৩৯ ম্যাচে ৫১৪ রান) ও নুরুল হাসান সোহান (৪৮ ম্যাচে ৪৭৯ রান)।

বাংলাদেশ–ভারত ফুটবল দ্বৈরথ আবারও উত্তেজনার সঙ্গে ফিরে এসেছে। তবে লাল-সবুজরা ভারতের বিপক্ষে দীর্ঘ ২২ বছরের জয়ের অভাবের আক্ষেপ আজ ঢাকায় দূর করতে চায়।
২০ ঘণ্টা আগে
হ্যাঁ, বাংলাদেশের ক্রিকেটের ‘মিস্টার ডিপেন্ডেবল’ মুশফিকুর রহিম আগামীকাল বুধবার (১৯ নভেম্বর) মিরপুর টেস্টে নামবেন নিজের শততম টেস্ট ম্যাচে। তিনিই হচ্ছেন দেশের প্রথম এবং স্বাভাবিকভাবেই একমাত্র ক্রিকেটার যিনি টেস্টে এই ‘সেঞ্চুরি’র গৌরব অর্জন করতে যাচ্ছেন।
১ দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, অংশগ্রহণকারী সব দেশের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় ট্রফিটি তিনি উন্মোচন করেন।
২ দিন আগে
ইডেন গার্ডেনসে রোলার-কোস্টার রাইডের মতো এক টেস্টের সমাপ্তি হলো তৃতীয় দিনেই। মাত্র ১২৪ রানের সহজ লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার স্পিন-বিষে নীল হয়ে গেল ভারত। সাইমন হার্মার ও কেশভ মহারাজের ঘূর্ণিতে মাত্র ৯৩ রানে অলআউট হয়ে ৩০ রানের হার দেখল পন্ত-বুমরাহরা। এই জয়ে দুই ম্যাচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগ
৩ দিন আগে