ক্রীড়া ডেস্ক
সহজ হয়ে আসা ম্যাচকে স্নায়ুর লড়াইয়ে পরিণত করলেন টাইগার ব্যাটাররা। ৫ বলে ১ রানের সমীকরণে ভারতের সঙ্গে ৩ বলে ২ রান নিতে না পেরে হারের স্মৃতিও ফিরে আসছিল। তবে শেষ পর্যন্ত ১ বল হাতে রেখেই এলো জয়সূচক রান। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে শ্রীলংকাকে হারিয়ে শুভ সুচনা করল বাংলাদেশ।
এশিয়া কাপের সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) শ্রীলংকার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। টসে জিতে বোলিং বেছে নেন লিটন দাস। নিয়ন্ত্রিত বোলিং করে শ্রীলংকাকে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৬৮ রানে বেঁধে রাখেন মুস্তাফিজুর রহমান, শেখে মেহেদি হাসানরা।
টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ব্যাটিং পারফরম্যান্স বিবেচনায় লক্ষ্যটা বড়ই ছিল বলা যায়। তবে সাইফ হাসান, তৌহিদ হৃদয় আর লিটন দাসের ব্যাটে ভর করে শেষ পর্যন্ত সে লক্ষ্য সহজ হয়ে আসে। শেষ ওভারে প্রয়োজন পড়ে ৫ রান। প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ৫ বলে ১ রানের সমীকরণে নিয়ে আসেন জাকের আলী। পরের বলেই অবশ্য ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বলের লাইন মিস করে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ২ বল খেলে আউট হয়ে যান শেখ মেহেদিও। শেষ পর্যন্ত নাসুম ওভারের পঞ্চম বল ব্যাটে ঠেকিয়েই ‘কুইক সিংগেল’ নিয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন।
বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংসের শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি। পঞ্চম বলে ‘ডাক’ মেরে প্যাভিলিয়নে ফেরেন আগের ম্যাচের হিরো তানজিদ হাসান। দ্বিতীয় উইকেটে লিটন দাস ও সাইফ হাসান ৩৪ বলে ৫৯ রান করে জয়ের ভিত গড়ে দেন। পাওয়ার প্লে শেষ হলে পরের ওভারেই সাজঘরে ফিরে যান লিটন দাস। ১৬ বলে ২৩ করেন তিনি।
তৃতীয় উইকেটে তৌহিদ হৃদয়কে নিয়ে ৪৫ বলে ৫৪ রানের জুটি গড়েন সাইফ হাসান। ১৪তম ওভারের শেষ বলে ৪৫ বলে ৬১ রান করে ফেরেন সাইফ। তার ইনিংসে ছিল দুটি বাউন্ডারির সঙ্গে ৪টি ছক্কা। শেষ ৬ ওভারে তখন বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫৫ রান, হাতে ৭ উইকেট।
চতুর্থ উইকেট জুটি সেই সমীকরণকে সহজ করে দেয়। হৃদয় আর শামীম হোসেন ২৭ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েন। হৃদয় আউট হয়ে যান ১৫৯ রানের মাথায়। ৪টি বাউন্ডারি আর দুটি ছক্কায় তার সংগ্রহ ছিল ৩৭ বলে ৫৮। দলের তখন প্রয়োজন ৯ বলে ১০ রান।
জাকের আলী নেমে প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকান। পরের বলে সিংগেল নিলে শেষ ওভারে প্রয়োজন পড়ে ৫। দাসুন শানাকার করা শেষ ওভারের প্রথম বলেও বাউন্ডারি হাঁকান জাকের। তাতে স্কোর শ্রীলংকাকে ছুঁয়ে ফেলে। কিন্তু জয়সূচক শেষ ১ রান করতেই ৩ বলের মধ্যে বিদায় নেন জাকের আলী আর শেখ মেহেদি।
শেষ ২ বলে তখন প্রয়োজন ১ রান। নাসুম নেমে আর ভুল করেননি। গুড লেন্থের বল গালিতে ঠেলেই দেন দৌড়। ফিল্ডার ডিরেক্ট থ্রোতে উইকেট ভেঙে দিতে পারলে অবশ্য শামীম হোসেন আউট হয়ে যেতেন। তবে সেটি না হওয়ায় শামীম নিরাপদে পৌঁছে যান ক্রিজে। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বাংলাদেশ।
শামীম শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ১২ বলে ১৪ রানে। মাঝে জাকের আলী করেছেন ৪ বলে ৯ রান। ৪৫ বলে ৬১ রান আর দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন সাইফ।
শ্রীলংকার বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট নেন ওয়াইনিন্দু হাসারাঙ্গা ও দাসুন শানাকা। এর মধ্যে ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে হাসারাঙ্গা বাংলাদেশি ব্যাটারদের বেঁধে রেখেছিলেন। একটি করে উইকেট নিয়েছেন নুয়ান থুসারা ও দুশ্মন্ত চামিরা।
এর আগে টসে জিতে বোলিং নিলেও টাইগার বোলাররা খুব একটা সুবিধা করে উঠতে পারেননি শুরুতে। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে প্রথম উইকেটের পতন ঘটে শ্রীলংকার। পাথুম নিশাঙ্কা আউট হয়ে যান ১৫ বলে ২২ রান করে। পাওয়ার প্লেতে শ্রীলংকার রান ছিল ৫৩।
এরপর ৫৮ রানে দ্বিতীয় ও ৬৫ রানে তৃতীয় উইকেটের পতন ঘটে শ্রীলংকার। ৯৭ রানে গিয়ে পড়ে চতুর্থ উইকেট। এরপর দাসুন শানাকা ও চারিথা আসালঙ্কা ২৭ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়ে বড় সংগ্রহের দিকে এগিয়ে দেন শ্রীলংকাকে। তাতে ১৮ ওভারে ৪ উইকেটে ১৫৩ রান সংগ্রহ করা শ্রীলংকার স্কোর ২০ ওভারে ১৮০ প্লাসের দিকেই ধাবিত হচ্ছিল।
১৯তম ওভারে বল করতে এসে সে চিত্র বদলে দেন ডেথ ওভারের মাস্টার মুস্তাফিজ। ওই ওভারে মাত্র ৫ দিয়ে তুলে নেন দুটি উইকেট। একটি রানআউটও হয় ওই ওভারে। তাসকিনের করা শেষ ওভারে একটি বাউন্ডারি আর একটি ওভার বাউন্ডারিতে ১০ রান তুলে নেন শানাকা। তাতে শ্রীলংকার ইনিংস থামে ১৬৮ রানে।
শানাকা অপরাজিত ছিলেন ৩৭ বলে ৬৪ রানে। এ ছাড়া ২৫ বলে ৩৪ রান করেন কুশল মেন্ডিস। ১২ বলে ২১ রান করেন আসালঙ্কা, ১৬ বলে ১৬ করেন কুশল পেরেরা।
বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে সফলতম মুস্তাফিজ। ৪ ওভারে মাত্র ২০ রান দিয়ে ৩ উইকেট তুলে নেন তিনি। ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে দুটি উইকেট তুলে নেন মেহেদি। তাসকিন একটি উইকেট নিয়েছেন, ৪ ওভারে রান দিয়েছেন ৩৭টি। এ ছাড়া ৪ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে কোনো উইকেট পাননি নাসুম। এ ম্যাচে সুযোগ পাওয়া শরিফুলের পারফরম্যান্সই ছিল সবচেয়ে বাজে, কোনো উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে ৪৯ রান বিলিয়েছেন তিনি।
এ ম্যাচের মাধ্যমে সুপার ফোরে শুভ সূচনা করল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর)।
সহজ হয়ে আসা ম্যাচকে স্নায়ুর লড়াইয়ে পরিণত করলেন টাইগার ব্যাটাররা। ৫ বলে ১ রানের সমীকরণে ভারতের সঙ্গে ৩ বলে ২ রান নিতে না পেরে হারের স্মৃতিও ফিরে আসছিল। তবে শেষ পর্যন্ত ১ বল হাতে রেখেই এলো জয়সূচক রান। এশিয়া কাপের সুপার ফোরে শ্রীলংকাকে হারিয়ে শুভ সুচনা করল বাংলাদেশ।
এশিয়া কাপের সুপার ফোরে নিজেদের প্রথম ম্যাচে শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) শ্রীলংকার মুখোমুখি হয়েছিল বাংলাদেশ। টসে জিতে বোলিং বেছে নেন লিটন দাস। নিয়ন্ত্রিত বোলিং করে শ্রীলংকাকে ২০ ওভারে ৭ উইকেটে ১৬৮ রানে বেঁধে রাখেন মুস্তাফিজুর রহমান, শেখে মেহেদি হাসানরা।
টি-টুয়েন্টিতে বাংলাদেশের সাম্প্রতিক ব্যাটিং পারফরম্যান্স বিবেচনায় লক্ষ্যটা বড়ই ছিল বলা যায়। তবে সাইফ হাসান, তৌহিদ হৃদয় আর লিটন দাসের ব্যাটে ভর করে শেষ পর্যন্ত সে লক্ষ্য সহজ হয়ে আসে। শেষ ওভারে প্রয়োজন পড়ে ৫ রান। প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ৫ বলে ১ রানের সমীকরণে নিয়ে আসেন জাকের আলী। পরের বলেই অবশ্য ছক্কা হাঁকাতে গিয়ে বলের লাইন মিস করে বোল্ড হয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ২ বল খেলে আউট হয়ে যান শেখ মেহেদিও। শেষ পর্যন্ত নাসুম ওভারের পঞ্চম বল ব্যাটে ঠেকিয়েই ‘কুইক সিংগেল’ নিয়ে বাংলাদেশের জয় নিশ্চিত করেন।
বাংলাদেশের ব্যাটিং ইনিংসের শুরুটা অবশ্য ভালো হয়নি। পঞ্চম বলে ‘ডাক’ মেরে প্যাভিলিয়নে ফেরেন আগের ম্যাচের হিরো তানজিদ হাসান। দ্বিতীয় উইকেটে লিটন দাস ও সাইফ হাসান ৩৪ বলে ৫৯ রান করে জয়ের ভিত গড়ে দেন। পাওয়ার প্লে শেষ হলে পরের ওভারেই সাজঘরে ফিরে যান লিটন দাস। ১৬ বলে ২৩ করেন তিনি।
তৃতীয় উইকেটে তৌহিদ হৃদয়কে নিয়ে ৪৫ বলে ৫৪ রানের জুটি গড়েন সাইফ হাসান। ১৪তম ওভারের শেষ বলে ৪৫ বলে ৬১ রান করে ফেরেন সাইফ। তার ইনিংসে ছিল দুটি বাউন্ডারির সঙ্গে ৪টি ছক্কা। শেষ ৬ ওভারে তখন বাংলাদেশের প্রয়োজন ৫৫ রান, হাতে ৭ উইকেট।
চতুর্থ উইকেট জুটি সেই সমীকরণকে সহজ করে দেয়। হৃদয় আর শামীম হোসেন ২৭ বলে ৪৫ রানের জুটি গড়েন। হৃদয় আউট হয়ে যান ১৫৯ রানের মাথায়। ৪টি বাউন্ডারি আর দুটি ছক্কায় তার সংগ্রহ ছিল ৩৭ বলে ৫৮। দলের তখন প্রয়োজন ৯ বলে ১০ রান।
জাকের আলী নেমে প্রথম বলেই বাউন্ডারি হাঁকান। পরের বলে সিংগেল নিলে শেষ ওভারে প্রয়োজন পড়ে ৫। দাসুন শানাকার করা শেষ ওভারের প্রথম বলেও বাউন্ডারি হাঁকান জাকের। তাতে স্কোর শ্রীলংকাকে ছুঁয়ে ফেলে। কিন্তু জয়সূচক শেষ ১ রান করতেই ৩ বলের মধ্যে বিদায় নেন জাকের আলী আর শেখ মেহেদি।
শেষ ২ বলে তখন প্রয়োজন ১ রান। নাসুম নেমে আর ভুল করেননি। গুড লেন্থের বল গালিতে ঠেলেই দেন দৌড়। ফিল্ডার ডিরেক্ট থ্রোতে উইকেট ভেঙে দিতে পারলে অবশ্য শামীম হোসেন আউট হয়ে যেতেন। তবে সেটি না হওয়ায় শামীম নিরাপদে পৌঁছে যান ক্রিজে। স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে বাংলাদেশ।
শামীম শেষ পর্যন্ত অপরাজিত ছিলেন ১২ বলে ১৪ রানে। মাঝে জাকের আলী করেছেন ৪ বলে ৯ রান। ৪৫ বলে ৬১ রান আর দুটি ক্যাচ নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন সাইফ।
শ্রীলংকার বোলারদের মধ্যে দুটি করে উইকেট নেন ওয়াইনিন্দু হাসারাঙ্গা ও দাসুন শানাকা। এর মধ্যে ৪ ওভারে ২২ রান দিয়ে হাসারাঙ্গা বাংলাদেশি ব্যাটারদের বেঁধে রেখেছিলেন। একটি করে উইকেট নিয়েছেন নুয়ান থুসারা ও দুশ্মন্ত চামিরা।
এর আগে টসে জিতে বোলিং নিলেও টাইগার বোলাররা খুব একটা সুবিধা করে উঠতে পারেননি শুরুতে। পঞ্চম ওভারের শেষ বলে প্রথম উইকেটের পতন ঘটে শ্রীলংকার। পাথুম নিশাঙ্কা আউট হয়ে যান ১৫ বলে ২২ রান করে। পাওয়ার প্লেতে শ্রীলংকার রান ছিল ৫৩।
এরপর ৫৮ রানে দ্বিতীয় ও ৬৫ রানে তৃতীয় উইকেটের পতন ঘটে শ্রীলংকার। ৯৭ রানে গিয়ে পড়ে চতুর্থ উইকেট। এরপর দাসুন শানাকা ও চারিথা আসালঙ্কা ২৭ বলে ৫৭ রানের জুটি গড়ে বড় সংগ্রহের দিকে এগিয়ে দেন শ্রীলংকাকে। তাতে ১৮ ওভারে ৪ উইকেটে ১৫৩ রান সংগ্রহ করা শ্রীলংকার স্কোর ২০ ওভারে ১৮০ প্লাসের দিকেই ধাবিত হচ্ছিল।
১৯তম ওভারে বল করতে এসে সে চিত্র বদলে দেন ডেথ ওভারের মাস্টার মুস্তাফিজ। ওই ওভারে মাত্র ৫ দিয়ে তুলে নেন দুটি উইকেট। একটি রানআউটও হয় ওই ওভারে। তাসকিনের করা শেষ ওভারে একটি বাউন্ডারি আর একটি ওভার বাউন্ডারিতে ১০ রান তুলে নেন শানাকা। তাতে শ্রীলংকার ইনিংস থামে ১৬৮ রানে।
শানাকা অপরাজিত ছিলেন ৩৭ বলে ৬৪ রানে। এ ছাড়া ২৫ বলে ৩৪ রান করেন কুশল মেন্ডিস। ১২ বলে ২১ রান করেন আসালঙ্কা, ১৬ বলে ১৬ করেন কুশল পেরেরা।
বাংলাদেশি বোলারদের মধ্যে সফলতম মুস্তাফিজ। ৪ ওভারে মাত্র ২০ রান দিয়ে ৩ উইকেট তুলে নেন তিনি। ৪ ওভারে ২৫ রান দিয়ে দুটি উইকেট তুলে নেন মেহেদি। তাসকিন একটি উইকেট নিয়েছেন, ৪ ওভারে রান দিয়েছেন ৩৭টি। এ ছাড়া ৪ ওভারে ৩৬ রান দিয়ে কোনো উইকেট পাননি নাসুম। এ ম্যাচে সুযোগ পাওয়া শরিফুলের পারফরম্যান্সই ছিল সবচেয়ে বাজে, কোনো উইকেট না পেলেও ৪ ওভারে ৪৯ রান বিলিয়েছেন তিনি।
এ ম্যাচের মাধ্যমে সুপার ফোরে শুভ সূচনা করল বাংলাদেশ। পরের ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর)।
‘বি’ গ্রুপে সুপার ফোরের হিসাব এখনো উন্মুক্ত। বাংলাদেশ, শ্রীলংকা, আফগানিস্তান— তিন দলের সামনেই রয়েছে সুপার ফোরের হাতছানি, যা শেষ পর্যন্ত গড়াতে পারে রানরেটের হিসাবে।
৪ দিন আগেপ্রথমে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৪ রান সংগ্রহ করেছিল বাংলাদেশ। ২০ ওভারের শেষ বলে আফগানদের অলআউট করে দেয় ১৪৬ রানে। তাতে জয় মিলেছে ৮ রানে।
৪ দিন আগেটি-টুয়েন্টি এশিয়া কাপে গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশের সংগ্রহ নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেটে ১৫৪ রান। ম্যাচ জিতে সুপার ফোরের দৌড়ে টিকে থাকতে হলে এখন যত বেশি রানের ব্যবধানে হারাতে হবে আফগানিস্তানকে।
৪ দিন আগে