ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
টি-টোয়েন্টির বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত। কেবল এটাই সূর্যকুমারের দলের শক্তিমত্তা জানান দিতে যথেষ্ট হওয়ার কথা ছিল। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান ও ফর্ম সবকিছুই পক্ষে রয়েছে তাদের। ২০২৪ সাল থেকে খেলা ৩৫ টি-টোয়েন্টির ৩২টিতেই জিতেছে ভারত। তবে নির্দিষ্ট দিনে বাংলাদেশ যে কাউকে হারাতে পারে সেটা প্রতিপক্ষেরও জানা। শ্রীলঙ্কা হারিয়ে সুপার ফোর পর্ব শুরু করা লিটন দাসের দল আজও (বুধবার) সেই আশায় নামবে।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে রাত সাড়ে ৮টায় মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত। এই ম্যাচের আগে সব পরিসংখ্যানই ভারতের পক্ষে থাকলেও, বাংলাদেশ আশা রাখতে চায় প্রধান কোচ ফিল সিমন্সের সঙ্গে সুর মিলিয়ে। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিটি দলেরই ভারতকে হারানোর সামর্থ্য আছে। ভারত আগে কি করেছে সেটি নিয়ে চিন্তিত নই। এটি নতুন ম্যাচ। এ ম্যাচ নিয়ে আমরা ভাবছি। সাড়ে তিন ঘণ্টার ম্যাচে যতটা সম্ভব নিজেদের সেরাটা খেলে জয়ের চেষ্টা করব।’
এই ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশ কেমন হবে সেটি এখন আলোচনার বিষয়বস্তু। ধারণা করা হচ্ছে, ভারতের বিপক্ষে একাদশে পরিবর্তন আনতে পারে টাইগাররা। পরিবর্তন আনার পেছনে যেমন খেলোয়াড়দের ফর্ম গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি দলটির বিপক্ষে ক্রিকেটারদের অতীত রেকর্ডও বিবেচ্য বিষয়। টাইগারদের ওপেনিংয়ে আগের দুই ম্যাচ খেলা সাইফ হাসান ও তানজিদ হাসান তামিমের থাকাটা অনেকটাই নিশ্চিত। তিনে যথারীতি লিটন দাস, যদিও বাংলাদেশ অধিনায়কের চোট রয়েছে। গুরুতর না হলেও, শেষ পর্যন্ত তিনি না থাকলে একাদশে নুরুল হাসান সোহানকে দেখা যেতে পারে।
এ ছাড়া আগের ম্যাচ জয়ে ভূমিকা রাখা তাওহীদ হৃদয় ছাড়াও জাকের আলি অনিক ও শামীম পাটোয়ারীদের বাদ পড়ার সম্ভাবনা কম বললেই চলে। একইভাবে ফর্ম এবং প্রতিপক্ষের বাঁ–হাতি বিবেচনায় স্পিন বিভাগে যথারীতি নাসুম আহমেদ ও শেখ মেহেদী খেলতে পারেন। তেমনটা হলে আগের ম্যাচে না থাকা রিশাদ হোসেনের ফেরার সম্ভাবনা নেই। এ ছাড়া ভারতের বিপক্ষে তার ইকোনমিও ব্যয়বহুল। একই কথা পেসার শরিফুল ইসলামের ক্ষেত্রেও। ফলে তার জায়গায় তানজিম হাসান সাকিব ফিরতে পারেন। আর তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান তো থাকছেনই!
এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ১৭ বার ভারতের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে টাইগাররা মাত্র একবার জয় পেয়েছে। ২০১৯ সালে ভারত সফরে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ম্যাচে ভারতকে ৭ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। এশিয়া কাপে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট মিলিয়ে ১৫ বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। এর মধ্যে বাংলাদেশ মাত্র দু’বার জিতেছে এবং ১৩ বার হেরেছে। ২০১৬ সালে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে হওয়া এশিয়া কাপে দুই ম্যাচই হেরেছিল টাইগাররা।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক)/নুরুল হাসান সোহান, তাওহীদ হৃদয়, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, জাকের আলি অনিক, শেখ মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব ও মুস্তাফিজুর রহমান।
টি-টোয়েন্টির বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত। কেবল এটাই সূর্যকুমারের দলের শক্তিমত্তা জানান দিতে যথেষ্ট হওয়ার কথা ছিল। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যান ও ফর্ম সবকিছুই পক্ষে রয়েছে তাদের। ২০২৪ সাল থেকে খেলা ৩৫ টি-টোয়েন্টির ৩২টিতেই জিতেছে ভারত। তবে নির্দিষ্ট দিনে বাংলাদেশ যে কাউকে হারাতে পারে সেটা প্রতিপক্ষেরও জানা। শ্রীলঙ্কা হারিয়ে সুপার ফোর পর্ব শুরু করা লিটন দাসের দল আজও (বুধবার) সেই আশায় নামবে।
দুবাই আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে রাত সাড়ে ৮টায় মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত। এই ম্যাচের আগে সব পরিসংখ্যানই ভারতের পক্ষে থাকলেও, বাংলাদেশ আশা রাখতে চায় প্রধান কোচ ফিল সিমন্সের সঙ্গে সুর মিলিয়ে। তিনি বলেছেন, ‘প্রতিটি দলেরই ভারতকে হারানোর সামর্থ্য আছে। ভারত আগে কি করেছে সেটি নিয়ে চিন্তিত নই। এটি নতুন ম্যাচ। এ ম্যাচ নিয়ে আমরা ভাবছি। সাড়ে তিন ঘণ্টার ম্যাচে যতটা সম্ভব নিজেদের সেরাটা খেলে জয়ের চেষ্টা করব।’
এই ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশ কেমন হবে সেটি এখন আলোচনার বিষয়বস্তু। ধারণা করা হচ্ছে, ভারতের বিপক্ষে একাদশে পরিবর্তন আনতে পারে টাইগাররা। পরিবর্তন আনার পেছনে যেমন খেলোয়াড়দের ফর্ম গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি দলটির বিপক্ষে ক্রিকেটারদের অতীত রেকর্ডও বিবেচ্য বিষয়। টাইগারদের ওপেনিংয়ে আগের দুই ম্যাচ খেলা সাইফ হাসান ও তানজিদ হাসান তামিমের থাকাটা অনেকটাই নিশ্চিত। তিনে যথারীতি লিটন দাস, যদিও বাংলাদেশ অধিনায়কের চোট রয়েছে। গুরুতর না হলেও, শেষ পর্যন্ত তিনি না থাকলে একাদশে নুরুল হাসান সোহানকে দেখা যেতে পারে।
এ ছাড়া আগের ম্যাচ জয়ে ভূমিকা রাখা তাওহীদ হৃদয় ছাড়াও জাকের আলি অনিক ও শামীম পাটোয়ারীদের বাদ পড়ার সম্ভাবনা কম বললেই চলে। একইভাবে ফর্ম এবং প্রতিপক্ষের বাঁ–হাতি বিবেচনায় স্পিন বিভাগে যথারীতি নাসুম আহমেদ ও শেখ মেহেদী খেলতে পারেন। তেমনটা হলে আগের ম্যাচে না থাকা রিশাদ হোসেনের ফেরার সম্ভাবনা নেই। এ ছাড়া ভারতের বিপক্ষে তার ইকোনমিও ব্যয়বহুল। একই কথা পেসার শরিফুল ইসলামের ক্ষেত্রেও। ফলে তার জায়গায় তানজিম হাসান সাকিব ফিরতে পারেন। আর তাসকিন আহমেদ ও মুস্তাফিজুর রহমান তো থাকছেনই!
এখন পর্যন্ত টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ১৭ বার ভারতের মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে টাইগাররা মাত্র একবার জয় পেয়েছে। ২০১৯ সালে ভারত সফরে তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ম্যাচে ভারতকে ৭ উইকেটে হারিয়েছিল বাংলাদেশ। এশিয়া কাপে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি ফরম্যাট মিলিয়ে ১৫ বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ ও ভারত। এর মধ্যে বাংলাদেশ মাত্র দু’বার জিতেছে এবং ১৩ বার হেরেছে। ২০১৬ সালে টি-টোয়েন্টি সংস্করণে হওয়া এশিয়া কাপে দুই ম্যাচই হেরেছিল টাইগাররা।
ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সাইফ হাসান, তানজিদ হাসান তামিম, লিটন দাস (অধিনায়ক ও উইকেটরক্ষক)/নুরুল হাসান সোহান, তাওহীদ হৃদয়, শামীম হোসেন পাটোয়ারী, জাকের আলি অনিক, শেখ মেহেদী হাসান, নাসুম আহমেদ, তাসকিন আহমেদ, তানজিম হাসান সাকিব ও মুস্তাফিজুর রহমান।
এরপর অবশ্য হুসেইন তালাত আর মোহাম্মদ নওয়াজকে আটকাতে পারেননি লংকান বোলাররা। শেষ পর্যন্ত ২ ওভার হাতে রেখেই এই দুই ব্যাটার ম্যাচ জিতিয়েছেন পাকিস্তানকে। ভারতের কাছে হেরে যাওয়ার পর ফাইনালের লড়াইয়ে টিকে থাকতে ‘মাস্ট উইন’ ম্যাচে ৫ উইকেটে জয় পেল পাকিস্তান।
১ দিন আগেভালো সূচনার পর পাকিস্তানের শেষটাও হয়েছে ভালো। তবে মাঝের ওভারগুলোতে ভারতীয় বোলাররা চেপে ধরায় খাবি খেয়েছে পাকিস্তানি ব্যাটাররা। সেই ধাক্কাতেই শুরু-শেষের ঝড়ের পরও পাকিস্তানকে থামতে হয়েছে ১৭১ রানে। জবাবে ৫৯ রানে ১০৫ রানের উদ্বোধনী জুটিতেই পাকিস্তানকে ম্যাচ থেকে ছিটকে দেয় ভারত। মাঝের ওভারে পাকিস্তানের বো
৩ দিন আগেআর একটিমাত্র উইকেট পেলেই সাকিবকে ছাড়িয়ে দেশের পক্ষে টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেটের মালিক বনে যাবেন মোস্তাফিজ। এ ছাড়া আন্তর্জাতিক টি-টুয়েন্টিতে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীর তালিকাতেও সাকিবের পাশে যৌথভাবে চতুর্থ স্থানে রয়েছেন তিনি।
৪ দিন আগেগ্রুপ পর্বে হংকংয়ের সঙ্গে ৫৯ রান করলেও বাকি দুই ম্যাচে লিটনের ব্যাট খুব একটা হাসেনি। তবে ওই দুই ম্যাচে ৩৭ রান নিয়ে সাকিবের আরও কাছে পৌঁছে যান। শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) সুপার ফোরে শ্রীলংকার বিপক্ষে প্রথম ম্যাচে ২৩ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলার সময় শেষ পর্যন্ত ছাড়িয়ে গেছেন সাকিবকে।
৪ দিন আগে