
সিলেট প্রতিনিধি

আগের ম্যাচের মতোই টসে জিতে বোলিং নিয়েছিলেন লিটন দাস। ফলাফল পেতে দেরি হয়নি। বরং নেদারল্যান্ডসের ব্যাটারদের আগের দিনের চেয়েও বেশি করে চেপে ধরেছিল বাংলাদেশের বোলাররা। ৬১ রানে ষষ্ঠ আর ৬৫ রানে সপ্তম উইকেটের পতনের পর নেদারল্যান্ডসের ইনিংস শতরানের থেকে কম রানে পিছিয়ে শেষ হয়, সেই হিসাব কষছিলেন সমর্থকরা।
শেষ দিকে ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা আরিয়ান দত্তের প্রতিরোধে সে হিসাব মেলেনি। তোর ২৪ বলে ৩০ রানের ক্যামিওতে কোনোমতে ডাচরা পার করেছে শত রানের গণ্ডি। তারপর অবশ্য এগোতে পারেনি ইনিংস, থেমেছে ১৭ ওভার ৩ বলে ১০৩ রানে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হয় দ্বিপাক্ষিক টি-টুয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ। আগের ম্যাচে অনায়াস জয়ে এগিয়ে থাকা টাইগাররা এখন ১০৪ রান তুলতে পারলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতে ফেলবে।
এর মধ্যে অবশ্য ব্যাটিংয়ে নেমে জয়ের পথে অনেকটা এগিয়েও গেছে টাইগাররা। প্রথম ৫ ওভারে তাদের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৩৬ রান। জয়ের জন্য প্রয়োজন আর ৬৮ রান, বল হাতে রয়েছে ৮৪টি।
ব্যাটিং ইনিংসে শেখ মেহেদি হাসান ও তাসকিন আহমেদের প্রথম দুই ওভার দেখেশুনেই খেলেন দুই ডাচ ওপেনার ম্যাক্স ও’ডাউড ও বিক্রমজিৎ সিং। তৃতীয় ওভারে নাসুম আহমেদ বোলিংয়ে আসতেই বাজিমাত। টানা দুই বলে তুলে নেন ম্যাক্স আর ওয়ান ডাউনে নামা তেজা নিদামানুরুকে।
এরপর আরেক ওপেনার বিক্রমজিতের সঙ্গে যোগ দেন ডাচ ক্যাপ্টেন স্কট এডওয়ার্ডস, গড়ে তোলেন ১৮ বলে ২৩ রানের জুটি। ষষ্ঠ ওভারে দ্বিতীয় স্পেলে বোলিংয়ে ফিরে বিক্রমজিতের উইকেট তুলে নিয়ে সে জুটি ভাঙেন তাসকিন।
পঞ্চম ব্যাটার শারিজ আহমেদ আর স্কটের ১৮ বলে ১৮ রানের ছোট আরেকটি জুটি হয় এ সময়। নবম ওভারে প্রথমবার বোলিং এসে সে জুটি ভেঙে দেন মুস্তাফিজুর রহমান, তুলে নেন স্কটের উইকেট। দলের রান তখন ৫৫। এরপর ১০ রানের মধ্যেই ডাচরা হারায় আরও তিনটি উইকেট।
দশম ওভারে রান আউট হয়ে যান নোয়াহ কোরস। পরের বলেই তানজিম সাকিব তুলে নেন শারিজ আহমেদের উইকেট। একাদশ ওভারে মুস্তাফিজ তুলে নেন সিকান্দার জুলফিকারের উইকেট। ৬৫ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ডাচরা তখন ধুঁকছে।
১৪তম ওভারে তাসকিন তুলে নেন কাইল ক্লেইনকে, ৭৮ রানে অষ্টম উইকেট হারায় ডাচরা। পরের ওভারেই পল ফন মিকেরেনকে বোল্ড করেন নাসুম। ৮১ রানে নবম উইকেটের পতন ঘটে ডাচ ইনিংসের।
সেখান থেকে কিছুটা হলেও ঘুরে দাঁড়ান আরিয়ান দত্ত। দেখেশুনে খেলে তিন বাউন্ডারি আর এক ছক্কায় ২৪ বলে ৩০ রান করে অষ্টাদশ ওভারের তৃতীয় বলে আউট হন শেখ মেহেদির স্পিনে পরাস্ত হয়ে। ডাচদের ইনিংস শেষ হয় ১০৩ রানে।
আরিয়ানই শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের ইনিংসের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিক্রমজিৎ করেছেন ১৭ বলে ২৪, ১৭ বলে ১২ রান করেছেন শারিজ। আর কোনো ডাচ ব্যাটার দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেননি।
বোলিংয়ে বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে সফল নাসুম আহমেদ। ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন তাসকিন ও মুস্তাফিজ। একটি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন তানজিম সাকিব ও শেখ মেহেদি।

আগের ম্যাচের মতোই টসে জিতে বোলিং নিয়েছিলেন লিটন দাস। ফলাফল পেতে দেরি হয়নি। বরং নেদারল্যান্ডসের ব্যাটারদের আগের দিনের চেয়েও বেশি করে চেপে ধরেছিল বাংলাদেশের বোলাররা। ৬১ রানে ষষ্ঠ আর ৬৫ রানে সপ্তম উইকেটের পতনের পর নেদারল্যান্ডসের ইনিংস শতরানের থেকে কম রানে পিছিয়ে শেষ হয়, সেই হিসাব কষছিলেন সমর্থকরা।
শেষ দিকে ৯ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা আরিয়ান দত্তের প্রতিরোধে সে হিসাব মেলেনি। তোর ২৪ বলে ৩০ রানের ক্যামিওতে কোনোমতে ডাচরা পার করেছে শত রানের গণ্ডি। তারপর অবশ্য এগোতে পারেনি ইনিংস, থেমেছে ১৭ ওভার ৩ বলে ১০৩ রানে।
সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা ৬টায় শুরু হয় দ্বিপাক্ষিক টি-টুয়েন্টি সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচ। আগের ম্যাচে অনায়াস জয়ে এগিয়ে থাকা টাইগাররা এখন ১০৪ রান তুলতে পারলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ জিতে ফেলবে।
এর মধ্যে অবশ্য ব্যাটিংয়ে নেমে জয়ের পথে অনেকটা এগিয়েও গেছে টাইগাররা। প্রথম ৫ ওভারে তাদের সংগ্রহ বিনা উইকেটে ৩৬ রান। জয়ের জন্য প্রয়োজন আর ৬৮ রান, বল হাতে রয়েছে ৮৪টি।
ব্যাটিং ইনিংসে শেখ মেহেদি হাসান ও তাসকিন আহমেদের প্রথম দুই ওভার দেখেশুনেই খেলেন দুই ডাচ ওপেনার ম্যাক্স ও’ডাউড ও বিক্রমজিৎ সিং। তৃতীয় ওভারে নাসুম আহমেদ বোলিংয়ে আসতেই বাজিমাত। টানা দুই বলে তুলে নেন ম্যাক্স আর ওয়ান ডাউনে নামা তেজা নিদামানুরুকে।
এরপর আরেক ওপেনার বিক্রমজিতের সঙ্গে যোগ দেন ডাচ ক্যাপ্টেন স্কট এডওয়ার্ডস, গড়ে তোলেন ১৮ বলে ২৩ রানের জুটি। ষষ্ঠ ওভারে দ্বিতীয় স্পেলে বোলিংয়ে ফিরে বিক্রমজিতের উইকেট তুলে নিয়ে সে জুটি ভাঙেন তাসকিন।
পঞ্চম ব্যাটার শারিজ আহমেদ আর স্কটের ১৮ বলে ১৮ রানের ছোট আরেকটি জুটি হয় এ সময়। নবম ওভারে প্রথমবার বোলিং এসে সে জুটি ভেঙে দেন মুস্তাফিজুর রহমান, তুলে নেন স্কটের উইকেট। দলের রান তখন ৫৫। এরপর ১০ রানের মধ্যেই ডাচরা হারায় আরও তিনটি উইকেট।
দশম ওভারে রান আউট হয়ে যান নোয়াহ কোরস। পরের বলেই তানজিম সাকিব তুলে নেন শারিজ আহমেদের উইকেট। একাদশ ওভারে মুস্তাফিজ তুলে নেন সিকান্দার জুলফিকারের উইকেট। ৬৫ রানে ৭ উইকেট হারিয়ে ডাচরা তখন ধুঁকছে।
১৪তম ওভারে তাসকিন তুলে নেন কাইল ক্লেইনকে, ৭৮ রানে অষ্টম উইকেট হারায় ডাচরা। পরের ওভারেই পল ফন মিকেরেনকে বোল্ড করেন নাসুম। ৮১ রানে নবম উইকেটের পতন ঘটে ডাচ ইনিংসের।
সেখান থেকে কিছুটা হলেও ঘুরে দাঁড়ান আরিয়ান দত্ত। দেখেশুনে খেলে তিন বাউন্ডারি আর এক ছক্কায় ২৪ বলে ৩০ রান করে অষ্টাদশ ওভারের তৃতীয় বলে আউট হন শেখ মেহেদির স্পিনে পরাস্ত হয়ে। ডাচদের ইনিংস শেষ হয় ১০৩ রানে।
আরিয়ানই শেষ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডসের ইনিংসের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিক্রমজিৎ করেছেন ১৭ বলে ২৪, ১৭ বলে ১২ রান করেছেন শারিজ। আর কোনো ডাচ ব্যাটার দুই অঙ্ক স্পর্শ করতে পারেননি।
বোলিংয়ে বাংলাদেশের পক্ষে সবচেয়ে সফল নাসুম আহমেদ। ৪ ওভারে ২১ রান দিয়ে তুলে নিয়েছেন ৩ উইকেট। দুটি করে উইকেট নিয়েছেন তাসকিন ও মুস্তাফিজ। একটি করে উইকেট ঝুলিতে পুরেছেন তানজিম সাকিব ও শেখ মেহেদি।

চট্টগ্রামের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান স্টেডিয়ামে তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে ১৮০ রানের লক্ষ্য পায় বাংলাদেশ। রান তাড়ার শুরুতেই বিপদে পড়লেও ঠিকই ধাক্কা সামলে নেন কাওসার ও জারিফ সিয়াম। দলীয় ১ রানে ফেরেন ওপেনার নাঈম। দ্বিতীয় ৬৮ রানের জুটি গড়েন জারিফ-কাওয়সার।
১২ দিন আগে
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) বিকেলে প্যাডেল গ্রাউন্ডে শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিচ্ছেন ৩৬ দল ও ১২০ জনেরও বেশি প্যাডেল খেলোয়াড়।
১৩ দিন আগে
পাকিস্তান অনূর্ধ্ব-১৯ নারী দলের বিপক্ষে তৃতীয় ম্যাচে ৭ উইকেটে জয় তুলে নিল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ক্রিকেট দল। এই জয়ের ফলে পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে গেল জুনিয়র টাইগ্রেসরা।
১৮ দিন আগে
২১৬ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ভালো শুরু করলেও, ম্যাচের মাঝের ওভারগুলোতে ছন্দ হারিয়ে ফেলায় শেষ পর্যন্ত জয় থেকে পিছিয়ে পড়ে।
১৯ দিন আগে